Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

পাল্টে যাবে ব্যাংক ব্যবস্থাপনার চিত্র

আইএমএফের ঋণ : পর্যবেক্ষক থাকবে বাংলাদেশ ব্যাংকে তুলে দিতে হবে সুদের হারের সীমা প্রকাশ করতে হবে নেট রিজার্ভ : কমাতে হবে খেলাপি ঋণ : অর্থ পাচারকারীদের নাম প্রকাশ করতে হবে

অর্থনৈতিক রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৩ নভেম্বর, ২০২২, ১২:০০ এএম

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণ পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ৭ ধাপের প্রথম ধাপ আগামী ফেব্রুয়ারিতে পাবে। তবে এ ঋণ পেতে বাংলাদেশকে পরিবর্তন করতে হচ্ছে ব্যাংক ব্যবস্থাপনার কাঠামো। সেই সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পর্যবেক্ষণের জন্য স্থানীয়ভাবে নিজস্ব প্রতিনিধি রাখছে আইএমএফ । ব্যাংক পরিচালনায়ও আসবে পরির্বতন। আর এসব কারনেই ব্যাংক ব্যবস্থাপনার চিত্র পাল্টাবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।

আইএমএফ বলেছে, চার বছর বা ৪২ মাসের জন্য তিনটি এ্যাকাউন্ট থেকে সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিবে বাংলাদেশকে। ৩ দশমিক ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের এক্সটেন্ডেড ক্রেডিট ফ্যাসিলিটি (ইসিএফ) এবং এক্সটেন্ডেড ফান্ড ফ্যাসিলিটি (ইএফএফ) এর অধীনে দেয়া হবে। আর বাকি প্রায় ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ফ্যাসিলিটি (আরএসএফ) এর অধীনে। এতে গড় সুদের হার ২ দশমিক ২ শতাংক হবে।
অর্থনীতিবিদবা বলছে, ব্যাংক সেক্টরে সংস্কারে কথা আমরা অনেক আগে থেকে বলেন আসছি। এখন সেটা আইএমএফের শর্তের মধ্যে পড়েছে। আমরা বলেছি, রাজস্ব আদায় বাড়াতে, কর-জিডিপি অনুপাত বাড়াতে, খেলাপি ঋণ কমাতে, কেন্দ্রীয় ব্যাংককে স্বায়ত্বশাসন দিতে হবে। তবে দেরিতে হলেও এসব করতে আশ্বাস দিয়েছে সরকার এটি একটি নতুন সূচনা।

তারা বলেন, আইএমএফ ঋণ পাওয়ায় অর্থনীতিতে যে চাপ সৃষ্টি হয়েছে, তা সামাল দেয়া সহজ হবে। সরকারকে এই ঋণ সঠিকভাবে ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে তারা বলেছেন, এখন বিশ্বব্যাংক, এডিবিসহ অন্যরাও ঋণ নিয়ে এগিয়ে আসবে; সঙ্কট কেটে যাবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, দুই সপ্তাহে দফায় দফায় ৫বার পৃথকভাবে বৈঠক করেছে আইএমএফ। এর মধ্যে ১৭টি শর্তে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাথে দরকষাকষি হয়েছে। শর্তগুলো মধ্যে রয়েছে, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একক কর্তৃত্ব স্থাপন করতে হবে, অর্থ পাচারকারীদের নাম ও বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করতে হবে, খেলাপি ঋণ কমাতে হবে, আয়কর বাড়াতে হবে, সরকারি ব্যয় কমাতে হবে, বেসরকারি কোনো ব্যাংকে এক পরিবারের দুইজনের বেশি পরিচালক থাকতে পারবে না, টানা ছয় বছরের বেশি পরিচালক থাকতে পারবে না কেউ, বাংলাদেশ ব্যাংকে থাকবে আইএমএফের পর্যবেক্ষক, সুদের হারের সীমা তুলে দিতে হবে, রিজার্ভের প্রকৃত পরিমাণ দেখাতে হবে, ব্যালেন্স অব পেমেন্টের সঠিক তথ্য প্রকাশ করতে হবে। ঋণ পেতে হলে পর্যায়ক্রমে এসব শর্ত পূরণ করতে হবে বাংলাদেশকে। এ সময় তাৎক্ষণিক তিনটি শর্ত মানতে রাজি হয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কিছু শর্ত পর্যায়ক্রমে মানার কথাও জানানো হয়। তবে কয়েকটি শর্ত মানার বিষয়ে কোনো ধরনের আশ্বাস দেয়নি কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে দুইটি বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন আইএমএফের প্রধান কার্যালয়ের কর্মকর্তারা।

গত দুই সপ্তাহে অনুষ্ঠিত বৈঠকে আইএমএফ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মধ্যে আরও কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। এর মধ্যে রয়েছে, ঋণের সুদের হারের সীমা তুলে দেয়া, অভিন্ন এক্সচেঞ্জ রেট, খেলাপি ঋণ কমানো, বিশেষ করে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের খেলাপি কমিয়ে আনা, ব্যাংক পর্ষদ গঠনের আইনের সংস্কার, ব্যাংকের আইটি খাতের সংস্কার, বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের আর্থিক স্থিতিশীলতা, খাতভিত্তিক আর্থিক ইন্ডিকেটরস, বিভিন্ন ব্যাংকের অনিয়মের বিরুদ্ধে গৃহীত শাস্তিমূলক ব্যবস্থা, ১০টি দুর্বল ব্যাংকের জন্য নেয়া উদ্যোগ, ফাইন্যান্সিয়াল সেক্টর সাপোর্ট প্রজেক্ট (এফএসএসপি) বাস্তবায়ন, ব্যাংক সুপারভিশন, ক্যাপাসিটি বিল্ডিং, ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১, ফরেন এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন (সংশোধন) আইনসহ ৫টি অন্যতম আইনের সংস্কার।

এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর বলেন, বাংলাদেশে অর্থনৈতিক যে চাপ সৃষ্টি হয়েছিলো কিছুটা হলেও সেই চাপ থেকে সরকার স্বস্তি পাবে। বর্তমানে সরকার সাহস পাবে, দেশের বিভিন্ন সঙ্কট সঠিক ভাবে মোকাবিলা করতে পারবে। এখন সরকারের কাজ হবে আইএমএফ ঠিক যে কারণে ঋণটা দিচ্ছে, সেটার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করা। তিনি আরও বলেন, সরকারকে এখন আরো সর্তক হতে হবে। আইএমএফের আস্থার জায়গাটা ধরে রাখতে হবে। অনেক কিছু যাচাই-বাছাই করে কিন্তু আইএমএফ ঋণটা দিতে রাজি হয়েছে। বাংলাদেশ বিদেশি যে কোনো ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে ভালো ভাবমূর্তি বজায় রেখেছে; কখনও কোনো ঋণ শোধের ক্ষেত্রে খেলাপি হয়নি। সেই আস্থা সরকারকে বজায় রাখতে হবে। তারা দেখেছে, নানা বাধা-বিপত্তির মধ্যেও বাংলাদেশের অর্থনীতি মোটামুখি একটা ভালো ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে আছে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আইএমএফ যখন দেখেছে, বাংলাদেশের ঋণ পরিশোধ করার সামর্থ আছে, তখনই কিন্তু তারা ঋণটা দিতে রাজি হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, বাংলাদেশকে এ ঋণ পাওয়াতে বিভিন্ন দাতাসংস্থাগুলো দুয়ার আরো ভালো ভাবে খুলে গেছে। এখন অন্যন্য দাতাসংস্থাগুলোর ঋণ সহজভাবে পাওয়া যাবে। এতে করে বাংলাদেশ যে অর্থনীতির সঙ্কটে ভুগছিলো তা দূর হবে। তিনি বলেন, গত কয়েক দিন বেশ আলোচনা হচ্ছে, সেটা হলো এই ঋণের জন্য অনেক শর্ত দিয়েছে আইএমএফ। আমার বক্তব্য হচ্ছে, আইএমএফ যে সব শর্তের কথা বলেছে, সেগুলো কিন্তু একটাও নতুন নয়। এই প্রত্যেকটা কথা আইএমএফ অনেক দিন ধরেই বলে আসছে। আমি এগুলোকে শর্ত বলতে চাই না; পরামর্শ বলব। আইএমএফ যে সব কথা বলছে, যেমন ধরেন, আইএমএফ আমাদের রাজস্ব আদায় বাড়াতে বলেছে, কর-জিডিপি অনুপাত বাড়াতে বলেছে, খেলাপি ঋণ কমাতে বলেছে, বাংলাদেশ ব্যাংককে স্বায়ত্বশাসন দিতে বলেছে-এগুলো কিন্তু আমরাও বার বার বলে আসছি। আমরা দেশের ভালোর জন্য, মঙ্গলের জন্যই এ সব কথা বলেছি।

বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সূত্র জানায়, রিজার্ভের দুইটি বিষয় নিয়ে আপত্তি তুলে আইএমএফ। প্রথমত, রিজার্ভ হিসাব পদ্ধতিতে সংস্কার আনার প্রস্তাব করা হয়েছে। এক্ষেত্রে রিজার্ভ থেকে বাদ দিতে হবে ইডিএফ (রফতানি উন্নয়ন তহবিল) ও আইডিএফ (অবকাঠামো উন্নয়ন তহবিল)। প্রাথমিকভাবে এটি মানতে রাজি হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এক্ষেত্রে শুধু বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদে অনুমোদন নিলেই হবে। রিজার্ভ সংরক্ষণ পদ্ধতিতে আরও একটি আপত্তি তোলে আইএমএফ। তা হল-রিজার্ভের যে মুনাফা হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক দেখায় তার একটি অংশ আন-রিয়েলাইজড গেইন, সেটি বাদ দিতে হবে। এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক আর্থিক বিবরণী মান (আইএফআরএস) অনুসরণ করা হয়নি। এ পদ্ধতি সংস্কারের শর্ত দেয়া হয়।

সূত্র আরও জানায়, রিজার্ভের একটি অংশ স্বর্ণ ও বন্ডে বিনিয়োগ করে রেখেছে বাংলাদেশ। আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়লেই তা রিজার্ভের মুনাফা হিসেবে যোগ করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে আইএফআরএস অনুযায়ী তা গ্রহণযোগ্য নয়। এক্ষেত্রে স্বর্ণ বিক্রি করে নগদায়ন করার আগে তাকে রিজার্ভের অংশ হিসেবে দেখানো যাবে না।



 

Show all comments
  • মাসুম মাটির মানুষ ১৩ নভেম্বর, ২০২২, ৮:১৮ এএম says : 0
    আই এম এফের এর উচিত হবে দেশের এই পরিস্থিতির মধ্যে লোন না দেওয়া ,যতক্ষণ না পর্যন্ত নির্দলীয় নিরপেক্ষ নির্বাচন না দেওয়া পর্যন্ত এই লোন না দেওয়া ,কারণ এরা লোন তুলে নির্বাচনের খরচ করবে ,অথচ দেশের জনগণের কোন উপকারই আসবেনা, শুধু বাড়বে দেশের জনগণের ঋণের বোঝা।
    Total Reply(0) Reply
  • Masum Billah Al Mumin ১৩ নভেম্বর, ২০২২, ৮:১৭ এএম says : 0
    কিছুদিন আগে হয়তো শোনা গিয়েছিল বাংলাদেশ এখন ঋণ দিতে সক্ষম তাহলে এত শর্তের বেড়াজালে আমাদের দেশকে কেন ঋণ নিতে হচ্ছে।
    Total Reply(1) Reply
    • Meer Monirul Alam ১৫ নভেম্বর, ২০২২, ১২:৫৪ পিএম says : 0
      শর্ত বলছেন কেন? এগলো তো ভাল পরামর্শ। এ পরামর্শ মেনে চললে দেশের সাধারণ মানৃষ তথা দেশের ভাল হবে।
  • Mizanur Rahman Miran ১৩ নভেম্বর, ২০২২, ৮:১৭ এএম says : 0
    এতদিন শুনে আসছিলাম দেশ কানাডা সিংগাপুর হওয়ার পথে আর এখন শুনতেছি বিদুৎ নাই,গ্যাস নাই,ব্যাংকে ডলার নাই!! হঠাৎ কি হলো দেশের!?? ৭৪ সনের অশনিসংকেত এর কারন সরকারি দলের লুঠপাট! যা ৭৪ ইং সনেও হয়েছিল!??
    Total Reply(0) Reply
  • রবি আওয়াল সূর্য সূর্য ১৩ নভেম্বর, ২০২২, ৮:১৯ এএম says : 0
    দেশটা একেবারে বিক্রি করে দিলেই হয়, আর না হলে, আমাদের মতো সাধারণ জনগনকে দেশ থেকে বিতারিত করুক, কারন এই টাকা চলে যাবে সুইসব্যাঙ্ক এ আর না হলে বেগম পাড়ায়, আর এই টাকা পরিশোধ করতে হবে আমাদের মতো নিম্ন মধ্য বিত্ত পরিবার খেটে খাওয়া জনগণের,
    Total Reply(0) Reply
  • মোঃ আতোয়ার রহমান ১৩ নভেম্বর, ২০২২, ৮:৪৯ এএম says : 0
    ঋণের শর্তের সাথে কোন সরকারি অফিসে ঘুষ নেওয়া যাবে না এমন শর্ত যুক্ত থাকলে ভালো হতো
    Total Reply(0) Reply
  • মোঃ মিজানুর রহমান চৌধুরী ১৩ নভেম্বর, ২০২২, ৬:২০ এএম says : 0
    আইএমএফ আমাদের দেশের ব্যাপারে আমাদের শাসকদের চেয়েও দেশপ্রেমিক।
    Total Reply(0) Reply
  • মোঃ মিজানুর রহমান চৌধুরী ১৩ নভেম্বর, ২০২২, ৬:২০ এএম says : 0
    আইএমএফ আমাদের দেশের ব্যাপারে আমাদের শাসকদের চেয়েও দেশপ্রেমিক।
    Total Reply(0) Reply
  • গোলাম মোস্তফা ১৩ নভেম্বর, ২০২২, ৯:২৭ এএম says : 0
    মিঃ চৌধুরী আপনি সাধারণ জনগনের পর্যায়ে পড়েননা, কারণ আপনি অসাধারণ সব পরামর্শ দিয়ে আসাধারণ হয়ে গেছেন। তবে সমস্যা হল আপনার পরামর্শ শুনলে দেশের দরিদ্র জনগোষ্টির একটি সিংহভাগ অংশ না খেয়ে মারা যাবে। দূভাগ্য আমাদের আপনার মত কিছু পন্ডিত সেটি না বুঝলেও আইএমএফ বুঝে।
    Total Reply(0) Reply
  • MD Ibrahim Khalil ১৩ নভেম্বর, ২০২২, ১০:১৭ এএম says : 0
    দেশে যত দিন পর্যন্ত আইনের শাসন এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন না হয়ে, তত দিন পর্যন্ত রিন না দেওয়া উচিত ।
    Total Reply(0) Reply
  • Shah paran ১৩ নভেম্বর, ২০২২, ৭:০০ পিএম says : 0
    পড়ে যা মনে হল। আমরা যেন তাদের বিয়ে করা বউ হয়ে গেলাম।
    Total Reply(0) Reply
  • Shah paran ১৩ নভেম্বর, ২০২২, ৭:০০ পিএম says : 0
    পড়ে যা মনে হল। আমরা যেন তাদের বিয়ে করা বউ হয়ে গেলাম।
    Total Reply(0) Reply
  • Bashir 3 ১৪ নভেম্বর, ২০২২, ৮:০৬ এএম says : 0
    All these initiatives suggested by the IMF will go in favour of the people.
    Total Reply(0) Reply
  • Fazlul Karim ১৪ নভেম্বর, ২০২২, ৬:০৪ পিএম says : 0
    Seeing all these comment's it look's as though everyone of us is masters of finance. We as a small country already have huge burden on our head, the loan that we already have. Now getting more loans in order to save loans is stupidity. It looks like we are getting the new loan to pay the existing loan, about revenues, the big fat businessman hey only a minimum amount of tax and VAT because there are fraudstar, they know how to deceive the government. Also in the name of Mega project we are over doing it, we actually don't need all this mega project, I think you should put a stop to it otherwise more funds for vanish in thin air.
    Total Reply(0) Reply
  • Matin MAJUMDER ১৩ নভেম্বর, ২০২২, ১১:২২ এএম says : 0
    যেহেতু IMF আমাদের কতৃপক্ষের ছাইতেও দেশপ্রেমিক তাই সুইস ব‍্যাংক পানামা ব‍্যাংক বেগম পাড়া ইত্যাদির তথ্য অনুসন্ধান যথাযথ তদন্ত এবং প্রাপ্ত তথ‍্য জনসমক্ষে প্রকাশ করার সর্ত আরোপ করার জন‍্য IMF কে অনুরোধ করছি।
    Total Reply(0) Reply
  • এম এইচ রানা ১৪ নভেম্বর, ২০২২, ৯:৪৪ এএম says : 0
    আই এম এফ এর ঋন ফরমুলা অত্যাধিক গুরুত্বপূর্ণ তবে এর (আইএমএফের ঋণ : পর্যবেক্ষক থাকবে বাংলাদেশ ব্যাংকে তুলে দিতে হবে সুদের হারের সীমা প্রকাশ করতে হবে নেট রিজার্ভ : কমাতে হবে খেলাপি ঋণ : অর্থ পাচারকারীদের নাম প্রকাশ করতে হবে) সাথে এই ঋন খরচের খাত গুলি যদি মনিটরিং করার প্রস্তাবনা থাকে তাতে জনগন উপকৃত হবে বলে আমার মনে হয়।
    Total Reply(0) Reply
  • Md.Abdul Alim ১৫ নভেম্বর, ২০২২, ১২:৫৭ এএম says : 0
    দেশ থেকে দূর্নীতির মূলতপাটন করতে পারলে কোন সংস্থা থেকে ঋন নিতে হতো না।দূর্নীতে সরকার শূন্য নীতিতে আসলে ২/১বছরের মধ্য উন্নত রাস্ট্রে পরিনত হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Sayeed ১৫ নভেম্বর, ২০২২, ৭:২২ এএম says : 0
    এটাকা কোন খাতে ব্যয় হবে, তা সরকারকে ঋণের টাকা হাত পাওয়ার আগে নিদিষ্ট করতে হবে, চাহিদার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে! অন্যথায়, এটাকা যথা্যথ ব্যাবহার নিশ্চিত হবে না। ফলে ঋণের টাকার দায় জনগণকে বহন করতে হবে?
    Total Reply(0) Reply
  • Abdullah ১৪ নভেম্বর, ২০২২, ১২:৩৮ এএম says : 0
    IMF এর ঋণ দেয়াতে এটাই প্রমাণ হয় তারা সরকারের উচ্চ পর্যায়ে কোন আর্থিক অনিয়ম পায়নি। সরকারের প্রতি তাদের আস্থা আছে এবং তারা বিশ্বাস করে এই দুর্যোগের সময়েও দেশ একটা শক্ত ভিত্তির উপরে দাঁড়িয়ে আছে। যেটা আওয়ামী লীগ সরকারের অবদান। বাংলাদেশের আওয়ামী বিদ্বেষী জামাত ভিম্পি দল কানাদের মুখে ছাই দিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং যাবে।
    Total Reply(0) Reply
  • গোলাম রাব্বানী ১৪ নভেম্বর, ২০২২, ৪:১৭ এএম says : 0
    যেসব রাজনীতিবিদ, আমলা,পুলিশ ও কালো ব্যবসায়ি বিদেশে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে, বাড়ীঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছে তাদের সঠিক তালিকা আইএমএফ এর কাছে জমা দিতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • গোলাম রাব্বানী ১৪ নভেম্বর, ২০২২, ৪:১৮ এএম says : 0
    যেসব রাজনীতিবিদ, আমলা,পুলিশ ও কালো ব্যবসায়ি বিদেশে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে, বাড়ীঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছে তাদের সঠিক তালিকা আইএমএফ এর কাছে জমা দিতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • আবু নাছের মোঃ রেজাউল হক ১৪ নভেম্বর, ২০২২, ৭:২৬ এএম says : 0
    আই এম এফ এর বিভিন্ন শর্তাবলী প্রয়োগের মাধ্যমে চেষ্টা করছে ঋনের টাকার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে, পক্ষান্তরে টাকা ফেরত পাওয়া নিশ্চিত করতে । কিন্তু আমাদের বাস্তবতা ভিন্ন - আমরা কি পারবো আমদের আভ্যন্তরীণ সংকট কাটাতে? সরকারী দলসহ প্রতিটি দল অসহিন্সু। আক্ষরিক অর্থে গনতন্ত্র অনুপুস্থিত, সরকারের অব্যবস্থাপনা সর্বক্ষেত্রে দৃশ্যমান!!
    Total Reply(0) Reply
  • আবু নাছের মোঃ রেজাউল হক ১৪ নভেম্বর, ২০২২, ৭:২৬ এএম says : 0
    আই এম এফ এর বিভিন্ন শর্তাবলী প্রয়োগের মাধ্যমে চেষ্টা করছে ঋনের টাকার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে, পক্ষান্তরে টাকা ফেরত পাওয়া নিশ্চিত করতে । কিন্তু আমাদের বাস্তবতা ভিন্ন - আমরা কি পারবো আমদের আভ্যন্তরীণ সংকট কাটাতে? সরকারী দলসহ প্রতিটি দল অসহিন্সু। আক্ষরি ক অর্থে গনতন্ত্র অনুপুস্থিত, সরকারের অব্যবস্থাপনা সর্বক্ষেত্রে দৃশ্যমান!!
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: আইএমএফের ঋণ
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ