পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গাজীপুরের জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, জোয়ারের পানি দেখলেই উৎফুল্ল হওয়ার কিছু নেই; বরং সতর্ক হওয়ার কারণ রয়েছে। মনে রাখতে হবে, জোয়ার যখন আসে, এরপর ভাটাও লাগে। আজ জোয়ারে যারা ছাত্রলীগে আসছে, ভাটা লাগলে কিন্তু থাকবে না। গতকাল শনিবার দুপুরে গাজীপুরের শ্রীপুরের একটি রিসোর্টে গাজীপুরের ’৮০ ও ’৯০ দশকের ছাত্রলীগ নেতাদের প্রথম পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। এতে সভাপতিত্ব করেন পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক কমিটির সভাপতি আবদুল হাদীস শামীম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ওই কমিটির সদস্যসচিব আবদুল হালিম। অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক মেহের আফরোজ চুমকি।
বিশেষ অতিথি ছিলেন গাজীপুর জেলা পরিষদের প্রশাসক আখতারউজ্জামান, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লাহ খান, গাজীপুর-৪ আসনের সংসদ সদস্য সিমিন হোসেন।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, আশি, নব্বই বা সত্তর দশকের যারা এখানে উপস্থিত আছেন, তারা কিন্তু জোয়ারে আসেননি, ভাটা লাগলে চলেও যাবেন না।
বিএনপিকে উদ্দেশ করে আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার তিনটি পথ ভোটযুদ্ধ, গণঅভ্যুত্থান বা সশস্ত্র যুদ্ধ। বিএনপি একটি নির্বাচন করেছিল। গণআন্দোলন করে অভ্যুত্থান ঘটিয়ে মাত্র ১৫ দিনের মাথায় সেই সরকারের পতন ঘটিয়েছিলাম। সশস্ত্র যুদ্ধ করেও রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়া যায়। ১৯৭১ সালে আমরা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করে রাষ্ট্রক্ষমতায় গিয়েছিলাম। আপনারা কোন পথে যেতে চান আমরা জানি না। যদি মনে করে থাকেন, বহির্বিশ্বের কোনো প্রভু আপনাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দিয়ে যাবে, তাহলে দিবাস্বপ্ন দেখছেন। আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের জন্ম হয়েছিল মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। ক্ষমতার জন্য জন্ম হয়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।