Inqilab Logo

সোমবার ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮ আশ্বিন ১৪৩১, ১৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

আল্লাহ অচিরেই রাসূল (সা.)এর দুশমনদের শায়েস্তা করবেন খুৎবাহ পূর্ব বয়ান

শামসুল ইসলাম | প্রকাশের সময় : ১০ জুন, ২০২২, ৪:৫১ পিএম

ইসলাম ও মুসলমানদের উপর আঘাত হানা হলে বিশ্বের দুই শত কোটি মুসলমান এর দাঁত ভাঙ্গা জবাব দিবে। আল্লাহ অবশ্যই রাসূলের দুশমনদের অচিরেই শায়েস্তা করবেন। আজ জুমার খুৎবা পূর্ব বয়ানে পেশ ইমাম এসব কথা বলেন। নগরীর মসজিদগুলোতে জুমার নামাজে প্রচুর মুসল্লির সমাগম ঘটে।
ঢাকার লালমাটিয়া মসজিদে বায়তুল হারামের খতিব মাওলানা কাজী আবু হোরায়রা আজ জুমার বয়ানে বলেন, রাসূল সা. এর প্রতি ভালোবাসা ও মহব্বত ঈমানের অঙ্গ। রাসূল সা. এর উপর কোন অবমাননা বা তাকে কটাক্ষ করা হলে যদি কোন মুসলমান নীরব থাকে বা তার মনে ব্যাথা লাগেনা তাহলে সে নিজেকে মুসলিম দাবি করতে পারেনা। কারণ কাফির মুশরিকদের অনেকেই আল্লাহকে বিশ্বাস করে। কিন্তু নবিজীকে বিশ্বাস না করার কারণে তারা মুমিন বা মুসলিম নয়। এজন্য্ই নবিজীর প্রতি প্রেম ও ভালোবাসা ঈমানের অঙ্গ। তাইতো আমরা দেখি আল্লাহ তায়ালা ঈমানের কালিমার অর্ধেকে আল্লাহ তায়ালার তাওহীদের বাণী এবং অর্ধেকে নবিজীর রিসালতের কথা যুক্ত করেছেন। আযানের ধ্বনিতে " আশহাদু আল লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ এর পরই আশহাদু আন্না মুহাম্মাদুর

রাসূলুল্লাহ যুক্ত করেছেন। নামাজের মধ্যে নবিজীর জন্য সালাম ও দরুদ পড়ার ব্যবস্থা রেখেছেন। এক কথায় নবীর ভালবাসা ছাড়া ঈমানের দাবি গ্রাহ্য হয়না। তাহলে ভারতের ব্রাম্মন্যবাদী সরকার এর মুখপাত্র আমার পেয়ারা নবী বিশ্বনবী স.কে এত ন্যাক্কারজনক ভাবে কথা বলল কিন্তু আমাদের সরকার এবং আমাদের দেশের ভারত প্রেমীরা একটা প্রতিবাদ দেয়ারও আগ্রহ নেই অথবা বন্ধুত্ব নষ্ট হওয়ার ভয়ে কোন কথা বলছে না। এদেশের শত শত মিডিয়া থাকার পর ও ইনকিলাব ও গুটি কয়েকটি সংবাদ মাধ্যম ছাড়া ব্যাপকভাবে কোন প্রতিবাদ দেখা যাচ্ছেনা। আমরা ভারতের মোদি সরকারকে জানিয়ে দিতে চাই ইসলাম ও মুসলমানদের উপর আঘাত হানা হলে বিশ্বের দুই শত কোটি মুসলমান এর দাঁত ভাঙ্গা জবাব দিবে। আল্লাহ অবশ্যই রাসূলের দুশমনদের অচিরেই শায়েস্তা করবেন। কিন্তু আমরা তাঁর নিকট কি জবাব দেব? আল্লাহ সবাইকে দ্বীনের ছহি বুঝ দান করুন। আমিন।
মিরপুরের ঐতিহ্যবাহী বাইতুল মামুর জামে মসজিদের খতিব মুফতি আব্দুর রহিম কাসেমী আজ জুমার বয়ানে বলেন, রাসূল স. ছিলেন সর্বোত্তম আদর্শের অধিকারী। তার আদর্শ অনুস্বরনের জন্য বিশ্ববাসীর প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন স্বং আল্লাহ তায়ালা। আল্লাহ ইরশাদ করেন, তোমরা আল্লাহ এবং তার রাসূলের অনুসরণ কর, তাহলে তোমরা অবশ্যই রহমাতপ্রাপ্ত হবে। (সূরা আল- ইমরান, আয়াত নং ১৩২ )। অন্যত্র তিনি আরও বলেন, তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসূলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ। (সূরা আহযাব, আয়াত নং ২১।

খতিব বলেন, রাসুল স. আমাদের ঈমান, আমাদের জীবন, তার ভালবাসায় আমাদের জীবনের স্পন্দন। তার উত্তম চরিত্রের উপর কোন কুলাঙ্গারের কালিমা লেপন বিশ্ব মুসলিম কিছুতেই বরদাশত করতে পারে না। তার অবমাননা কেহই সহ্য করতে পারেনা। তা নাহলে তার ঈমানের মধ্যে মুনাফেকির মিশ্রন অনূভব হয়। এটাই মুসলমানের ঈমান ও বিশ্বাস। এজন্যে তিনি সকলকে ধৈয্যের সাথে রাসূল স. এর আদর্শ অনুসরণের মাধ্যমে আল্লাহর দুশমন রাসূলের অবমাননাকারী কুলাঙ্গারদের দাতভাঙ্গা জবাব দেয়ার প্রতি আহবান জানান।

ঢাকার শেওড়াপাড় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মুফতি সিফাতুল্লাহ রহমানি আজ জুমার বয়ানে বলেন, পবিত্র মক্কা ভূমিতে শত শত দেশ থেকে আগত লক্ষ লক্ষ মানুষকে সেলাইবিহীন একই পোষাকে আবৃত দেখা যায়। সকলে একই আল্লাহকে ডাকেন। সবার মুখে একই তাওহিদের বাণী তালবিয়া ঘোষিত হয়। অর্থ: "আমি হাজির, হে আল্লাহ আমি হাজির। আমি হাজির, তোমার কোনো শরিক নেই, আমি হাজির। নিশ্চয় সমস্ত প্রশংসা তোমার, সমস্ত নেয়ামত তোমার পক্ষ থেকেই, রাজত্ব তোমারই, তোমার কোনো অংশীদার নেই।" পবিত্র হজের এই হৃদয়গ্রাহি ইবাদত এক অসাধারণ ও ব্যতিক্রমী মর্যাদার অধিকারী। এ ইবাদত মানবস্বভাবে গচ্ছিত প্রেমভালোবাসাকে এক সঠিক দিকনির্দেশনা দান করে। বিবেকের শাসনকে বিদায় জানাতে বাধ্য করে। হজ আমাদেরকে শিক্ষা দেয় যে প্রেম ও ভালোবাসার যথার্থ হকদার একমাত্র সেই মহান আল্লাহ। যিনি বিশ্ব জগতের সব কিছু সৃষ্টি করেছেন। ইবাদত কেবল তারই করো। কামনা করতে হলে কেবল তাকেই কামনা করো। ডাকতে হলে কেবল তাকেই ডাকো। প্রার্থনা করতে হলে কেবল তার নিকটেই প্রার্থনা করো। কারো গলিতে প্রদক্ষিণ করতে মন চাইলে, তারই ঘরের তাওয়াফ করো। কারও স্মরণে পাগলপারা ছুটতে চাইলে, তার স্মরণেই পাগলপারা দৌড়াও। কোরআনে কারীমে অনেক জায়গায় হজের গুরুত্ব ও ফযীলত সুস্পষ্ট ভাষায় বর্ণনা করেছে। অর্থঃ "আর মানুষের উপর আল্লাহর অধিকার, যে ব্যক্তি তার ঘর পর্যন্ত আসার সামর্থ্য রাখে সে যেন হজ করতে আসে।" (সূরা আলে ইমরান,৯৭) ইসলাম এ ইবাদতের প্রতি কি পরিমাণ গুরুত্ব আরোপ করেছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিম্নোক্ত বাণী দ্বারা তা অনুমান করা যায়। তিনি বলেন "যে ব্যক্তিকে সুস্পষ্ট কোনো প্রয়োজন, কোনো জালেম বাদশাহ বা কোনো ব্যাধি হজে যেতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেনি, এতদসত্বেও সে হজ না করে মারা গেলে, তাহলে তার ইচ্ছা সে ইহুদী হয়ে মরুক বা খ্রিস্টান হয়ে।" (সুনানুদ দারেমি,১৭১৯)।

অপরদিকে এ ইবাদতের প্রতি উদ্বুদ্ধ করে বুখারি ও মুসলিমের এক হাদীসে ইরশাদ হয়েছে- "যে হজ আল্লাহর দরবারে কবুল হয়েছে, তার প্রতিদান জান্নাত ছাড়া আর কিছু নয়।" (সহিহ বুখারী,১৬৫০; সহিহ মুসলিম,২৪০৩)
হযরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, "যে ব্যক্তি এভাবে হজ করলো যে, তার মধ্যে কোনো অশ্লীল কাজ করলো না বা অন্য কোনো গোনাহও করলো না, তাহলে সে নিজের গোনাহ থেকে এমন (পাক-সাফ হয়ে) প্রত্যাবর্তন করে, যেমন আজ মায়ের পেট থেকে জন্ম গ্রহণ করেছে।" (বুখারি, মুসলিম,তারগীব,খন্ড:২, পৃষ্ঠা ১০৫)। আল্লাহ সবাইকে কবুল করুন। আমিন। ঢাকার মিরপুরের বাইতুল আমান কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মুফতি আবদুল্লাহ ফিরোজী আজ জুমার খুৎবা পূর্ব বয়ানে বলেন, নবী রাসূলগণ সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ। মানবসভ্যতার উন্নয়ন ও বিকাশে তাঁরা অসামান্য অবদান রেখেছেন। মুসলমানরা শুধু মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে সম্মানের চোখে দেখে না, বরং সব নবী রাসূলের সম্মান ও মর্যাদা রক্ষায় তারা দৃঢ়প্রত্যয়ী। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, "তাদের সবাই আল্লাহ, তাঁর ফেরেশতাগণ, তাঁর কিতাবসমূহ এবং রাসূলদের ওপর ঈমান এনেছে। তারা বলে আমরা তাঁর রাসূলদের মধ্যে কোন পার্থক্য করি না।" (সূরা বাকারা-২৮৫)। ইসলামী শরীয়তের মূলনীতি অনুযায়ী আল্লাহর প্রেরিত সব নবী ও রাসূল (আ.) সব ধরনের ত্রæটি বিচ্যুতি ও পাপ পঙ্কিলতা মুক্ত এবং তাঁরা সমালোচনারও ঊর্ধ্বে। সুতরাং তাঁদের সম্মান ও মর্যাদা রক্ষা করতে হবে। নবী রাসূলগণ যেহেতু আল্লাহ তায়ালা কর্তৃক মনোনীত ও প্রেরিত। সুতরাং তাঁদের সমালোচনা ও দোষত্রæটি চর্চা করা এবং তাঁদের অসম্মান করার অর্থ হচ্ছে আল্লাহর নির্বাচন ও মনোনয়নকে প্রশ্নবিদ্ধ করা। (নাউজুবিল্লাহ)। অথচ আল্লাহ তায়ালা সব ধরনের ভুলত্রæটি ও দুর্বলতার ঊর্ধ্বে। খতিব আরও বলেন, পবিত্র কোরআনের একাধিক স্থানে নবী ও রাসুলগণের সমালোচনা ও বিদ্রæপকারীদের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়েছে। রাসূলুল্লাহ (সা.)ক নিয়ে বিদ্রæপকারীদের হুঁশিয়ার করে আল্লাহ তায়ালা বলেন, "বিদ্রæপকারীদের বিরুদ্ধে আমিই আপনার জন্য যথেষ্ট।" (সূরা হিজর-৯৫)। অন্যত্র রাসূলুল্লাহ (সা.)এর প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারীর প্রতি আল্লাহর অভিশাপের কথা বলা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, "নিশ্চয়ই আপনার প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারীই নির্বংশ।" (সূরা কাউসার-৩)। ইসলামী শরীয়তে নবী-রাসূলগণের সমালোচনা ও সম্মানহানি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। কোনো ব্যক্তি নবী রাসূলগণকে সমালোচনার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করলে ইসলামী দÐবিধি মতে তার শাস্তি মৃত্যুদÐ। তবে মৃত্যুদÐের রায় দেবে ইসলামী রাষ্ট্রের আদালত এবং তা বাস্তবায়ন করবে রাষ্ট্র বা তার প্রতিনিধি। ব্যক্তি ও সমাজ তা নির্ধারণ বা বাস্তবায়ন করবে না। যেখানে ইসলামী আইন বা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত নয়, মুসলিম উম্মাহ সেখানে নিয়মতান্ত্রিক প্রতিবাদের মাধ্যমে তাদের ঈমানি দায়িত্ব পালন করবে। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে আমল করার তৌফিক দান করেন, আমীন।

গুলিস্থানস্থ ফুলবাড়িয়া রেলওয়ে জামে মসজিদের খতীব আল্লামা মুহিউদ্দীন রাব্বানী আজ জুমার খুৎবায় বলেন, উম্মতে মুহাম্মাদের আবশ্যিক কর্তব্য হলো রাহমাতুল্লিল আলামীন (সা.) এর প্রতি যথাযোগ্য সম্মান প্রদর্শন করা। একই সাথে প্রত্যেক নবীর প্রতি সম্মান প্রদর্শনও অপরিহার্য। কোনো নবী সম্পর্কে সামান্যতম তাচ্ছিল্য ও অবমাননাসুলভ আচরণ প্রকাশ পাওয়া ইসলাম থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার জন্য যথেষ্ট। এ প্রসঙ্গে আল কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, হে বিশ্বাসীগণ, তোমরা নবীর কণ্ঠস্বরের ওপর তোমাদের কণ্ঠস্বর উঁচু করো না এবং নিজেদের মধ্যে কথোপকথনের ন্যায় রাসূলের সাথে উচ্চস্বরে কথা বলো না। কারণ এতে তোমাদের অজ্ঞাতসারে তোমাদের নেক আমলসমূহ নিষ্ফল হয়ে যাবে। (সূরা হুজরাত : আয়াত ২)। আল্লাহর বান্দাদের উপর আল্লাহর নবী খাতামুন্নাবিয়ীন হযরত মুহাম্মাদ মুস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনেক হক রয়েছে। সবচেয়ে বড় হক হল, তাঁর প্রতি অন্তর থেকে ঈমান আনা এবং পিতামাতা, সন্তান-সন্ততি এমনকি নিজ প্রাণের চেয়েও অধিক তাঁর প্রতি মহববত রাখা। তাঁর যথাযথ সম্মান করা এবং অনুসরণ করা। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকল দ্বীনী আকীদাকে অন্তর থেকে বিশ্বাস করার সঙ্গে সঙ্গে তাঁর প্রতি সত্যিকারের মহববত আর যথাযথ তা‘জীম ও সম্মান হচ্ছে ঈমানের জন্য অপরিহার্য। ইসলামের দৃষ্টিকোন থেকে রাসুলুল্লাহ (সা.) কে অবমানা মারাত্মক অপরাধ। ভারতে যারা মহানবী (সা.) শানে বেয়াদবি করেছে তাদেরকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে রহমতিয়া জামে মসজিদে জুমা’র বয়ানে খতিব মুফতি সুলতান মহিউদ্দিন বলেন, সকল নাস্তিক মুরতাদ ও মহানবী (সা.) এর অবমাননাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির লক্ষে আন্তর্জাতিক আইন পাশের দাবিতে সারাবিশ্বের মুসলমানদেরকে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পরতে হবে। বাতিলের ভয় ভীতি ও হুংকারের পরোয়া না করে আল্লাহ ও রাসূলের ইজ্জত রক্ষায় মহান আল্লাহ তায়ালার উপর ভরসা করে এগিয়ে যেতে হবে।
তিনি আরো বলেন, ভারতে মহানবী (সা.) কে নিয়ে কটুক্তির ঘটনায় মুসলমানদেও হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। যতদিন পর্যন্ত মহানবী (সা.) এর অবমাননাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আইন পাশ করা না হবে ততদিন পর্যন্ত ঈমানের তাগিদেই মুসলমনাদেরকে আন্দোলন চলিয়ে যেতে হবে । মুসলিম পিছু হটার জাতি না, হয় শহীদ না হয় গাজী দু’টার কোন একটা পথ আমাদেরকে বেছে নিতে হবে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ