পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পীকার মো. শামসুল হক টুকু বলেছেন, শিশুদের উন্নয়নে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিশুদের বিকাশে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। পাশাপাশি উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোকে শুধু সরকারের দিকে তাকিয়ে না থেকে নিজেদেরকেও উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানান ডেপুটি স্পীকার।
‘শিশুবান্ধব নগর শিশুর অধিকার; বাস্তবায়ন আমাদের অঙ্গীকার’ শীর্ষক জাতীয় সংসদ ভবনের পার্লামেন্ট মেম্বার্স ক্লাবে আজ শনিবার আয়োজিত সংসদীয় আরবান ককাস গঠন বিষয়ক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মতবিনিময় সভায় সংসদ সদস্য রানা মোহাম্মদ সোহেল, শিরীন আহমেদ, জিন্নাতুল বাকিয়া, শবনম জাহান, সুবর্ণা মুস্তাফা, আরমা দত্ত, শামসুন নাহার, সৈয়দা রুবিনা আক্তার ও আদিবা আনজুম মিতা অংশ নেন।
ডেপুটি স্পীকার বলেন, জাতির পিতা বলেছেন, ‘নির্বাচিত প্রতিনিধিরাই জনগনকে সম্পৃক্ত করে জনগনের সমস্ত কর্মকান্ডের দায়িত্ব নেবেন।’ নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ ডিস্ট্রিক্ট গভর্নর হবেন, জেলার গভর্নর, জেলার সব জনগনের দায়িত্ব গ্রহণ করবেন এবং প্রশাসনের কর্মকর্তাগণ তাদের সহায়তা করবেন-এমনটাই ছিল জাতির পিতার স্বপ্ন। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে তা পিছিয়ে দেয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, শিশুদের পুষ্টি বিকাশে স্কুলগুলোতে ডিম ও দুধ খাওয়ানোর প্রকল্প গ্রহণ করা প্রয়োজন। এর মাধ্যমে একদিকে মেধাবী ও স্মার্ট নাগরিক তৈরি হবে অন্যদিকে অনেক বেশি উদ্যোক্তা তৈরি হবে যা জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
শামসুল হক টুকু আরও বলেন, আজকের এসডিজির মূলমন্ত্র কেউ পিছিয়ে থাকবেনা, জেন্ডার সমতা, ধর্মীয় স্বাধীনতা, খাদ্য, বস্ত্র, শিক্ষা ও চিকিৎসাসহ সকল বিষয় বঙ্গবন্ধু সংবিধানে উল্লেখ করে গেছেন। বঙ্গবন্ধু কুদরত-ই-খোদা শিক্ষা কমিশন তৈরি করেন এবং ৯৬ সালে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী পিছিয়ে পড়া শিক্ষা ব্যবস্থাকে অনেকদূর এগিয়ে নিয়ে যান। এরপর শিক্ষা ব্যবস্থা আবার পিছিয়ে পড়লে শেখ হাসিনা এখন আবার টেনে তুলছেন। তিনি বলেন, সোনার বাংলা গড়তে হলে শতভাগ শিক্ষিত একটি জাতি গড়ে তুলতে হবে।
সংসদীয় আরবান ককাস গঠনের উদ্দেশ্য সম্পর্কিত একটি ডকুমেন্টারি সভায় উপস্থাপন করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।