রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
টাঙ্গাইলে বর্ষার আগেই যমুনার ব্যাপক ভাঙন শুরু হয়েছে। ভাঙনের ফলে ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। সহায়-সম্বল হারিয়ে পরিবার নিয়ে অন্যত্র আশ্রয় নিচ্ছে অনেকে। যেন চোখের নিমিষেই নদীতে চলে যাচ্ছে শেষ আশ্রয়টুকু। চরম অনিশ্চয়তায় অনেকের দিন কাটছে খোলা আকাশের নিচে। অব্যাহত ভাঙনে হুমকির মধ্যে রয়েছে মসজিদ, ঈদগা মাঠ ও ইউনিয়ন পরিষদ ভবনসহ বির্স্তীন ফসলী জমি। ইতিমধ্যে উপজেলার সলিমাবাদ ইউনিয়নের পাইশা মাইঝাইল, খাষ ঘূর্নিপাড়া, চরসলিমাবাদ, ভূতের মোড় এবং ভারড়া ইউনিয়নের শাহজানি, মারমা, উলাডাব, মোকনাসহ বিভিন্ন গ্রামের বসতভিটা ও ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। ফলে চরম আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে স্থানীয়রা।
আর এই নদী ভাঙনরোধে জিওব্যাগ বৃদ্ধিকরণ ও নৌদস্যুদের হাত থেকে রক্ষা পেতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে এলাকাবাসী। গতকাল সোমবার দুপুরে নাগরপুর উপজেলার যমুনা নদীর পাড়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন পালন করা হয়।
মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য রাখেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা বজলুর রশিদ বাবুল, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দল হাই সরকার, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হালিম সরকার, আজিজুল হক পান্না ও শাজাহান মিয়া, ওয়ার্ড মেম্বার কাবির মোল্লা, ওয়ার্ড আ.লীগ সাবেক সভাপতি আব্দুল মালেক প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, সোলিমাবাদ ও দপ্তিয়ার ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে যমুনার তীব্র ভাঙন শুরু হয়েছে। কবরস্থান মাদরাসাসহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে রয়েছে। তাই ভাঙন প্রতিরোধে জিওব্যাগ বৃদ্ধিকরণ ও নৌদস্যুর হাত থেকে রক্ষা পেতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন এলাকাবাসী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।