পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
স্টাফ রিপোর্টার, সাভার থেকে : ঢাকার সাভারে জমির মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ায় বাবার বিক্রি করা জমি পুনরায় দখলে নিয়ে নিজের দাবি করে পোশাক কারখানা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ উঠেছে। এঘটনায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
পুলিশ ও সংশ্লিষ্ঠ সূত্রে জানাগেছে, সাভার পৌর এলাকার গেন্ডা মৌজায় ২০০৭ সালে দুই সহোদর লাল মিয়া ও সাত্তার মিয়ার কাছ থেকে দুই দাগে ৬০ শতাংশ জমি ক্রয় করেন তৈরি পোশাক কারখানা আল-মুসলিম গ্রæপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আবদুল্লাহ। জমির দলিল হস্তান্তরের সময় তারা দখলও বুঝিয়ে দেন।
এরমধ্যে জমির দাম বাড়তে থাকলে এ জমির ভেতর ৫ শতাংশ জমি তার সুবিধামত লাল মিয়ার পুত্র মনোয়ার হোসেন মিষ্ঠু ও মোশারফ হোসেন নিজেদের দাবি করে। এ নিয়ে সাভার পৌরসভায় একাধিকবার শালিশীতে বসা হলেও পৌরসভা কাগজপত্র দেখে আল-মুসলিম কর্তৃপক্ষের পক্ষে রায় দেয়। এরকিছু দিন পর পূনরায় জমির মালিকানা দাবি করে তারা। এনিয়ে কারখানা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে নানান অপপ্রচার চালানোর কারণে প্রতিষ্ঠানটির সহকারী মহাব্যবস্থাপক (নিরাপত্তা) ফরহাদ আলী খান সাভার থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
সম্প্রতি বিক্রিত জমি ফিরে পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছে লাল মিয়ার ছেলে মনোয়ার হোসেন মিষ্ঠু। কারখানা কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিতে বৃহস্পতিবার ভাঙচুর, লুটতরাজের অভিযোগ এনে আল মুসলিম গ্রæপের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ প্রতিষ্ঠানটির ১১ কর্মকর্তা কর্মচারির নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছেন মিষ্ঠু। এ বিষয়ে আল মুসলিম গ্রæপের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (নিরাপত্তা) ফরহাদ আলী খান জানান, যে সকল অভিযোগ আনা হয়েছে তা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। জমির মূল্যবৃদ্ধি হওয়ায় এখন আমাদের কেনা জমি তারা দখলে নেয়ার চেষ্টা করছে। এ প্রসঙ্গে সাভার মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম কামরুজ্জামান জানান, তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।