Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

লংমার্চে বাধা দেয়ার প্রতিবাদে কেরানীহাটে ইসলামী আন্দোলনের সমাবেশ ও মিছিল

প্রকাশের সময় : ২০ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১২:১২ এএম, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৬

পটিয়া উপজেলা সংবাদদাতা : পীর সাহেব চরমোনাইর নেতৃত্বে রোববার ঢাকা থেকে মিয়ানমার অভিমুখে শুরু হওয়া লংমার্চে হামলা ও বাধা দেয়ার প্রতিবাদে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার উদ্যোগে গতকাল সোমবার সকালে সাতকানিয়া উপজেলার কেরানীহাটে এক বিশাল বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। কেরানীহাটের ওই স্থানে লংমার্চের ২য় দিনে পীর সাহেব চরমোনাইয়ের বক্তব্য রাখার কথা ছিল। লংমার্চ স্থগিত হয়ে গেলে আন্দোলনের চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার নেতাকর্মীরা পুর্ব নির্ধারিত স্থানে সমাবেশ এবং বিক্ষোভ মিছিল করেন। সমাবেশ থেকে আগামী শুক্রবার দক্ষিণ চট্টগ্রামের শান্তিরহাট এবং বাঁশখালীসহ দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রতিটি উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
ইসলামী আন্দোলনের চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সভাপতি সাংবাদিক মাওলানা শফকত হোসাইন চাটগামীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন, ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য আল্লামা নুরুল হুদা ফয়জী। বিশেষ অতিথি ছিলেন-ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমাজকল্যাণ সম্পাদক মাওলানা আতাউর রহমান আরেফী।
প্রধান অতিথির বক্তব্য কেন্দ্রীয় নেতা আল্লামা নুরুল হুদা ফয়েজী বলেন, আমাদের লংমার্চ সরকারের বিরুদ্ধে ছিল না। লংমার্চ ছিল মিয়ানমারের জালিম জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে। সরকার আমাদের অনুমতি দিয়ে সহযোগীতার পরিবর্তে এভাবে হামলা চালিয়ে লংমার্চ বানচাল করে দিয়ে কাদের খুশি করতে চেয়েছেন তা এদেশের জনগণ জানতে চায়।
সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন-ইসলামী আন্দোলনের চট্টগ্রাম মহানগরীর উপদেষ্টা মাওলানা ইসমাইল জিহাদী, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সাবেক সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা হাফেজ আইয়ুব, সিনিয়র সহ সভাপতি মাওলানা এবিএম অলিউল্লাহ, জেলা উপদেষ্টা মাওলানা আবদুল হামিদ, মাওলানা নুরুল ইসলাম জিহাদী, জেলা সেক্রেটারী হুমায়ুন কবির, ইসলামী যুব আন্দোলনের দক্ষিণ জেলা আহ্বায়ক ও বাঁশখালী উপজেলা সভাপতি মাওলানা এইচ এম রুহুল্লাহ, বামুকের জেলা সদর মাওলানা মুফতি আনোয়ার হোসাইন, জেলা সেক্রেটারী মাওলানা হাফেজ জাহেদ প্রমুখ।



 

Show all comments
  • mohammad Abdur chowdhury ২০ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১২:২৭ এএম says : 0
    It was not wise to stop the long march It will make the Mushrik (Budda tribe) happy and oppression will increase on the Ruhinga Muslims.
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ