পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখের ৫১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ সোমবার। ১৯৭১ সালের ৫ সেপ্টেম্বর যশোরের গোয়ালহাটি ও ছুটিপুরে পাকিস্তানি বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখ যুদ্ধে মৃত্যুবরণ করেন জাতির এই শ্রেষ্ঠ সন্তান।
স্বাধীনতা যুদ্ধে অতুলনীয় সাহস ও আত্মত্যাগের নিদর্শন স্থাপনের জন্য বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি পেয়েছেন বাংলার ৭ বীর। এর মধ্যে অন্যতম একজন হলেন নূর মোহাম্মদ শেখ। তার সম্মানেই ২০০৮ সালে ‘মহিষখোলা’র নাম পরিবর্তন করে ‘নূর মোহাম্মদ নগর’ রাখা হয়।
নূর মোহাম্মদ শেখের জন্ম ১৯৩৬ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি, নড়াইল জেলার মহিষখোলা গ্রামে। বাবা মোহাম্মদ আমানত শেখ, মা জেন্নাতুন্নেসা। মাত্র ২৩ বছর বয়সে ১৯৫৯ সালের ২৪ মার্চ নূর মোহাম্মদ যোগ দেন তৎকালীন ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলসে (ইপিআর)। ১৯৭১ সালে ছুটি কাটাতে এসে মুক্তিবাহিনীতে যোগ দেন। তিনি ৮ নম্বর সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। ৫ সেপ্টেম্বর যশোরের ঝিকরগাছার গোয়ালহাটি গ্রামে নিজ সঙ্গীদের পাক হানাদার বাহিনীর হাত থেকে রক্ষা করতে গিয়ে নূর মোহাম্মদ একটি এসএলআর নিয়ে শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত যুদ্ধ করে মারা যান।
এবারের মৃত্যুবার্ষিকীতে বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ ফাউন্ডেশন নানা আয়োজনের উদ্যোগ নিয়েছে। জেলা প্রশাসক বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান জানান, প্রতিবছরের মতো এ বছরও নূর মোহাম্মদের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ‘নূর মোহাম্মদ নগরে’ দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।