পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কোরবানির পশুর চামড়ার টাকার প্রকৃত হকদার দেশের গরিব-দুঃখী, ফকির-মিছকিন, সুবিধাবঞ্চিত পরিবারের সদস্য কওমী মাদ্রাসাপড়ুয়া শিক্ষার্থী ও লিল্লাহ বোর্ডিংয়ের শিক্ষার্থীরা। এতিম এবং লিল্লাহ বোর্ডিংয়ে থাকা শিক্ষার্থীদের বছরের থাকা-খাওয়ার বড় একটা অর্থও আসে কোরবানির পশুর চামড়া থেকে। আল্লাহর নামে যারা কোরবানি দেন, তারা চামড়া স্থানীয় মাদ্রারা ও ফকির-মিছকিনকে দান করেন। এই রেওয়াজ চলে আসছে যুগের পর যুগ ধরে। কিন্তু কয়েকবছর ধরে চামড়ার দাম না পাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত এসব গরিব-দুঃখী। আর এ বছর তো মহামারি করোনায় বিপর্যস্ত গরিব মানুষ। এরপর দেশজুড়ে চলছে বন্যা। সবাই ক্ষতিগ্রস্ত তাই এ বছর যাতে সিন্ডিকেট চামড়ার বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে না পারে, সেদিকে নজর দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, কয়েক বছর ধরে মিছকিনের হক চামড়ার টাকার উপর সংশ্লিষ্ট কিছু ব্যবসায়ীর লোলুপ দৃষ্টি পড়েছে। ফলে তারা সিন্ডিকেট করে চামড়ার দাম কমিয়ে দিয়ে নিজেরা শত শত কোটি টাকা অতিরিক্ত আয় করছেন। গত কয়েক বছরের মতো এবারও সিন্ডিকেটের পেটে যাচ্ছেÑ কোরবানির পশুর চামড়ার টাকা। চামড়া ব্যবসায়ী, আড়তদার, ট্যানারি মালিকরা সিন্ডিকেট করে কয়েক বছর ধরে কোরবানির সময় পরিকল্পিতভাবে চামড়ার দাম কমিয়ে দিয়ে পরে ওই টাকা নিজেরা ভাগ-বাটোয়ারা করে খাচ্ছেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাও এই সুযোগ করে দিয়ে নিজেরা লাভবান হচ্ছেন। প্রতিবছর কোরবানির সময় ট্যানারি মালিকরা ব্যাংক টাকা দেয়নি অজুহাত দেখিয়ে চামড়ার দাম কমিয়ে দেন। যদিও এবার সে সুযোগ থাকছে না। কারণ ঈদুল আজহা সামনে রেখে চামড়া ব্যবসায়ীদের ঋণ নিয়মিত করার সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগের খেলাপি ঋণের ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট দিয়েই ঋণ নিয়মিত করতে পারবেন তারা। পাশাপাশি নতুন ঋণের জন্য আবেদনও করা যাবে। গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। বিশেষ এই সুবিধা আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বহাল থাকবে। আর তাই এবার আর ব্যবসায়ীরা চামড়া ক্রয়ে ঋণ না পাওয়ার অজুহাত দেখাতে পারছে না। তবে অন্যান্য বছরের ন্যয় এবারও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আজ মঙ্গলবার চামড়ার দাম নির্ধারণ করবে। তাই ইতোমধ্যে প্রশ্ন উঠেছে মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা কি এবারও সিন্ডিকেট করে কোরবানির পশুর চামড়ার দাম কমিয়ে দিবেন। যদিও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বিশ্ববাজারে দ্রুত বাড়ছে চামড়াজাত পণ্যের চাহিদা। ফলে বড় হচ্ছে চামড়ার বৈশ্বিক বাজারও। তাই এ বছর চামড়ার দাম আগের চেয়ে বাড়বে বলে মনে করেন তারা।
সূত্র মতে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্রায় সব জিনিসের দাম বাড়লেও সিন্ডিকেটের কবলে পরে দীর্ঘদিন কমেছে কোরবানির পশুর চামড়ার দাম। এক দশক ধরেই চামড়ার ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন কোরবানিদাতারা। বিশেষকরে এর হকদার গরিব-দুঃখী, ফকির-মিছকিন, সুবিধাবঞ্চিত পরিবারের সদস্য কওমী মাদ্রাসাপড়ুয়া শিক্ষার্থী ও লিল্লাহ বোর্ডিংয়ের শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করা হচ্ছে। সিন্ডিকেটের কারসাজিতে সবশেষ ঈদুল আজহায় ন্যায্যমূল্য দূরের কথা, চামড়া বিক্রির জন্য অনেক এলাকায় ক্রেতারই খোঁজ মেলেনি। এবছরও বিশেষ কোনো সুখবর নেই কোরবানিদাতা ও চামড়ার টাকার হকদারদের জন্য। এমনটাই দাবি করছেন ব্যবসায়ীরা। সাভার চামড়া শিল্পনগরীতে ট্যানারি মালিক ও আশপাশে গড়ে ওঠা কাঁচা চামড়া ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে এমনটা জানা যায়। তাদের দাবি, চামড়ায় ব্যবহৃত প্রায় সব ধরনের কেমিক্যালের (রাসায়নিক) দাম বাড়ার পাশাপাশি লবণের দামও বেড়েছে। চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণ খরচ বাড়ার নেতিবাচক প্রভাব পড়বে কাঁচা চামড়ার দামে। অন্যদিকে বিশ্ববাজারে চামড়ার দাম কিছুটা বাড়লেও দেশের চামড়ার বাজার শুধু চীনকেন্দ্রিক হওয়ায় সেই সুফলও পাবেন না বিক্রেতারা। অর্থাৎ দাম বাড়বে না। সবমিলে চামড়া আগের মতো বিক্রি হবে পড়তি দরেই।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব আল্লামা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী ইনকিলাবকে বলেন, কোরআন, সুন্নাহ ও ইসলামের দৃষ্টিতে কোরবানির চামড়ার টাকার হক একমাত্র দেশের গরিব-দুঃখী, ফকির-মিছকিন, সুবিধাবঞ্চিত কওমী মাদ্রাসাপড়ুয়া শিক্ষার্থীরা। কয়েক বছর অগেও একটি চামড়া ৩ হাজার থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকায়ও বিক্রি করেছি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্রায় সব জিনিসের দাম বাড়লেও সিন্ডিকেটের কবলে পড়ে কোরবানির চামড়ার দাম প্রতিনিয়ত কমছে। গত বছর ব্যবসায়ীরা চামড়া না কেনায় ময়লার ভাগাড়েও ফেলতে হয়েছে। মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী গরিবের হক আদায়ে চামড়া সিন্ডিকেটকে ভাঙতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
তাজিন লেদার করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশিকুর রহমান বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে চামড়ার দাম বেড়েছে কিছুটা। সে সুবিধা ইউরোপের দেশগুলোতে রফতানি করতে পারলে পাওয়া যেত। কিন্তু আমাদের লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপের (এলডব্লিউজি) সনদ না থাকায় সেখানে রফতানি হচ্ছে না। তিনি বলেন, আমরা শুধু চায়নাকেন্দ্রিক ব্যবসা করছি। যেখানে ইউরোপে প্রতি বর্গফুট চামড়া ২ ডলার ৮০ সেন্ট, সেটা চায়নায় ৯০ সেন্ট থেকে ১ ডলার ২০ সেন্টে বিক্রি করতে হচ্ছে। সেজন্য আন্তর্জাতিক বাজারে কিছুটা দাম বাড়লেও দেশে সে প্রভাব পড়বে না।
যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতভিত্তিক বাজার বিশ্লেষক এবং পরামর্শক প্রতিষ্ঠান গ্রান্ড ভিউ রিসার্চের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে দ্রুত বাড়ছে চামড়াজাত পণ্যের চাহিদা। ফলে বড় হচ্ছে চামড়ার বৈশ্বিক বাজারও। ২০২০ সালে এর আকার ছিল ৩৯৪ দশমিক ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের, ২০২১ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৪০৭ দশমিক ৯২ বিলিয়ন ডলারে। এরপর থেকে বার্ষিক ৫ দশমিক ৯ শতাংশ হারে বেড়ে ২০২৮ সালে বৈশ্বিক চামড়া বাজারের মূল্যমান ৬২৪ দশমিক শূন্য ৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে। মূলত ভোক্তা আয়, জীবনযাত্রার ব্যয়, ফ্যাশন ট্রেন্ডের পরিবর্তন এবং অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক পর্যটনের ওপর নির্ভর বৈশ্বিক চামড়া বাজারের ভাগ্য।
বিশ্ববাজারের এমন বাস্তবতায় দেশে চামড়া শিল্পের রফতানি আয় আগামী ১০ বছরের মধ্যে ১০ বিলিয়ন ডলারে ঠেকানো সম্ভব। এমন সম্ভাবনা দেখিয়ে ব্যবসায়ী-বিশ্লেষকরা বলছেন, তবে এ বাজার ধরতে পরিবেশবান্ধব পণ্য উৎপাদন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। যেখান থেকে বেশ পিছিয়ে বাংলাদেশ। সাভারে পরিকল্পিত শিল্পনগরীতে ট্যানারি স্থানান্তরের ৫ বছরে এসে ওই নগরীর পরিবেশ সুরক্ষায় গঠিত কোম্পানি বলছে, দূষণমুক্ত হতে সময় লাগবে আরও এক বছর।
চামড়া শিল্পের রফতানি আয়ের সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে অর্থনীতিবিদ এম আবু ইউসুফ বলেন, আমরা যদি ১০ থেকে ১২টা কারখানা এলডব্লিউজি’র সার্টিফিকেট নিতে পারি, তাহলে এ চামড়া শিল্প খাতকে অগামী ৮-১০ বছরের মধ্যে ১০ বিলিয়ন ডলারে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে। যদিও পরিসংখ্যান বলছে, আবারও এক বিলিয়ন ডলার আয়ের ঘরে ঢুকেছে ৪ বছর ধরে ধুঁকতে থাকা এ খাত। যদিও ৩০০ বিলিয়ন ডলারের বিশ্ববাজারে তা ১ শতাংশেরও কম। তবে আশার কথা-ক্রমেই বাড়ছে ক্রয়াদেশ।
যদিও করোনাভাইরাস মহামারি সামগ্রিক চামড়া বাজারের ওপরই মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। ওয়ার্ল্ড ফুটওয়্যারের প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২০ সালের প্রথম ছয় মাসে কেবল যুক্তরাষ্ট্রেই চামড়ার জুতা বিক্রি কমেছে প্রায় ৩২ শতাংশ। অবশ্য সেই পরিস্থিতি দ্রুতই কাটিয়ে উঠছে বৈশ্বিক চামড়ার বাজার। চীন, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্সের মতো প্রধান বাজারগুলোতে ব্র্যান্ডেড পোশাকের প্রতি মানুষের আগ্রহের পাশাপাশি অতিধনীদের ক্রমবর্ধমান সংখ্যা চামড়াজাত পণ্যের চাহিদা বাড়িয়ে দিয়েছে।
লেদারেক্স ফুটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ নাজমুল হাসান বলেন, বাংলাদেশে প্রতি বছর ১৫ থেকে ২০টি নতুন চামড়াজাত পণ্য ও জুতা তৈরির কারখানা খোলা হয়। চামড়াজাত পণ্যের রফতানি শুল্ক খুব কম হওয়ায় বিদেশি ব্র্যান্ডগুলোর জন্য আকর্ষণীয় বাজার হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ।
এদিকে কাঁচা চামড়া প্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠান জাহাঙ্গীর ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, চামড়া ফিনিশিং পর্যন্ত ৯২ ধরনের কেমিক্যাল প্রয়োজন হয়। দেশি-বিদেশি প্রতিটি কেমিক্যালের দাম বেড়েছে। বাড়তি লবণের দামও। যে কারণে প্রতি বর্গফুট চামড়ার প্রক্রিয়াকরণ খরচ ৪৮ থেকে ৫২ টাকায় দাঁড়িয়েছে, যা আগে ৩০ থেকে ৩২ টাকার মধ্যে ছিল।
শুভ লেদারের স্বত্বাধিকারী আব্দুল জব্বার সবুজ বলেন, প্রতিটি গরুর চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণে গড়ে ৮ কেজি লবণ লাগে। রোজার আগে যে লবণের বস্তা (৬০ কেজি) সাড়ে ৪০০ টাকা ছিল, সেটা এখন ৮৭০ টাকা। যে কারণে খরচ অনেক বেড়েছে। আসন্ন ঈদুল আজহায় কোরবানিদাতারা পশুর চামড়ার ন্যায্যমূল্য পাবেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে এ ব্যবসায়ী বলেন, চামড়ার দাম আন্তর্জাতিক বাজার, কেমিক্যালের দাম, লবণের দাম ও দেশি বাজারের চাহিদার ওপর নির্ভরশীল। সেক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বাজার সামান্য ইতিবাচক থাকলেও অন্যান্য সব ক্ষেত্রে নেতিবাচক অবস্থা রয়েছে। তাই দাম ওঠা কঠিন।
তারা বলছেন, প্রায় এক দশক থেকে চামড়ার দাম কম। এরমধ্যে কয়েক বছর বিক্রি না করতে পেরে চামড়া ফেলে দিয়েছেন কোরবানিদাতারা। অবশ্য গত বছরের চামড়া নষ্ট হয়নি। আড়ত পর্যায়ে তার আগের কয়েক বছরের তুলনায় সামান্য বাড়তি দামও দেখা যায়। এবছর পরিস্থিতি তেমনই রয়েছে।
সাভার চামড়া শিল্প এলাকা পরিদর্শন করে দেখা যায়, সেখানে শিল্প এলাকার বাইরে গড়ে ওঠা আড়তগুলোতে এখন মাঝারি আকারের গরুর চামড়া ৬শ’ থেকে ৭শ’ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে। বড় চামড়া ৯শ’ থেকে ১১শ’ টাকা। এসব চামড়া কাঁচা অবস্থায় ৩শ’ থেকে ৪শ’ টাকা কমে কেনা, যা পরবর্তীসময়ে লবণ দিয়ে রাখা।
কোরবানির পর মানুষের বাসা থেকে চামড়া সংগ্রহ করে আনেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। পরে তারা আড়তদারের কাছে বিক্রি করেন। সাধারণত মাঝারি আকারের একটি গরুর চামড়ার আকার হয় ২৫ বর্গফুট পর্যন্ত। গত বছর বাণিজ্য মন্ত্রণালয় লবণযুক্ত গরুর চামড়ার দাম প্রতি বর্গফুট ৪০ থেকে ৪৫ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ৩৩ থেকে ৩৭ টাকা নির্ধারণ করে। সে হিসাবে লবণযুক্ত গরুর চামড়া ঢাকায় এক হাজার থেকে ১১শ’ টাকায় বিক্রি হওয়ার কথা। ঢাকার বাইরে দাম হওয়ার কথা ৭শ’ থেকে ৯শ’ টাকা। কিন্তু বাস্তবে ঢাকায় ৭শ’ টাকা ও বাইরে ৫শ’ টাকার বেশি দাম মেলেনি।
তবে এবার চামড়ার দাম কিছুটা বাড়বে বলে আশা করছে, বাংলাদেশ হাইড অ্যান্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশন। গত বুধবার জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের কাঁচা চামড়ার গুণগত মান ঠিক রাখা, লবণের সরবরাহ ও মূল্য স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে এক মতবিনিময় সভায় সংগঠনের সভাপতি মো. আফতাব খান বলেন, এবার চামড়ার দাম একটু বাড়বে। যদি লবণ ব্যবসায়ীরা কোনো সঙ্কট তৈরি না করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।