পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আগামী ৩ অক্টোবরের পর করোনা টিকার প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ নাও পাওয়া যেতে পারে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টায় রাজধানীর হোটেল রেডিসনে আয়োজিত ৫-১১ বছরের শিশুদের কোভিড-১৯ টিকা কার্যক্রম বিষয়ক জাতীয় অ্যাডভোকেসি ওয়ার্কশপ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, অনেক টিকার মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে। অক্টোবরের পর হয়তো প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের জন্য টিকা থাকবে না। যেগুলো থাকবে, সেগুলোরও মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে।
তিনি বলেন, প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ বন্ধ করার আগে ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত একটি ক্যাম্পেইন করা হবে। এর মাধ্যমে প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ ও বুস্টার ডোজ গণহারে সবাইকে দেওয়া হবে। এরপর আর দেওয়া যাবে না। এরপর প্রথম ডোজ টিকা আর পাওয়াই যাবে না। আর দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়াও সম্ভব হবে না।
তিনি আরো বলেন, এখনো ৩৩ লাখ মানুষ প্রথম ডোজ নেয়নি। ৯৪ লাখ দ্বিতীয় ডোজ নেয়নি। আমরা এখন পর্যন্ত ৩০ কোটি ডোজ টিকা দিয়েছি। এছাড়াও ১০ লাখ শিশুকে টিকাদান হয়ে গেছে। তবে, এখনো সোয়া ২ কোটি শিশুকে টিকা দিতে হবে। তার মানে ৪ কোটির বেশি টিকা দেওয়া এখনো প্রয়োজন। আমরা মাত্র শুরু করেছি। শিশুদের টিকা কার্যক্রম আরও অনেক বাকি আছে।
তিনি আরও বলেন, করোনা সংক্রমণ বেড়ে গেলে আবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে হবে। অর্থনীতিতে প্রভাব পড়বে। সংক্রমণ আবারও বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের মাস্ক পরতে হবে, যাতে ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে বিশেষ ক্যাম্পেইন, চলবে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।