পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : ‘বাঙ্গালী দুস্কৃতিকারী’ উল্লেখ করায় গাইবান্ধার পুলিশ সুপারকে (এসপি) ফের তলব করেছেন হাইকোর্ট। আগামী ৮ জানুয়ারি তাকে সশরীরে আদালতে হাজির হতে বলা হয়েছে। গতকাল বুধবার বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। গত ৬ নভেম্বর গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে চিনিকল কর্মী, সাঁওতাল ও পুলিশের সংঘর্ষের সময় চারজন নিহত ও বহু লোক আহত হন। এ ঘটনায় দাখিল করা পৃথক দু’টি রিট আবেদন হাইকোর্টে বিচারাধীন। এরমধ্যে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক), ব্রতী সামাজিক কল্যাণ সংস্থা ও অ্যাসোসিয়েশন অব ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট নামের তিনটি সংগঠনের পক্ষ থেকে একটি রিট আবেদন করা হয়। এ ছাড়া ওই ঘটনায় আহত দ্বিজেন টুডোর স্ত্রী অলিভিয়া হেমভ্রম ও গণেশ মুরমোর স্ত্রী রুমিলা কিসকু পৃথক একটি রিট আবেদন করেন।
ওই হামলার ঘটনায় গত ৩০ নভেম্বর গাইবান্ধা পৃথক পৃথক প্রতিবেদন হাইকোর্টে দাখিল করা হয়। প্রতিবেদনে ‘বাঙ্গালী দুস্কৃতিকারী’ শব্দ ব্যবহার করায় গত ৬ ডিসেম্বর গাইবান্ধার জেলা প্রশাসককে তলব করেন হাইকোর্ট।
গত ১২ ডিসেম্বর জেলা প্রশাসককে হাইকোর্টে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে নিঃশর্ত ক্ষমা চান। তিনি সেদিন আদালতের প্রশ্নের জবাবে জেলা প্রশাসক বলেন, জেলার গোয়েন্দা পুলিশের এসপির প্রতিবেদনে ওই শব্দগুলো লেখা রয়েছে। সেখান থেকে ওটা কোড করেছি মাত্র। পরে জেলা প্রশাসককে অব্যাহতি দিয়ে বিশেষ ব্রাঞ্চের (এসবি) এসপিকে তলব করেন আদালত। জেলা পুলিশ সুপার নিজেই এসবি, এসপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করায় হাইকোর্টে হাজির হন। এ অবস্থায় গতকাল বিষয়টি আদালতের নজরে আনা হলে আদালত এসপিকে ফের হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।