প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
দিনাজপুরের বিরলে নির্মিত হলো জনসচেতনতা মূলক শর্ট ফিল্ম মাদকের ভয়াল থাবা। মাদকের কুফল সম্পর্কে জানাতে ও মাদকদ্রব্য প্রতিরোধে স্থানীয় হামেরা দিনাজপুরিয়া সংগঠনের উদ্যোগে এই শর্ট ফিল্মটির শুটিং এর কাজ গত বৃহস্পতিবার ২৫ আগস্ট শেষ হয়েছে।
শর্ট ফিল্মটির প্রযোজক মোশারফ হোসেন জানান, সব কাজ শেষ করে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে এই শর্ট ফিল্মটি আনুষ্ঠানিক ভাবে দেশের বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে প্রচার করা হবে ।
এদিকেকে দীর্ঘদিন পরে হলেও এই শর্ট ফিল্মটির মাধ্যমে দেখা যাবে, বাংলা চলচ্চিত্রের চিত্র নায়ক মেহেদিকে । তিনি এই শর্ট ফিল্মটির মূল চরিত্রে একজন মাদক সেবীর অভিনয় করেছেন। শর্ট ফিল্মটির কাহিনী বলতে গিয়ে তিনি বলেন, মাদক সেবী ছোট ভাই মেহেদি মাদক সেবনের জন্য বড়ভাই বাদলের স্ত্রীর কাছে সে টাকা চায়। ভাবী টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে সে উত্তেজিত হয়ে তার ভাবীর গোলার চেইন ছিনিয়ে নেয়। এসময় বড়ভাই এসে এর প্রতিবাদ করলে সে আরোও ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে এবং বড় ভাইয়ের মাথায় আঘত করে খুন করে। পরে স্থানীয় চেয়ারম্যানসহ গ্রামবাসী তাকে বেঁধে রাখে এবং পুলিশ এসে হাতকড়া পরিয়ে মাদকসেবী ছোট ভাই মেহেদিকে ধরে নিয়ে যায়।
এক প্রশ্নে জবাবে চিত্র নায়ক মেহেদি বলেন, চলচ্চিত্রের নানা আলোচনা সমালোনার কারণে আমি অভিনয় এক প্রকার ছেড়েই দিয়েছি। এই শর্ট ফিল্মটি যেহেতু জনসচেতনতা মূলক ও মাদক প্রতিরোধের উপর নির্মিত হচ্ছে তাই সম্মত হয়েছি। আশা করছি এই শর্ট ফিল্মটির মাধ্যমে মানুষ সচেতন হয়ে মাদকদ্রব্য প্রতিরোধে এগিয়ে আসবে।
শর্ট ফিল্মটিতে আরোও অভিনয় করেছেন, বাংলা চলচ্চিত্রের কৌতুক অভিনেতা এনার্জি বাদল ও নবাগত ইভা মনি। এছাড়াও স্থানীয় শিশু শিল্পি প্লাবন সাদ, প্রযোজক মোশারফ হোসেন, শর্ট ফিল্ম মাদকের ভয়াল থাবা নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান হামেরা দিনাজপুরিয়া সংগঠনের সভাপতি এম, এ কুদ্দুস সরকার ও এসআই জাহাঙ্গীর আলম এই শর্ট ফিল্মটিতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।