পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আদালত থেকে মাদক মামলার এক আসামির পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় এক উপ-পরিদর্শকসহ (এসআই) পুলিশের সাত সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে দুজন সহকারী ট্রাফিক উপ-পরিদর্শক এবং চার কনস্টেবল রয়েছেন। চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের অতিরিক্ত সুপার (বিশেষ শাখা) আবু তৈয়ব মো. আরিফ হোসেন বলেন, সামশুল হক ওরফে বাচ্চু নামের এক আসামি চট্টগ্রাম আদালতের হাজতখানার বাইরে থেকে পালিয়ে যায়। ওই ঘটনার পর এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
সাত পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করে জেলা পুলিশ লাইনসে যুক্ত করা হয়েছে। তারা বলছেন, ওই আসামি অসুস্থ বোধ করার কথা বলায় তাকে হাজতখানার বাইরে আনা হয়েছিল। গত বৃস্পতিবারের এই ঘটনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিবি) মো আসাদুজ্জামানকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটিও করেছে জেলা পুলিশ। ঘটনা তদন্তে কোনো গাফিলতির প্রমাণ পাওয়া গেলে দায়িত্বরতদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান কর্মকর্তারা।
এক হাজার ইয়াবাসহ ৬০ বছর বয়সী বাচ্চুকে গ্রেফতার করা হয় গত বুধবার। চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার গাছবাড়িয়া এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালানোর সময় একটি বাস থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বাচ্চুর বাড়ি কুমিল্লা জেলার কোতোয়ালি মডেল থানার ছোটরা গ্রামে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাকে আদালতে তোলা হলে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বিচারক। এরপর বাচ্চুকে আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়।
ওইদিন সন্ধ্যায় হাজতখানা থেকে বাচ্চুকে অন্য আসামিদের সাথে কারাগারে পাঠানোর প্রস্তুতির এক ফাঁকে সে পালিয়ে যায়। আসামির পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় শুক্রবার নগরীর কোতোয়ালি থানায় আদালত পরিদর্শক জাকের হোসাইন মাহমুদ বাদী হয়ে মামলা করেন। ওই মামলায় বাচ্চুকে একমাত্র আসামি করা হয়, তবে গতকাল শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তার কোনো হদিস পাওয়া যায়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।