পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ডেপুটি স্পিকার মোঃ শামসুল হক টুকু বলেছেন, আবহমানকালের বাঙালি সংস্কৃতিকে ধরে রাখতে হবে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে। উন্নয়নের জোয়ারে বাঙালির স্বকীয় বৈশিষ্ট, নিজস্ব সংস্কৃতিকে ভুলে যাওয়া যাবে না।
ডেপুটি স্পিকার আজ গাজিপুরের কাপাসিয়ায় আফজালুন্নেছা সিকদার সামাজিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র মাঠ সংলগ্ন পৌষমেলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের পেছনে শুধু অর্থনৈতিক বৈষম্যই দায়ী ছিল না। স্বাধীনতার পরাজিত শক্তিদের ইচ্ছে ছিল বাঙালির ভাষা ও সংস্কৃতিকে ভুলুণ্ঠিত করা। বাঙালি তাঁদের নিজস্বতাকে হারিয়ে যেতে দেয় নি, রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক শক্তিকে পরাজিত করেছে।
শামসুল হক টুকু বলেন, '৫১ বছরে আমরা অনেকদূর এগিয়েছি! শেখ হাসিনা আমাদের মেট্রোরেল উপহার দিয়েছেন, পদ্মা সেতু দিয়েছেন। আধুনিকতার ছোয়া পেয়ে আমাদের সংস্কৃতি বা শেকড়কে ভুলে যাওয়া উচিৎ হবেনা।'
পৌষমেলায় আবহমানকালের বাঙালি সংস্কৃতির ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন খেলাধুলার আয়োজন করা হয় এবং চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ করা হয়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রো ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোঃ শহীদুল্লা সিকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সাবেক রাষ্ট্রদূত আবুল কালাম মোঃ হুমায়ুন কবির, সহকারী কমিশনার ভূমিসহ সংশ্লিষ্ট গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও গণমাধ্যমকর্মীগণ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।