প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
বলিউড অভিনেত্রী রাখি সাওয়ান্তের সঙ্গে বিয়ের পর থেকে আলোচনায় রয়েছেন দিল আলি দুরানি। প্রথমে বিয়ে, তারপর আবার বিচ্ছেদের ঘোষণা এর কারণ। এছাড়া স্বামীর বিরুদ্ধে পরকীয়া আর পারিবারিক সহিংসতার অভিযোগও তুলেছিলেন রাখি। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে আপাতত পুলিশি হেফাজতে রয়েছেন আদিল। এবার রাখির দাবী আদিল নাকি বাবা হচ্ছেন। একই সঙ্গে জানালেন এই সন্তানের মা তিনি নন। এই সন্তানের মা আদিলের অন্যতম প্রেমিকা নিবেদিতা চান্দেল ওরফে তনু!
রাখির আরও দাবি, এই ঘটনা তনুর প্রকাশ্যে এসে সবাইকে জানানো উচিত। নিজের কথার সত্যতা প্রমাণ করতে তিনি তনুর রেকর্ডিং করা কথা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাগ করে নিয়েছেন। পাশাপাশি, ধন্যবাদ জানিয়েছেন মুম্বাই এবং মহীশূর প্রশাসনকে। যারা আদিলের জামিন নাকচ করেছে এবং তার সমস্ত কুকীর্তি ফাঁস করছে।
এদিন রাখী জানান, রেকর্ডিংয়ে আদিলের ভাই তনুকে আদিল সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন। তনুকে (নিবেদিতা চন্দেল) সরাসরি আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন। তনুর কথা অনুযায়ী, আদিল তাকে কারও সঙ্গে কথা বলতে নিষেধ করেছে। কারও ফোন ধরতেও বারণ করেছে। আদিলের ভাই আশ্বাস দেন, তিনি ফোন নম্বর দেবেন। তনু যেন সরাসরি কথা বলে নেন।
কয়েকদিন আগেই রাখী প্রথম জানান, তার স্বামী পরকীয়ায় জড়িত। তার প্রেমিকার নাম তনু। রাখীকে বিয়ের আগে আদিল বিবাহিত ছিলেন।
এরআগে দীর্ঘদিন চুটিয়ে প্রেম করার পর জানুয়ারি মাসে বিয়ের খবর প্রকাশ্যে আনেন বিবাহিত স্ত্রী রাখি। তাদের সম্পর্কের কথা সবারই জানা ছিল। অথচ বিয়ে করার পর আট মাস পর্যন্ত গোপন রেখেছিল বিয়ের খবর। পরে দাম্পত্য সম্পর্ক টালমাটাল হলে স্বামীর বিরুদ্ধে শারীরিক নির্যাতন, পরকীয়া, টাকা ও গয়না চুরি এবং পণ নেওয়ার মতো অভিযোগ আনেন রাখি। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই গত ৭ ফেব্রুয়ারি গ্রেফতার হন আদিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।