পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জন্মনিবন্ধন সনদ সবকিছুতেই আবশ্যক করা হয়েছে। কিন্তু জন্মসনদ করতে গেলেই পদে পদে বিপত্তিতে পড়তে হচ্ছে। ডিজিটাল প্রশাসনে সব আবেদন অনলাইনে করতে হয়। অনলাইনে আবেদন থেকে শুরু করে সনদ পাওয়া পর্যন্ত নিদারুণ ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। ঘাটে ঘাটে টাকা দিয়েই একটি জন্মসনদ পেতে লেগে যাচ্ছে ৩ মাস থেকে ৬ মাস পর্যন্ত। নতুন এ সেক্টরে দালালরা সিন্ডিকেট করেছে। ফলে অতি আবশ্যকীয় ‘জন্মসনদ’ এর জন্য মাসের পর মাস ঘুরতে হচ্ছে মানুষকে। রাজধানী ঢাকা থেকে শুরু করে গ্রামাঞ্চল পর্যন্ত একই চিত্র।
ভুক্তোভোগীদের অভিযোগ জন্মসনদের ফি ৫০ টাকা থেকে দেড়শ’ টাকা হলেও একটি সনদ পেতে ১ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ করতে হয়। ঢাকায় ও ঢাকার বাইরে কিছু কম্পিউটার কম্পোজের দোকানগুলোর লোকজন সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের টাকা হাতিয়ে নেন জন্মনিবন্ধন নতুন ও সংশোধন করে দেয়ার কথা বলে। এতে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন সাধারণ মানুষ। কখনো কখনো টাকা খবচ করেও ভোগান্তি ছাড়া সনদ মেলে না। অথচ ডিজিটাল পদ্ধতিতে জন্মসনদ দেয়ার আগে এনালগ পদ্ধতিতে অতি সহজেই সনদ সংগ্রহ করা যেত।
রাজধানী ঢাকা ও দেশের কয়েকটি জেলায় উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, সবখানেই সিন্ডিকেট। জন্মনিবন্ধনের পুরো প্রক্রিয়া দালালদের খপ্পড়ে। আর ডিজিটাল পদ্ধতিতে জন্মনিবন্ধন বাধ্যতামূলক করায় এ সেক্টরে যারা কাজ করছেন তার সবাই অদক্ষ জনশক্তি। ফলে জন্মসনদ করতে গেলেই মানুষকে পড়তে হচ্ছে ভোগান্তিতে।
জানতে চাইলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবু নাছের ইনকিলাবকে বলেন, ২০০০ সালের পর জন্মগ্রহণকারী সবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তিসহ সকল কাজের ক্ষেত্রে জন্মনিবন্ধন সনদ লাগবে। সে ক্ষেত্রে তার জন্মনিবন্ধন করতে গেলে বাবা-মায়ের অনলাইন জন্মনিবন্ধন করতে হবে। এটা সরকারের নীতিমালা। সকল নিয়ম মেনে ফরমপূরণ করে জমা দিলে কোনো ভোগান্তি হওয়ার কথা নয়। আবেদনকারীকে অবশ্যই নিজেই অনলাইনে ফরমপূরণ করতে হয়। সেক্ষেত্রে আবেদনকারীর কোনো ভুল প্রতিষ্ঠানের ভুল বলা যাবে না। আর যদি কেউ দালাল ধরে কাজ করে তাহলে আবেদনে ভুল থেকে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তখন আবেদনকারীকে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। এটা করপোরেশনের কোনো দায়িত্ব নয়।
রাজধানী ঢাকা কি গ্রামের কোনো ইউনিয়ন পরিষদ কোথাও সহজে মেলে না জন্মনিবন্ধন সনদ। সরকারি নানা কাজে যে সনদটির ব্যাপক ব্যবহার সেই সনদ পেতে হচ্ছে ভোগান্তির শেষ নেই। দিনের পর দিন ঘুরেও সংগ্রহ করা যাচ্ছে না জন্মনিবন্ধন সনদ। নাগরিকের এ জরুরি সনদ সঠিক সময়ে না পাওয়ার কারণে প্রয়োজনীয় কাজ সারতে পারছেন না লোকজন। আর এক সনদের পেছনে দিনের পর দিন ঘুরে সময় ও অর্থ নষ্ট করছেন সাধারণ মানুষ। প্রয়োজনের সময় জন্মনিবন্ধন সনদ না পাওয়ার কারণে তাদের যেন অভিযোগের অন্ত নেই। অনেকেই বলছেন, শিশুর বাবা-মা হওয়া সহজ; কিন্তু শিশুর জন্মনিবন্ধন করা এতো সহজ না। আবার অনেকে অভিযোগ করছেন সিন্ডিকেটের জালে আটকে আছে জন্মনিবন্ধন করার প্রক্রিয়া। আর এই সিন্ডিকেট সারা দেশ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা।
এই সিন্ডিকেটের সাথে জড়িত রয়েছেন ঢাকার বাইরের জেলা-উপজেলা পর্যারের কিছু সরকারি কর্মকর্তা। তারা জন্মনিবন্ধন ও ভুল সংশোধন করার কাজ করেন হাজার টাকার বিনিময়ে। আর জন্মনিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্র একই ধরনের কাজে ব্যবহার করা হয় বলে উপজেলা নির্বাচন অফিসগুলো এসব নিয়ন্ত্রণ করে। তাই এসব অফিসে সাধারণ মানুষকে সেবা নিতে গেলে পড়তে হয় নানা দুর্ভোগে। এমনকি আর্থিকভাবেও ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয় গ্রামের সাধারণ মানুষকে।
তবে জন্মনিবন্ধন করতে আসা বেশিরভাগ লোকজনেরই এক অভিযোগ জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) আছে, পাসপোর্ট আছে, ড্রাইভিং লাইসেন্স আছে, তাহলে কেন আবার জন্মনিবন্ধন করতে হবে। মধ্যবয়সে বা বৃদ্ধ বয়সেও অনেকে পরিবারের অন্য সদস্যাদের জন জন্মনিবন্ধন করছেন। কারণ সন্তানের জন্মনিবন্ধনের জন্য এখন মা-বাবার জন্মনিবন্ধন বাধ্যতামূলক।
২০১১ সালের আগে যারা জন্মনিবন্ধন করেছিলেন, তাদের বেশির ভাগের তথ্য এখন সার্ভারে পাওয়া যাচ্ছে না। সহজেই জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্টের তথ্যভাণ্ডার থেকে যাচাই করে ব্যক্তির জন্ম, পরিচয় ও অন্যান্য তথ্য জেনে নেয়া যায়। তারপরও কেন নির্ধারিত টাকা জমা দিয়ে দিনের পর দিন কষ্ট করে জন্মনিবন্ধন করতে হবে, এমন প্রশ্ন এখন সবার। ডিজিটাল বাংলাদেশে কেন এখনো জন্মনিবন্ধন নিয়ে এতো ভোগান্তি। অনেকে এমন অভিযোগও করেন যে, সাধারণ নাগরিকরা সহজে জন্মনিবন্ধন সনদ করতে না পারলেও অনেক রোহিঙ্গা নাগরিকও পার্শবর্তী দেশের নাগরিকরা জন্মানিবন্ধন সনদ নিয়ে পাসপোর্ট তৈরি করে বিদেশে যাচ্ছেন।
এরই মধ্যে দেশের ২ লাখ পথশিশুকে জন্মনিবন্ধন সনদ দেয়ার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। স্পোর্টস ফর হোপ অ্যান্ড ইনডিপেনডেন্স নামে একটি সংগঠনের পক্ষে ব্যারিস্টার তাপস কান্তি বল এ রিট আবেদন দায়ের করেন। নারী ও শিশু মন্ত্রণালয়ের সচিব, জন্মনিবন্ধন অধিদফতর কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়। ব্যারিস্টার তাপস কান্তি বল বলেছেন, বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, দেশে ২ লাখের বেশি পথশিশু রয়েছে। এসব শিশুর জন্মনিবন্ধন সনদ নেই। জন্মনিবন্ধন সনদ না থাকার কারণে পথশিশুরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারে না। একই কারণে শিশুরা অনেক নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
জানা যায়, বর্তমানে দেশে ১৬টি মৌলিক সেবা পেতে জন্মসনদ প্রয়োজন হয়। এগুলো হলো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি, বিয়ের নিবন্ধন, ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তি, জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট, সরকারি-বেসরকারি সংস্থায় নিয়োগ, ব্যাংক হিসাব খোলা, গ্যাস-পানি-টেলিফোন-বিদ্যুতের সংযোগ, ট্যাক্স আইডেনটিফিকেশন নম্বর (টিআইএন), ড্রাইভিং লাইসেন্স, যানবাহন নিবন্ধন, ট্রেড লাইসেন্স, আমদানি ও রফতানি লাইসেন্স, ঠিকাদারি লাইসেন্স, জমির ক্রয়-বিক্রয় ও নিবন্ধন এবং বাড়ির নকশা অনুমোদন।
দেশে জন্মনিবন্ধনের কার্যক্রম শুরু হয় ২০০১ সালে। কিন্তু ২১ বছর পরও কার্যকর জন্মনিবন্ধন ব্যবস্থা তৈরি করা সম্ভব হয়নি। সারা দেশে এখন জন্মনিবন্ধনের হিসেবে জনসংখ্যা কত তাও নির্ধারণ করা সম্ভবনা। কারণ একই ব্যক্তির নামে রয়েছে একাধিক জন্মনিবন্ধন সনদ। আগের জন্মনিবন্ধনে যে অনলাইন সফটওয়্যারের কারণেও পুরোনো সনদ এখন পাওয়া যাচ্ছে না। অধিকাংশ সময় সার্ভারে ঢোকা যেত না। একটি নির্ভুল এবং দ্রুতগতির জন্মনিবন্ধন সার্ভার গড়ে তুলতে ২০১৯ সালে বার্থ-ডেথ রেজিস্ট্রেশন ইনফরমেশন সিস্টেম (বিডিআরআইএস) নামে নতুন সফটওয়্যার চালু করা হয়। সব মানুষকে জন্মনিবন্ধনের আওতায় আনতে ২০০১ সালে ইউনিসেফ-বাংলাদেশের সহায়তায় প্রকল্প শুরু হয়। তখন হাতে লেখা জন্ম ও মৃত্যুসনদ দেয়া হতো। আগের আইন স্থগিত করে ২০০৪ সালে সরকার জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন আইন, ২০০৪ পাস করে। আইনটি ২০০৬ সালের ৩ জুলাই থেকে কার্যকর হয়।
২০১০ থেকে অনলাইনে জন্মসনদ দেয়া শুরু হয়। ২০১৬ সালে জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন প্রকল্পটির তৃতীয় পর্যায় শেষ হয়। সরকার ওই বছরের ১ জুলাই থেকে জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন কার্যক্রম রাজস্ব খাতে নিয়ে আসে। বর্তমানে স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনে জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয়ের মাধ্যমে এ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। জনসচেতনতা বাড়াতে ২০১৮ সালের অক্টোবরে সরকার ৬ অক্টোবরকে জাতীয় জন্মনিবন্ধন দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। দেশের সব ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়, পৌরসভা কার্যালয়, সিটি করপোরেশনের আঞ্চলিক কার্যালয়, ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের পাশাপাশি বিদেশের বাংলাদেশি দূতাবাসে অনলাইনের মাধ্যমে জন্মনিবন্ধন কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
রাজধানীতে ২০২১ সাল থেকে গত জুন পর্যন্ত জন্মনিবন্ধন সংশোধনের জন্য প্রায় দেড় কোটি আবেদন পড়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৮৫ শতাংশে বাংলা কিংবা ইংরেজি নামের বানান ভুল। বাকি ১৫ শতাংশের বয়স কিংবা ঠিকানায় ভুল তথ্য রয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের স্বাস্থ্য বিভাগের দেয়া তথ্য অনুসারে, চলতি বছরের ১৬ জুলাই পর্যন্ত ২৫ লাখ ৯১ হাজার ৫৪৫টি জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন নিয়েছেন নগরবাসী। জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন সংশোধনের সংখ্যা ৬৪ হাজার ২৫১টি। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ২০২১ সালের ১ জুলাই থেকে চলতি বছরের ৩০ জুন এক বছরে করপোরেশনের বিভিন্ন আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে জন্মসনদ নিয়েছেন ২ লাখ ৫৬ হাজার ৩৯৪ জন এবং মৃত্যুসনদ নিয়েছেন ২ হাজার ৭৮৮ জন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কর্মকর্তারা জানান, দালাল সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য, ত্রুটিপূর্ণ প্রযুক্তির ব্যবহার, ইন্টারনেটের ধীরগতি, জনবল সঙ্কট, অদক্ষ জনবল, কেন্দ্রীয় সার্ভারে ত্রুটি, সেবাদানকারীর দুর্ব্যবহার, তথ্য প্রদানে অনীহা এবং নাগরিকদের সচেতনতার অভাবে সারাদেশের জন্মনিবন্ধন সনদ কার্যক্রম দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। দুর্ভোগ লাগবে সরকারের পক্ষ থেকেও দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেই।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক অভিভাবক বলেন, তিনি তার এক সন্তানের জন্য তিনটি জন্মনিবন্ধন করেছেন। কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন স্কুলে ভর্তির জন্য বয়স নির্ধারিত করে দেয়ার জন্য তাকে এমনটা করতে হয়। একেক নাম ও বয়সের হিসেবে তিনি তার সন্তানের জন্য রাজধানীর নামিদামি কয়েকটি স্কুলের ভর্তি ফরম তুলেছেন। যে নিবন্ধনের মাধ্যমেই তার সন্তান ভালো স্কুলে ভর্তি হবে সেটিই তিনি ঠিক রাখবেন।
জন্মনিবন্ধন সংশোধন করতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অঞ্চল-৫ এর কার্যালয়ে আসেন শিক্ষার্থী সায়েম। তিনি বিদেশে পড়াশোনার জন্য যাবেন। এজন্য তিনি পাসপোর্টও করেছেন এরই মধ্যে। তিনি আগের জন্মনিবন্ধনে নামের বানানে ভুল থাকার করণে সংশোধন করতে অনলাইনে বহু কষ্টে কয়েকদিন চেষ্টার পর ফরমপূরণ করে জমা দেন। কিন্তু জমা দেয়ার কয়েকদিন পর অফিসে গেলে তিনি জানতে পারেন এই অফিস থেকে তার জন্মনিবন্ধন সনদ সংশোধন করা সম্ভব হবে না। কারণ হিসেবে বলা হয় পূর্বে তিনি যে বাসায় থাকতেন সেই বাসার আঞ্চলিক অফিসের অধিনে জমা দিতে হবে। তারাপর সায়েম আবার সংশোধনের জন্য অনলাইনে ফরমপূরণ করার চেষ্টা করেন। আবারো কয়েকদিন চেষ্টার পর অনলাইনে ফরমপূরণ করে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নগর ভবনে জমা দেন। নির্ধারিত তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করে হতে পান তার কাক্সিক্ষত জন্মনিবন্ধন সনদটি।
মাদারীপুর গ্রামের বাড়ি রুপা আকতারের। ঢাকায় থাকেন টিকাটুলি এলাকায়। তার প্রথম জন্মনিবন্ধন সনদে ভুলে তার বাবা-মায়ের নামের জায়গায় শ্বশুর-শাশুড়ির নাম লিপিবদ্ধ হয়। কিন্তু তিনি আঞ্চলিক কার্যালয়ে গিয়ে কয়েকদিন ঘুরে এই ভুলের সংশোধন করতে পারেননি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।