পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হ্নীলায় নিচু জমিতে উপহারের ঘর নির্মাণ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করায় একটি অনলাইনের প্রতিবেদককে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ কায়সার খসরু অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করার ঘটনায় উষ্মা প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট। আদালত বলেছেন, একজন প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা যে ভাষা ব্যবহার করেছেন তা একেবারেই অগ্রহণযোগ্য ও আপত্তিকর। কোনো রং হেডেড ব্যক্তি ছাড়া এ ধরনের ভাষা কেউ ব্যবহার করতে পারেন না। গতকাল রোববার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন।
ইউএনও কায়সার খসরুর গালিগালাজ নিয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদন আদালতের নজরে আনেন সিনিয়র আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।
তখন আদালত বলেন, সাংবাদিকরা সমাজের দর্পণ। তারা কোনো ভুল করলে তার জন্য প্রেস কাউন্সিল আছে, আইন আছে। কিন্তু সংবাদ প্রকাশ নিয়ে ইউএনও যে ভাষা ব্যবহার করেছেন তা খুবই অবজেকশনেবল ও দুঃখজনক। তিনি একজন মাস্তানের চেয়েও খারাপ ভাষা ব্যবহার করেছেন। পরে আদালত এ ঘটনায় ইউএনও মোহাম্মদ কায়সার খসরুর বিরুদ্ধে বিভাগীয় কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা জানাতে রাষ্ট্রপক্ষকে নির্দেশ দেন।
প্রসঙ্গত, গত ২১ জুলাই ওই অনলাইন মিডিয়ায় ‘নিচু জায়গায় নির্মাণ করা উপহারের ঘর পানিতে ভাসছে’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ওই দিনই ইউএনও তার অফিসিয়াল নম্বর থেকে সাংবাদিক সাইদুল ফরহাদকে ফোন করেন। তখন তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। পরের দিন ইউএনও কায়সার খসরু সাংবাদিকের কাছে দুঃখ প্রকাশ করে ক্ষমা চান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।