পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স¤প্রতি একটি ‘ক্রুদ্ধ’ ভাল্লুকের ভিডিও অনলাইনে ভাইরাল হয়েছে যাতে একটি রাশিয়ান সার্কাসের দর্শকরা দৃশ্যটি দেখে রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। ‘ক্রুদ্ধ’ ভাল্লুকটি রাশিয়ান সার্কাস রিংয়ে একজন মানুষকে আক্রমণ করার পর ভয়ে শিশু ও অভিভাবকরা তাঁবু ছেড়ে পালিয়ে যান।
একটি ভাল্লুক একটি ঠেলাগাড়ি ঠেলে নিয়ে যাচ্ছে- এরূপ দৃশ্যের মাধ্যমে ভিডিওটি শুরু হয়। এরপর মঞ্চেই প্রশিক্ষককে কামড়ে ধরে এবং তাকে মাটিতে ফেলে দেয়। একজন দ্বিতীয় ব্যক্তি তার বন্ধু ও সহকর্মী তাকে দূরে সরানোর চেষ্টায় ভাল্লুককে বারবার লাথি মারেন। তার প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলে লোকটি একটি ইলেকট্রনিক প্রোডিং ডিভাইস বলে মনে হয় যা ব্যবহার করেন।
আশ্চর্যজনকভাবে, মঞ্চে দর্শক এবং ভাল্লুকের মধ্যে কোনো প্রতিরক্ষামূলক বাধার চিহ্ন ছিল না, তাই আয়োজকদের জন্য বিষয়টি আরো খারাপ হতে পারত। ভাল্লুকের প্রশিক্ষক আক্রমণে আহত হয়েছেন বলে বোঝা যায়, তবে তার অবস্থা সম্পর্কে মিডিয়াকে আর কোনো আপডেট দেওয়া হয়নি।
আয়োজকরা প্রাথমিকভাবে বলেছিলেন যে, ভাল্লুকটি ভিড়ের মধ্যে আলোর ঝলকানি দেখে চমকে ওঠায় বিনা উসকানিতে আক্রমণ করেছিল। তবে, ভাল্লুকের প্রশিক্ষক পরে বলেন যে, বিষণœ প্রাণীর জয়েন্টে ব্যথার কারণে এ আক্রমণ করেছিল।
ঘটনার পর কর্মকর্তারা ঘোষণা করেন যে, একটি ফৌজদারি তদন্ত শুরু হয়েছে এবং ফলস্বরূপ, শো থেকে ভাল্লুকটিকে অবিলম্বে সরিয়ে নেয়া হবে।
ভাইরাল বিরক্তি উদ্দীপক ফুটেজটি চিত্রায়িত করেছেন গালিনা গুরেভা। তিনি বলেছেন: ‘আমার হাঁটু এখনও কাঁপছে। আমি অবাক হয়েছিলাম যে, ভাল্লুকের আকার দেখে দর্শকদের রক্ষার জন্য কোনো বেড়ার ব্যবস্থা ছিল না’। সূত্র : এলএডি বাইবেল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।