প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
মুশফিক ফারহান ও তানজিন তিশা জুটিবেঁধে খুব বেশি কাজ করেননি। তবে যে কয়টি কাজে তারা হাজির হয়েছেন, লুফে নিয়েছেন দর্শক। ব্যতিক্রম হয়নি এবারও। ‘কঞ্জুস’ নাটকের মাধ্যমে বছরের শুরুতেই বাজিমাত করলেন তারা। জনপ্রিয় নাট্যনির্মাতা মহিদুল মহিম পরিচালিত ‘কঞ্জুস’ শিরোনামের নাটকটি এখন বাংলাদেশের ইউটিউব ট্রেডিংয়ে এক নাম্বারে আছে। নতুন বছরে এসে নেটিজেনদের কাছ থেকে তুমুল প্রশংসা কুড়াচ্ছেন তিশা-ফারহান জুটি। সমালোচকেরাও মুগ্ধতা প্রকাশ করছেন নাটকটি দেখে।
নাটকটির গল্পে দেখা যায়, তিন মেয়ে নিয়ে তিশা-ফারহানের পাঁচজনের বড় সংসার। সেখানে ফারহান একজন কঞ্জুস চরিত্রের। যে কিনা সব কিছুতেই শুধু হিসাব করে বেড়ায়। খাওয়া-দাওয়া থেকে শুরু করে সব কিছুতেই হিসাব। পয়সা খরচ হবে বলে আত্মীয়স্বজন কাউকেই তিনি বাসায় নিয়ে আসতে চান না। বিষয়টি তিশার কাছে বিরক্ত লাগলেও তার করার কিছু থাকে না। এভাবেই নানা মজার মজার ঘটনার মধ্য দিয়ে গল্প এগিয়ে যেতে থাকে। আর শেষে সুন্দর জীবনবোধের উপলব্ধি দিয়ে গল্প শেষ হয়।
বছরের শুরুতেই এমন সফলতা প্রসঙ্গে মুশফিক আর ফারহান বলছেন, ‘বছরটা দারুণভাবে শুরু করতে পারলাম। নাটকের গল্পটা শুধু মজার নয় জীবনবোধের একটা উপলদ্ধিও আছে। দর্শকদের নাড়া দিচ্ছে, এমন কাজ করতে পারলে বেশি ভাল লাগে। আমি বিশ্বাস করি ভালো নাটক দর্শকের কাছে পৌঁছবেই।আমার জায়গা থেকে আমি শুধু চেষ্টাটাই করে যাচ্ছি ভালো কাজের জন্য। বাকিটা দর্শকদের উপর নির্ভর করছে। ’
তানজিন তিশা বলেছেন, ‘নাটকটির গল্প আমাকে প্রভাবিত করেছে। প্রচারের পর ভালোই সাড়া পাচ্ছি। তবে আমার মনে হয় নাটকটি বেশ বড় সাফল্য পাবে।’
নির্মাতা মহিদুল মহিম বলেন, ‘আমার প্রতিটি নির্মাণ দর্শকদের জন্য। তাই তারা যখন আমাদের কাজগুলো দেখে এবলং তাদের ভালোলাগা- ভালবাসার কথা জানান তখনই কাজের স্বার্থকতা অনুভব করি।’
গত ৩ জানুয়ারি ‘কঞ্জুস’ নাটকটি ইউটিউবে উন্মুক্ত করা হয়। এরইমধ্যে এর ভিউ ছাড়িয়েছে ৬৭ লাখ (৬.৭ মিলিয়ন)। দর্শকের এমন আগ্রহের সুবাদে নাটকটি অবস্থান করছে ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে। বাংলাদেশ অংশের ট্রেন্ডিং তালিকায় ‘ইত্যাদি’, ‘অপশন বি’, ‘মিট মাই ওয়াইফ’ ইত্যাদি কনটেন্টকে টপকে এক নম্বরে রয়েছে ফারহান-তিশার কাজটি। ৪ দিনে নাটকটিতে কমেন্ট পড়েছে ৫ হাজারের বেশি। বলতে গেলে যার পুরোটাই ইতিবাচক মন্তব্য।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।