পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর ওয়ারী হেয়ার স্ট্রিট এলাকার একটি বাসায় এক নারী চিকিৎসক আগুনে দগ্ধ হয়েছেন। অদিতী নামে ওই চিকিৎসককে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল বেলা সোয়া ১২টার দিকে ১০নং হেয়ার স্ট্রিট বাসার ৬ষ্ঠ তলায় এ ঘটনা ঘটে।
তিনি নিজের গায়ে নিজেই আগুন দিয়েছেন বলে ধারণা করছেন স্বামী। ডা. অদিতীর স্বামী মনেষ মন্ডল জানান, অদিতী মিটফোর্ড হাসপাতালের শিশু বিভাগের রেজিস্টার। আর তিনি প্রকৌশলী। তাদের বাড়ি ঢাকার নবাবগঞ্জে।
তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে অদিতী শারীরিক ভাবে অসুস্থ্ ও আপসেট ছিলো। তাকে চিকিৎসাও নিতে বলছিলাম। তবে চিকিৎসা নিতে চাচ্ছিলো না সে।
এজন্য আমাদের মধ্যে সামান্য ঝগড়াঝাঁটি হয়। সকালে আমি কাজে চলে যাই। অনলাইনে যখন একটি সাক্ষাৎকার দিচ্ছিলাম তখন বারবার কেটে দেওয়ার পরও অদিতী আমার মোবাইল ফোনে কল দিচ্ছিলো। পরে রিসিভ করে তার সঙ্গে সামান্য রাগ করে কথা বলি। এরপর দুপুরে বাসায় ফিরে জামাকাপড় পাল্টানোর সময় পাশের রুমে হঠাৎ অতিদীর চিৎকার শুনতে পাই। দৌড়ে গিয়ে দেখি তার শরীরে আগুন জ্বলছে। সঙ্গে সঙ্গে বাথরুমে নিয়ে তার শরীরে পানি ঢালি। এরপর ৯৯৯-এর মাধ্যমে একটি অ্যাম্বুলেন্স ডেকে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে যাই তাকে। মনেষ মন্ডল দাবি করে বলেন, অদিতী নিজের গায়ে নিজেই আগুন দিতে পারে অথবা পাশের রুমে পূজার সময় তার শরীরে আগুন লেগে থাকতে পারে।
বার্ন ইনস্টিটিউটের দায়িত্বরত চিকিৎসক জানান, অদিতীর শরীরে ৫০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে নিবির পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।