পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে গত বৃহষ্পতিবার একদিনে সারাদেশে প্রায় ৮ লাখ মানুষ বুস্টার ডোজ টিকা নিয়েছেন। এনিয়ে দেশে এখন পর্যন্ত বুস্টার ডোজ টিকা পেয়েছেন ৩ কোটি ৮১ লাখেরও অধিক মানুষ। স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে পাঠানো করোনার টিকাদান বিষয়ক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়। এতে স্বাক্ষর করেছেন অধিদফতরের মেনেজমেন্ট ইনফরমেশন শাখার (এমআইএস) পরিচালক ও লাইন ডিরেক্টর প্রফেসর ডা. শাহাদাত হোসেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশে ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ১২ কোটি ৯৬ লাখ ৩৭ হাজার ৫০৮ জন। এছাড়া দুই ডোজ টিকার আওতায় এসেছেন ১২ কোটি ২ লাখ ৩৮ হাজার ৮২৪ জন মানুষ। আর বুস্টার ডোজ নিয়েছে ৩ কোটি ৮১ লাখ ৩৬ হাজার ৯ জন। একই সঙ্গে গত ২৪ ঘণ্টায় (বৃহস্পতিবার) সারাদেশে প্রথম ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে ১০ হাজার ১৮০ জনকে, দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হয়েছে ৪৩ হাজার ৭১৮ জনকে। এছাড়াও বুস্টার ডোজ টিকা পেয়েছেন ৭ লাখ ৯৪ হাজার ৯২২ জন। এগুলো দেয়া হয়েছে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, ফাইজার, মডার্না এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা।
গত ১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে ১২-১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ১ কোটি ৭৩ লাখ ৫০ হাজার ৫৩০ জনকে প্রথম ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হয়েছে এক কোটি ৬০ লাখ ৯১ হাজার ২০৯ জনকে।
অধিদফতর জানিয়েছে, দেশে এ পর্যন্ত ৩ লাখ ৭৪ হাজার ১১ জন ভাসমান জনগোষ্ঠী টিকার আওতায় এসেছেন। তাদের জনসন অ্যান্ড জনসনের সিঙ্গেল ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, দেশে করোনা টিকার নিবন্ধন শুরু হয় গত ২৭ জানুয়ারি। ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। ১৮ বছর বয়সী যেকোনো মানুষ এখন টিকা নিতে পারছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।