পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এবার ‘কার্ল কুবল পুরস্কার’ পেয়েছেন নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিশ্বব্যাপী পরিবারের উন্নয়নে অসামান্য ও বহুমুখী অবদান রাখায় মর্যাদাপূর্ণ এই পুরস্কার পেলেন তিনি।
গত শুক্রবার জার্মানির ‘কার্ল কুবল ফাউন্ডেশন ফর চিলড্রেন অ্যান্ড ফ্যামিলি’ তাঁকে এই পুরস্কারে ভূষিত করেছে।
সোমবার (৩ অক্টোবর) ইউনূস সেন্টারের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ফাউন্ডেশনের ৫০ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে ড. ইউনূসকে এ সম্মাননা দেওয়া হয়। ‘পরিবার গুরুত্বপূর্ণ’- স্লোগানকে সামনে রেখে এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করছে প্রতিষ্ঠানটি।
কার্ল কুবল ফাউন্ডেশনের পরিচালনা পরিষদের ডেপুটি চেয়ার ড. কার্সটিন হুমবার্গ এ উপলক্ষ্যে বলেন, ড. ইউনূস তার অসংখ্য নারী গ্রাহকদের সন্তান ও পরিবারের জন্য একটি অধিকতর সমৃদ্ধ জীবন নিশ্চিত করেছেন।
ড. কার্সটিন বাংলাদেশি এই অর্থনীতিবিদের প্রশংসা করে বলেন, কোভিড-১৯, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন, নতুন নতুন যুদ্ধ - পৃথিবীর নানাবিধ সংকটের সময় ইউনূস মানুষের জন্য আশার একটি বিশাল উৎস হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন।
প্রফেসর ইউনূসকে তিনি ‘পরিবর্তনের পথিকৃত ও আশা-স্রষ্টা’ হিসেবে বর্ণনা করেন।
হুমবার্গ আরও বলেন, আমরা প্রত্যেকেই অন্যদের জীবনকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারি। আমরা সকলেই সবসময় - এখন ও ভবিষ্যৎ- পরিবর্তনের স্রষ্টা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।