প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
বিনোদন ডেস্ক : নব্বই দশকের মাঝামাঝি চলচ্চিত্র অশ্লীলতার জোয়ারে ভেসে যায়। তারপর সুস্থ ধারার সিনেমা ফিরে এলে তা অনেকটাই বন্ধ হয়ে যায়। তবে অশ্লীল সিনেমা প্রদর্শন থেমে থাকেনি। এবার প্রযুক্তির কল্যাণে সে সময়ের অনেক অশ্লীল সিনেমা ইউটিউবে ছাড়া হচ্ছে। কিছুদিন আগেও নামে-বেনামে ব্যক্তিগত একাউন্ট থেকে বিভিন্ন অশ্লীল বাংলা সিনেমা আপলোড করা হলেও এখন এগুলো অফিসিয়ালি আপলোড করা হচ্ছে। দর্শক আকর্ষণ করতে এবং ভিউয়ার্স সংখ্যা বৃদ্ধির মাধ্যমে আয় করার জন্য ইউটিউবের বিভিন্ন চ্যানেল এসব অশ্লীল সিনেমা আপলোড করছে সিনেমাগুলোর প্রযোজক ও নির্মাতারা। সম্প্রতি সিডি চয়েস ধামাকা মুভিজ নামের একটি চ্যানেলে ঢুকে দেখা গেছে দক্ষিণ ভারতীয় ও বলিউডের বি-গ্রেডের নায়িকাদের অশ্লীল স্টিল ছবি ব্যবহার করে বিভিন্ন বাংলা ছবির কাভার বা থাম্ব বানানো হয়েছে। ‘নাজেহাল’, ‘অপরাধী সন্তান’, ‘ডাইনি বুড়ি’, ‘আইন বড় না সন্তান বড়’ ইত্যাদি সিনেমার অশ্লীল কাভার প্রদর্শন করে দর্শক আকর্ষণ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এতে দর্শক সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে চলচ্চিত্রাঙ্গনে আলোচনার সূত্রপাত হয়েছে। অনেকে বলছেন, এসব সিনেমা আপলোড করে আমাদের তরুণ শ্রেণীকে বিপথে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি বাংলা চলচ্চিত্রের বদনাম করা হচ্ছে। এখনই এসব সিনেমা আপলোডের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন। এ ব্যাপারে সচেতন মহল বিটিআরসির দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।