প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন রাজনীতিতে আসতে চান। মন্ত্রী ও এমপি হতে চান। সম্প্রতি একটি চ্যানেলের সাথে সাক্ষাৎকারে তিনি তার এই ইচ্ছার কথা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, অবশ্যই আমি রাজনীতি করতে চাই। কারণ, আমি দেশের মানুষের জন্য যা করতে চাই, করতে পারছি না। আমি দেখেছি যে, এই একটাই জায়গা আছে ‘রাজনীতি’। এটা ছাড়া আসলে রাষ্ট্র এবং দেশের পরিবর্তন সম্ভব না। রাজনীতির অবশ্যই প্রয়োজন আছে। তবে কোন এলাকা থেকে করব সেটা এই মুহূর্তে আমি বলতে চাই না। এটা একান্তই আমার মনের ভাবনা। ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, আমাকে যদি মন্ত্রিত্ব দেয়া হয়, তবে তার পূর্ণ ক্ষমতা ব্যবহার করতে দিতে হবে। বহু মন্ত্রী আছেন তারা পূর্ণ ক্ষমতা ব্যবহার করতে পারেন না। তিনি বলেন, এর আগে এমপি হওয়ার জন্য অনেক আলোচনা হয়েছে। একজন এমপি কি করতে পারে, তারা কি করেন, তার কি ক্ষমতা, এসব সবাই জানে। মানুষের আকাক্সক্ষাই যদি পূরণ না করতে পারি, তাহলে আমি এমপি হতে চাই না। সোশ্যাল মিডিয়ায় লাখ লাখ মানুষ আমাকে কি হিসেবে চায়, সেটা আপনারা জানেন। আমার ইচ্ছা হচ্ছে, জনগণ আমার কাছে যেটা চায় সেই অভাব, সেই চাওয়া, তা যদি বাস্তবায়ন করতে পারি, তাহলে একটা কাজের দায়িত্ব নিতে পারি। যেমন শিল্পী সমতিতে আমি আসতে চাই নাই, সবাই আমাকে জোর করে নিয়ে এসেছে। আমি কি এই আট মাসে কিছুই করতে পারিনি? আমি যতক্ষণ নেতৃত্ব দেওয়ার জায়গাটা ফিল না করব, ততক্ষণ পর্যন্ত কিছু করতে পারব না। সড়ক আন্দোলন স¤পর্কে তিনি বলেন, সড়ক আন্দোলনে ঘাটতি তো অবশই আছে। সড়ক দুর্ঘটনা রোধ করতে হলে সরকারের ইচ্ছা থাকতে হবে, পরিকল্পনা থাকতে হবে। সরকারকে কাজগুলো করতে হবে, সরকারকে যুগোপযোগী আইন করতে হবে, সেগুলোকে বাস্তবায়ন করতে হবে। সরকারকে সড়ক নির্মাণ করতে হবে। রাস্তায় আনফিট গাড়ি যেন না চলে তাকেই ব্যবস্থা করতে হবে। যারা সড়ক ব্যবহার করে, তাদেরকে সঠিক নিয়ম, আইন-কানুন শেখাতে হবে। এই কাজগুলো সরকারকে করতে হবে। সরকার যদি সব কিছু ঠিকমতো পালন না করে, তাহলে আমরা যারা সোশ্যাল মিডিয়ায় কাজ করি আমরা কি করতে পারি? সর্বোচ্চ ছাত্রদেরকে বোঝাতে পারি। সড়ক দুর্ঘটনা রোধ করতে ইচ্ছাটা থাকা দরকার। আমি বহুবার সড়ক মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি বলেছেন অনেক অসহায়, কার কাছে অসহায় সেটা আপনারা বুঝে নেন। আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার তো এখনও বন্ধ হয়নি। আমি যে টার্মিনালে ড্রাইভারদের ট্রেনিং করাতে যেতাম সেখানে আমাকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। আমি এখনও সেখানে যেতে পারছি না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।