Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

মির্জা ফখরুলের মুক্তি দাবিতে ৬০ বিশিষ্ট নাগরিকের বিবৃতি

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৩০ ডিসেম্বর, ২০২২, ১২:০০ এএম

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মুক্তির দাবিতে বিবৃতি দিয়েছেন দেশের বিশিষ্ট ৬০ নাগরিক। গতকাল বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত ৮ ডিসেম্বর মধ্যরাতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে কোনো গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছাড়া তার নিজ বাসভবন থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এখন পর্যন্ত তাকে জামিন দেওয়া হয়নি। আমরা পারিবারিক সূত্রে জানতে পেরেছি, তিনি অসুস্থ। তাকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। বিবৃতিতে আরো বলা হয়, মির্জা ফখরুল এদেশের গণতান্ত্রিক কাঠামোকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে রাজনীতি করছেন। আমরা মির্জা ফখরুলের বন্ধু এবং শুভাকাক্সক্ষীরা তার সুস্থতার বিষয়ে উদ্বিগ্ন। আমরা দেশকে গণতন্ত্রের পথে এগিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়াকে আরও শক্তিশালী ও বেগবান করার জন্য মির্জা আলমগীরের মুক্তি দাবি করছি।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মুক্তির দাবি জানিয়ে বিবৃতিতে যে ৬০ নাগরিক সই করেছেন তারা হলেন- লেখক ও শিক্ষক বদরুদ্দীন উমর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী, বাংলা বিভাগের প্রফেসর আবুল কাশেম ফজলুল হক, ডেভলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের প্রফেসর ড. মাহবুব উল্লাহ, অর্থনীতি বিভাগের প্রফেসর ড. ওয়াহিদউদ্দীন মাহমুদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দীন আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের প্রফেসর ড. আহমেদ কামাল, বাংলা বিভাগের প্রফেসর ড. সাইদুর রহমান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের প্রফেসর আনু মুহাম্মদ, এআইটির ইমিরেটাস অধ্যাপক ড. এটিএম নূরুল আমিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের প্রফেসর ড. সদরুল আমীন, মার্কেটিং বিভাগের প্রফেসর সৈয়দ আবুল কালাম আজাদ, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রফেসর ড. আকমল হোসেন, পদার্থবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর ড. ইউসুফ হায়দার, রসায়ন বিভাগের প্রফেসর ড. তাজমেরি ইসলাম, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রফেসর ড. চৌধুরী আবরার, প্রফেসর ড. তানজিম উদ্দীন খান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. তাসনিম সিদ্দিকী, পদার্থবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, রসায়ন বিভাগের প্রফেসর মো. আবদুস সালাম, ফার্মাসিউটিক্যাল অ্যান্ড কেমিস্ট্রি বিভাগের প্রফেসর ড. এমএ মজিদ, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের প্রফেসর ড. মো. মহিউদ্দিন, প্রাণ ও রসায়ন বিভাগের প্রফেসর মামুন আহমেদ, মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের প্রফেসর ড. মো. আকতার হোসেন খান, ফার্মাসিউটিক্যাল অ্যান্ড কেমিস্ট্রি বিভাগের প্রফেসর ড. মো. আব্দুর রশীদ, প্রাণ ও রসায়ন বিভাগের প্রফেসর ড. মো. ইয়ারুল কবির, ফার্সি ভাষা শিক্ষা ও সাহিত্য বিভাগের প্রফেসর ড. মো. আবুল কালাম সরকার, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. দিল রওশন জিন্নাত আরা নাজনীন, শান্তি ও সংঘর্ষ বিভাগের প্রফেসর ড. মো. সাইফদ্দিন, বোটানী বিভাগের প্রফেসর ড. মো. আবদুল করিম, ফলিত রসায়ন বিভাগের প্রফেসর ড. মো. নুরুল আমিন, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রফেসর ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, ইসলামের ইতিহাস বিভাগের প্রফেসর ড. মো. ছিদ্দিকুর রহমান খান, বিশ্ব ধর্মতত্ত¡ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শাফি মো. মোস্তফা, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মাহবুবুর রহমান, চারুকলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক দেবাশীষ পাল, হিসাব ও তথ্য ব্যবস্থা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আল আমিন, ড. মো. সাইফুল আলম।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিদ্যা স্কুলের সাবেক ডীন প্রফেসর মো. রেজাউল করিম, ব্যবসা প্রশাসন ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. মো. নুরুন্নবী, ফরেস্ট্রি অ্যান্ড উড টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নাজমুস শাহাদাত।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের সাবেক প্রফেসর ড. দিলারা চৌধুরী, প্রফেসর ড. মো. শামসুল আলম সরকার, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম, দর্শন বিভাগের প্রফেসর ড. মো. কামরুল আহসান, গণিত বিভাগের প্রফেসর ড. মো. নজরুল ইসলাম, নাটক ও নাট্যতত্ত¡ বিভাগের ড. সোমা মমতাজ।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. এফ নজরুল ইসলাম, পরিসংখ্যান বিভাগের প্রফেসর ড. মাসুদুল হাসান খান (মুক্তা), প্রফেসর ড. সাইদুর রহমান পান্নু, ইসলামের ইতিহাস বিভাগের প্রফেসর ড. ফজলুল হক, ফিন্যান্স বিভাগের প্রফেসর ড. আমজাদ হোসেন, রসায়ন বিভাগের প্রফেসর ড. শাহেদ জামান, প্রাণ রসায়ন বিভাগের প্রফেসর ড. মতিয়ার রহমান, প্রফেসর ড. রেজাউল করিম, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর ড. হাবিবুর রহমান।
অগ্রণী ব্যাংকের সাবেক এমডি নাসের বখতিয়ার, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সাবেক আঞ্চলিক উপদেষ্টা ড. মাঝহারুল হক এবং সাবেক রাষ্ট্রদূত সিরাজুল ইসলাম।

 

 



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: মির্জা ফখরুল

২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ