Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বৃষ্টিপাত হ্রাসের সাথে ফুসে ওঠা সাগর শান্ত হওয়ায় দক্ষিণাঞ্চলের সব নদীর পানি বিপদ সীমার নিচে

উজানের ঢলের পানি গ্রহণ করায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতির আশাবাদ

বরিশাল ব্যুরো | প্রকাশের সময় : ২৩ জুন, ২০২২, ২:২৩ পিএম

বৃষ্টিপাতের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে কমে আসার সাথে ফুসে ওঠা বঙ্গোপসাগর পানি গ্রহণ করতে শুরু করায় দক্ষিণাঞ্চলের সবগুলো নদ-নদীর পানি বিপদ সীমার নিচে প্রবাহিত হচ্ছে। এমনকি পূর্ণিমার ভরা কাটালে ফুসে ওঠার বঙ্গোপসাগর কিছুটা শান্ত হওয়ায় উজানের ঢলের পানিও গ্রহণ করতে শুরু করেছে। ফলে দেশের বন্যা কবলিত এলাকার পানি হ্রাসের সম্ভবনার কথাও বলেছেন পানি বিশেষজ্ঞগন। 

পানি বিশেষজ্ঞদের মতে, সারা দেশের অন্তত ৭০ ভাগ পানি দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদী হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়ে থাকে। সাম্প্রতিক পূর্ণিমার ভরা কাটালে সাগর ফুসে ওঠার পাশাপাশি কয়েকদিনের কিছুটা অতি বর্ষনের  সাথে উজানের বণ্যার পানির ঢল নামতে শুরু করায় দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি ১০টি পয়েন্টের মধ্যে ৫টিতেই বিপদ সীমার ওপরে প্রবাহিত হচ্ছিল। ঐসব নদ-নদী দু কুল ছাপিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় দক্ষিণাঞ্চলের বিপুল ফসলী জমিও প্লাবিত হয়। এমনকি আসন্ন খরিপ-২ মৌসুমে দক্ষিণাঞ্চলে যে প্রায় ৭ লাখ হেক্টরে প্রধান দানাদার খাদ্য ফসল আমন আবাদের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন কৃষকগন, তার বিপুল বীজতলাও প্লাবিত হয়ে চরম অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হয়েছে। 

তবে পূর্ণিমার ভরা কাটাল চলে যাবার সাথে ফুসে ওঠা সাগর শান্ত হবার পাশাপাশি বৃষ্টিপাতের পরিমানও তুলনামূলকভাবে কমে আসায় পরিস্থিতির উন্নতি হতে শুরু করেছে। গত ২০ জুন সকালের পূর্ববর্তি ২৪ ঘন্টায় বরিশালে ৮৩ মিলিমিটার, ভোলাতে ৯০ মিলিমিটার, ঝালকাঠীতে ৬৭ মিলিমিটার ও পিরোজপুরে ৪৭ মিলি বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়। 

তবে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সবশেষ পর্যবেক্ষনে দক্ষিণাঞ্চলের ১০টি পয়েন্টেই নদ-নদীর পানি বিপদ সীমার নিচে প্রবাহিত হচ্ছে। বরিশালে কির্তনখোলা, ভোলার বিভিন্ন পয়েন্টে তেতুলিয়া, সুুরমা ও মেঘনা, ঝালকাঠীতে বিষখালী,পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে বুড়িশ^র/পায়রা, বরগুনা সদর ও পাথরঘাটায় বিষখালী, পিরোজপুর সদরে বলেশ^র এবং উমেদপুরে কঁচা নদী সমুহের পানি এখন বিপদ সীমার বেশ কিছুটা নিছে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের দায়িত্বশীল সূত্রের মতে, সাগর শান্ত হওয়ায় দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদী সমুহ প্রায় স্বাভাবিক পযার্রে কাছে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে দেশের উত্তর ও পূর্বÑউত্তরাঞ্চলের বণ্যা কবলিত এলাকার পানি এখন সাগর গ্রহন করতে শুরু করেছে। 

নতুন করে ভারি বর্ষণ না হলে আগামী সপ্তাহের মধ্যেই দেশের বণ্যা পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য উন্নতি ঘটবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন দায়িত্বশীল মহল। 


বৃষ্টিপাত হ্রাসের সাথে ফুসে ওঠা সাগর শান্ত হওয়ায় দক্ষিণাঞ্চলের সব নদীর পানি বিপদ সীমার নিচে উজানের ঢলের পানি গ্রহণ করায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতির আশাবাদবৃষ্টিপাতের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে কমে আসার সাথে ফুসে ওঠা বঙ্গোপসাগর পানি গ্রহণ করতে শুরু করায় দক্ষিণাঞ্চলের সবগুলো নদ-নদীর পানি বিপদ সীমার নিচে প্রবাহিত হচ্ছে। এমনকি পূর্ণিমার ভরা কাটালে ফুসে ওঠার বঙ্গোপসাগর কিছুটা শান্ত হওয়ায় উজানের ঢলের পানিও গ্রহণ করতে শুরু করেছে। ফলে দেশের বন্যা কবলিত এলাকার পানি হ্রাসের সম্ভবনার কথাও বলেছেন পানি বিশেষজ্ঞগন। পানি বিশেষজ্ঞদের মতে, সারা দেশের অন্তত ৭০ ভাগ পানি দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদী হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়ে থাকে। সাম্প্রতিক পূর্ণিমার ভরা কাটালে সাগর ফুসে ওঠার পাশাপাশি কয়েকদিনের কিছুটা অতি বর্ষনের  সাথে উজানের বণ্যার পানির ঢল নামতে শুরু করায় দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি ১০টি পয়েন্টের মধ্যে ৫টিতেই বিপদ সীমার ওপরে প্রবাহিত হচ্ছিল। ঐসব নদ-নদী দু কুল ছাপিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় দক্ষিণাঞ্চলের বিপুল ফসলী জমিও প্লাবিত হয়। এমনকি আসন্ন খরিপ-২ মৌসুমে দক্ষিণাঞ্চলে যে প্রায় ৭ লাখ হেক্টরে প্রধান দানাদার খাদ্য ফসল আমন আবাদের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন কৃষকগন, তার বিপুল বীজতলাও প্লাবিত হয়ে চরম অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হয়েছে। তবে পূর্ণিমার ভরা কাটাল চলে যাবার সাথে ফুসে ওঠা সাগর শান্ত হবার পাশাপাশি বৃষ্টিপাতের পরিমানও তুলনামূলকভাবে কমে আসায় পরিস্থিতির উন্নতি হতে শুরু করেছে। গত ২০ জুন সকালের পূর্ববর্তি ২৪ ঘন্টায় বরিশালে ৮৩ মিলিমিটার, ভোলাতে ৯০ মিলিমিটার, ঝালকাঠীতে ৬৭ মিলিমিটার ও পিরোজপুরে ৪৭ মিলি বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়। তবে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সবশেষ পর্যবেক্ষনে দক্ষিণাঞ্চলের ১০টি পয়েন্টেই নদ-নদীর পানি বিপদ সীমার নিচে প্রবাহিত হচ্ছে। বরিশালে কির্তনখোলা, ভোলার বিভিন্ন পয়েন্টে তেতুলিয়া, সুুরমা ও মেঘনা, ঝালকাঠীতে বিষখালী,পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে বুড়িশ^র/পায়রা, বরগুনা সদর ও পাথরঘাটায় বিষখালী, পিরোজপুর সদরে বলেশ^র এবং উমেদপুরে কঁচা নদী সমুহের পানি এখন বিপদ সীমার বেশ কিছুটা নিছে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের দায়িত্বশীল সূত্রের মতে, সাগর শান্ত হওয়ায় দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদী সমুহ প্রায় স্বাভাবিক পযার্রে কাছে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে দেশের উত্তর ও পূর্বÑউত্তরাঞ্চলের বণ্যা কবলিত এলাকার পানি এখন সাগর গ্রহন করতে শুরু করেছে। নতুন করে ভারি বর্ষণ না হলে আগামী সপ্তাহের মধ্যেই দেশের বণ্যা পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য উন্নতি ঘটবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন দায়িত্বশীল মহল। 

























































































































































































































































































































































































































































































































































































































































































































































































































































































































































































































































 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বন্যা পরিস্থিতি


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ