প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
বিশ্বের অন্যতম সেরা জনপ্রিয় পপ তারকা ক্রিস্টিন ম্যাকভি মারা গেছেন। বুধবার (৩০ নভেম্বর) সকালে হাসপাতালে ৭৯ বছর বয়সে তার মৃত্যু ঘটে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফ্লিটউড ম্যাক ব্যান্ডের পক্ষ থেকে ম্যাকভির মৃত্যুর কথা জানানো হয়েছে। তবে কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে, এ বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি।
ক্রিস্টিন ম্যাকভির পরিবারের পক্ষ থেকে ফেসবুকে একটি বিবৃতি দিয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, গতকাল সকালে হাসপাতালে মারা গেছেন ক্রিস্টিন ম্যাকভি। এ সময় পরিবারের সদস্যরা তার পাশেই ছিলেন।
তা ছাড়াও ফ্লিটউড ম্যাক ব্যান্ডের পক্ষ থেকেও ম্যাকভির মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। তবে তার মৃত্যুর কারণ ও হাসপাতালের নাম প্রকাশ করা হয়নি।
১৯৭০ সালে ফ্লিটউড ম্যাকে যোগ দেওয়ার পর দ্রুতই ব্যান্ডটির প্রাণভোমরা হয়ে ওঠেন ম্যাকভি। ‘লিটল লাইস’, ‘এভরিহয়ার’, ‘ডোন্ট স্টপ’, ‘সে ইউ লাভ মি’, ‘সংবার্ড’-এর মতো বিখ্যাত গানের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে তার নাম। সত্তর ও আশির দশকে ফ্লিটউড ম্যাক ছিল সারা দুনিয়ার অন্যতম সেরা রক ব্যান্ড। ১৯৭৭ সালে মুক্তি পায় ব্যান্ডের অ্যালবাম ‘রিউমারস’, যা তৈরি হয় ম্যাকভিসহ ব্যান্ডের আরো দুই যুগলের বিচ্ছেদের প্রেরণায়। চার কোটির বেশি বিক্রি হওয়া অ্যালবামটিকে সর্বকালের ব্যবসাসফল অ্যালবামগুলোর একটি বলে মনে করা হয়।
আর ম্যাকভি ১৯৬৯ সালে ব্যান্ড সহকর্মী জন ম্যাকভিকে বিয়ে করার পর ব্যান্ডে যোগ দেন। তবে সাত বছর পর তাদের সম্পর্ক ভেঙে যায়। বিচ্ছেদ হলেও তাদের মধ্যে পেশাদারি সম্পর্ক বজায় ছিল। ১৯৭৬ সালে জন ম্যাকভির সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ হয় ক্রিস্টিন ম্যাকভির। ১০ বছর সিঙ্গেল থাকার পর দ্বিতীয় বিয়ে করেন তিনি। ২০০৩ সালে এ সংসারের ইতি টানেন এই জনপ্রিয় পপ গায়িকা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।