বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার কাবিলপুর ইউনিয়নের পশ্চিম কাবিলপুর গ্রামের হযরত সূফী সাহেব হুজুরের মাজার সংলগ্ন এলাকায় মঙ্গলবার বিকেলে একটি সেতু নির্মাণের জন্য মাটি খুঁড়তে গিয়ে বেরিয়ে এলো ২০ বছর পূর্বে দাফন করা কাফনের কাপড় সহ একটি অক্ষত লাশ!
মূহুর্তে খবরটি চারদিকে ছড়িয়ে পড়লে অক্ষত লাশটি এক নজর দেখার জন্য বিভিন্ন এলাকা থেকে অসংখ্য নারী-পুরুষ ওই এলাকায় জড় হতে থকেন লাশটি পূন দাফনের আগ পর্যন্ত। স্থানীয় মানুষ বলছেন এটি একটি অলৌকিক ঘটনা!
কাবিলপুর গ্রামের লোকমান মিয়া (৭৫) জানান লাশটি ওই গ্রামের প্রয়াত বুজুর্গ ও বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ হযরত সূফী সাহেব হুজুরের ভাতিজা সফি উল্লাহ’র। তিনি দাবী করেন বলেন, সফি উল্লাহ চট্টগ্রমের আমিন জুট মিলে চাকুরী করতেন। ৬৫ বছর বয়সে ২০০২ সালে তিনি মৃত্যু বরন করেন। সফি উল্লাহ ছিলেন একজন নামাজী, ফরহেজগার, মুত্তাকী, সৎ ও ঈমানদার ব্যক্তি। সফি উল্লাহ’র ছেলে মহিন উদ্দিন ও তার প্রয়াত পিতা সম্পর্কে একই মন্তব্য করেন। মৃত্যুর পর তাঁকে ওই স্থানে দাফন করা হয়েছিল।
সন্ধায় লাশটি স্থানান্তর নিয়ে সফি উল্লাহর পরিবারের সদস্য ও স্থানীয়দের মধ্যে জটিলতা দেখা দেয়। খবর পেয়ে সেনবাগ থানা পুলিশ সেখানে গিয়ে ওই পরিবার ও এলাকা বাসীর সাথে আলোচনা করে একই কবরস্থানে বিকল্প জায়গায় লাশটি মঙ্গলবার রাত ৯টায় পূনদাফন করা হয়।
সেনবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, খবর পাওয়ার পর পরই পুলিশ পাঠিয়ে রাত ৯টার দিকে লাশটি দ্রæত পূন দাফন করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।