প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
জোয়েন ক্যাথলিন রাউলিংকে সবাই জেকে রাউলিং নামেই চেনে। আর এই নামটি উচ্চারিত হলেই ‘হ্যারি পটার’ ফ্যান্টাসি নভেল সিরিজ এবং তা অবলম্বনে ফিল্ম সিরিজের নাম এসে যায়। এই লেখিকা সম্প্রতি অভিযোগ করেছেন তার স্বামী তার লেখা সিরিজের প্রথম উপন্যাসটির পা-ুলিপি লুকিয়ে রেখেছিল যাতে লেখিকা তাকে ত্যাগ করে না চলে যান। সাতটি ‘হ্যারি পটার’ উপন্যাসের লেখক রাউলিংয়ের স্বামী হোর্হে আরান্তেসের বিরুদ্ধে স্ত্রীকে নির্যাতনের অভিযোগ আছে। ১৯৯২ সালে পর্তুগিজ নগর পোর্টোতে এক ঝড়ো রোমান্সের পর তাদের বিয়ে হয়। সেখানে রাউলিং ইংরেজি শিক্ষকতা করতেন। ১৯৯৫ সালে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। রাউলিং ২০০১ সালে নিল মারিকে বিয়ে করেন। রাউলিং অভিযোগ করেন আরান্তেস তার ‘হ্যারি পটার’ প্রথম পর্বের পা-ুলিপি লুকিয়ে রেখেছিলেন এবং তাকে ছেড়ে গেলে তা ফেরত দেবেন না বলে হুমকি দিয়েছিলেন। পক্ষান্তরে আরান্তেস ডেইলি মেইলকে বলেন, আমি জানি না সে এমন কেন বলছে, মনে হয় কোভিড লকডাউনের কারণে তার মানসিক বিকার হয়েছে। আমি এমন দাবি জেনে বিস্মিত হয়েছি। আমে তা অস্বীকার করছি। এর মানে হয় না। আমাকে জিজ্ঞাসা করছেন কেন? মনে হয়, তাকে জিজ্ঞাসা করলেই ভাল হয়। তিনি আরও বলেন, সে যখন লিখছিল তাতে আমারও অংশগ্রহণ ছিল। সে আমাকে পড়ে শোনাতো আমিও তাকে পড়ে শোনাতাম। প্রথম বইটি ছিল অসাধারণ। আমার বরাবরই ভাল লাগত। শিশুতোষ সাহিত্যে আমার আগ্রহ ছিল। সাতটি বই লেখার পরিকল্পনা ছিল এবং প্রথম বইটিতে আমার ভূমিকা আছে। ইতোপূর্বে দ্য উইচ ট্রায়ালস অফ জে. কে রাউলিং’ অডিও ডকুমেন্টারিতে লেখিকা বলেন, তিনি ভয় পাচ্ছিলেন আরান্তেস তার পা-ুলিপি পুড়িয়ে ফেলবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।