প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
সুকেশ চন্দ্রশেখরের ২০০ কোটি রুপি আর্থিক জালিয়াতির মামলায় জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজ ও নোরা ফাতেহির পর আলোচনায় আসে আরেক বলিউড অভিনেত্রী চাহাত খান্নার নাম। এই মামলায় জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজ ও নোরা ফাতেহির পর জবানবন্দি রেকর্ড করা হয় চাহাত খান্নার। তিনি দাবি তোলেন, সুকেশ তাকে বিয়ে করতে চেয়েছিল। কিন্তু চাহাতের এমন দাবি সুকেশের কানে আসতেই তিনি সে দাবিকে নস্যাৎ করে দিলেন।
সুকেশ বলেন, ‘বিবাহিত বা এক সন্তানের মা, এরকম নারীদের প্রতি আমার কোনও ইন্টারেস্ট নেই। আমি ওদের মতো গোল্ড ডিগার নই।’ সুকেশের দাবী, পেশাগত কাজের প্রয়োজনেই চাহাতের সঙ্গে পরিচয় হয় তার।
অন্যদিকে চাহাত দাবি তুলেছেন, তাকে জোর করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তিহাড় জেলে। তাকে অনবরত ব্ল্যাকমেইল করছিল সুকেশের লোক। ফলে বাধ্য হন তিনি দেখা করতে। চাহাতের এ কথার সুর মিলে যায় নোরার সঙ্গে।
নোরাকেও বলতে শোনা গেছে, সুকেশ তাকে বিয়ে করার প্রস্তাব পাঠিয়েছিল পিঙ্কি ইরানির মাধ্যমে। বদলে দিতে চেয়েছিল দামি দামি উপহার। কিন্তু এসবকে মিথ্যা উল্লেখ করে সুকেশ বলেছেন, নোরাই বাড়ি-গাড়ির জন্য তাকে বিয়ে করতে চেয়েছিল। কিন্তু সুকেশ ভালোবাসে জ্যাকলিনকে।
এদিকে সুকেশ মামলায় দিল্লির পাতিয়ালা হাউস কোর্টে বয়ান রেকর্ড করতে এসে জ্যাকলিন বলেন, ‘আমি ওকে ভালোবাসি। কিন্তু ও আমার আবেগ নিয়ে খেলেছে। আমার জীবনকে নরক বানিয়েছে সুকেশ চন্দ্রশেখর।’
তবে জ্যাকলিনের সঙ্গে মনের লেনাদেনার কথা স্বীকার করলেও নোরার সঙ্গে তেমন কিছু ছিল না বলে দাবি করেছেন সুকেশ। এই কনম্যান জানান, নোরাই তার কাছ থেকে বাড়ি-গাড়ি চেয়ে চেয়ে নিত। এমনকি ‘দিলবার গার্ল’-এর মরক্কোর বাড়িও তার টাকায় কেনা দাবি সুকেশের।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।