পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ঝুঁকি নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন গণফোরাম সভাপতি ও সংবিধান প্রণেতা ড. কামাল হোসেন। তিনি বলেছেন, যুগে যুগে সাংবাদিকরা সত্য প্রতিষ্ঠায় ঝুঁকি নিয়েছেন। আতাউস সামাদের মতো আজও সাংবাদিকরা ঝুঁকি নিচ্ছেন। দেশের বর্তমান অবস্থায় স্বৈরাচারমুক্ত করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ঝুঁকি নিতে হবে।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে গতকাল আতাউস সামাদ স্মৃতি পরিষদ আয়োজিত ‘বরেণ্য সাংবাদিক আতাউস সামাদের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকীর স্মরণসভায়’ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ড. কামাল হোসেন বলেন, সাংবাদিকদের জনগণের মাঝে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ বাঁচিয়ে রাখতে হবে। নিজের অধিকার সম্পর্কে যারা সচেতন আন্দোলন-সংগ্রামের জন্য তাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। ঝুঁকি নেওয়া ছাড়া গণতন্ত্র রক্ষা করা গেছে, এমন কোনো সময় আমরা দেখিনি।
তিনি বলেন, ঝুঁকি নেওয়ার বিষয়টি জনগণকে স্মরণ করিয়ে দিতে হবে। তারা যেন মনে না করে আমরা কিছু না করেও ঐক্য ও নিজেদের অধিকার ধরে রাখতে পারবো। যারা স্বৈরাচার এবং যা ইচ্ছে তা করতে চায় তাদের তা করতে দেবো না আমরা।
মানিক মিয়া ও আতাউস সামাদের পথ অনুসরণ করে সাংবাদিকরা এখনো উজ্জীবিত উল্লেখ করে ড. কামাল হোসেন বলেন, আমরা সারাজীবন দেখেছি তারা (মানিক মিয়া ও আতাউস সামাদ) জীবনের ঝুঁকি নিয়ে লিখেছেন। সেই ঐতিহ্য বাঁচিয়ে রাখতে হবে নৈতিকতা দেখিয়ে। জনগণকে সচেতন রাখতে হবে।
স্মরণসভায় আজকের পত্রিকার সম্পাদক গোলাম রহমানের সভাপতিত্বে জাতীয় প্রেস ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাসান হাফিজের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হাসান, বিএফইউজের সভাপতি এম আবদুল্লাহ, ডিইউজের সভাপতি কাদের গনি চৌধুরী, শামীমা চৌধুরী ও সৈয়দ দিদার বক্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।