পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপি’র চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হবে কি না-এ সিদ্ধান্ত নেয়া হবে আবেদন প্রাপ্তির পর। তার পরিবারের পক্ষ থেকে আবেদন করা হলে-তখন এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত। এ কথা জানিয়েছেন আইন,বিচার ও সংদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
গতকাল রোববার রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে এক অনুষ্ঠানে যোগদান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। আগামী ২৪ মার্চ বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। নতুন করে মুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর কোনো আবেদন করা হয়েছে কিনা বা তাকে কারাগাওে নেয়ার কোনো চিন্তা সরকারের আছে কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে আনিসুল হক বলেন, এখনও কোনো আবেদন পাইনি। আবেদন পাওয়ার পর সিদ্ধান্ত নেব।
এর আগে রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সরকারি মামলার বর্তমান অবস্থা জানার ট্র্যাকিং সিস্টেম সলট্র্যাক উদ্বোধন করেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার অংশ হিসেবে এবং সরকারি সেবা সহজীকরণের লক্ষ্যে আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ এই ট্র্যাকিং সিস্টেম তৈরি করে করে। এর মাধ্যমে সরকারের ৫৮টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ, ৩৫৩টি অধিদপ্তর, ৮ বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়, ৬৪ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়সহ সব সরকারি দপ্তর/সংস্থা/প্রতিষ্ঠানের সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন মামলার অবস্থা জানা যাবে।
এর আগে আইনমন্ত্রী আইন ও বিচার বিভাগের উদ্ভাবিত ‘অনলাইন কেস ট্র্যাকিং সিস্টেম’ উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী বক্তৃতায় আইনমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল পদ্ধতিতে দ্রুততম সময়ে ও স্বচ্ছতার সাথে মামলার সেবা প্রদানে আইন ও বিচার বিভাগের অঙ্গীকারের ধারাবাহিকতায় আজ উদ্বোধন হলো অনলাইন কেস ট্র্যাকিং সিস্টেম। অনেক ক্ষেত্রে সরকারি অফিসসমুহ তাদের মামলার বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে অবগত থাকে না। এই কেস ট্র্যাকিং সিস্টেমের মাধ্যমে তারা সহজেই মামলার হালনাগাদ তথ্য জানতে পারবে। এতে করে দ্রুততম সময়ে সংশ্লিষ্ট সরকারি অফিসসমুহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবে। ফলে উচ্চ আদালতে বিচারাধীন মামলায় সরকারি স্বার্থ অক্ষুন্ন রাখা সম্ভব হবে। আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর অনু বিভাগের সাথে সরকারের অন্য দপ্তরের সংযোগের মাধ্যমে একটি আস্থার সম্পর্ক স্থাপিত হবে। অপরদিকে প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ অনেকাংশে সহায়ক হবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো: মাহবুব হোসেন। এতে সভাপতিত্ব করেন আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো: গোলাম সারওয়ার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।