বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
ফতুল্লা থেকে নিখোঁজ হয়ে বন্দর ব্রহ্মপুত্র নদের কিনারে লাশ উদ্ধার করা হয় জাকির হোসেনে নামের এক ব্যাক্তির। ফতুল্লা থানায় নিহতের স্ত্রীর করা মামলা ওর্ অনুসন্ধানে পাকরাও হয় আসামী। বেড়িয়ে আসে নির্মম হত্যাকান্ড। র্যাব-১১ সহায়তায় সোমবার (২৪ অক্টোবর) কক্সবাজারের সুগন্ধা বীচ পয়েন্ট এলাকা থেকে আটক করা হয় অভিযুক্তকে। র্যাবের দাবী হত্যাকান্ডের সাথে সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করেছে।
আটককৃত ব্যাক্তির নাম মো. কবির হোসেন (৩৮)। সে ফতুল্লা আকবর নগর এলাকার ফুলু খাঁ মিয়ার ছেলে। তিনি ফতুল্লা থানায় জাকির হত্যা মামলার অন্যতম আসামী।
র্যাব-১১ সহকারী পরিচালক (এএসপি) মো. রিজওয়ান সাঈদ জিকু এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ২০২০ সালে ৫মে বাদীর ছেলে অন্তু (২৬)কে ডেকে নিয়ে দুধের সাথে বিষ মিশিয়ে হত্যা করে মামলার ১ ও ১৬ নং আসামী। ওই মামলায় ১নং আসামী ১ মাস ১৩ দিন জেল খেটে জামিনে মুক্তি পায়। জামিনে বের হয়ে আসার পর আসামীরা ক্ষিপ্ত হয়ে গত মাসের ১৬ সেপ্টেম্বর বক্তাবলি ফেরীঘাট হতে বাদীর স্বামীকে অপহরন করে মুক্তিপন দাবী করে। মুক্তিপন না দিলে বাদীর স্বামীকে মেরে ফেলার হুমকী দেয়।
র্যাব আরও জানায়, গত ১৯ অক্টোবর বন্দর বাগপাড়া ব্রীজের ৫০ গজ উত্তরে ব্রহ্মপুত্র নদের কিনারে কচুরিপানার মধ্যে অপহৃত জাকির হোসেনের মৃত দেহ পাওয়া যায়। পা বেধেঁ ও গলায় পরনে শার্ট পেচিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃত আসামী হত্যাকান্ডের সাথে সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করে। মর্মান্তিক হত্যাকান্ডের ঘটনায় জড়িত অন্যান্য পলাতক আসামীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য র্যাব-১১ এর অভিযান চলমান রয়েছে। আটককৃত আসামীদের বিরুদ্ধে আইনগত কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।