রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের তেয়াশিয়া গ্রামের বাবলু ব্যাপারী হত্যার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। গতকাল শুক্রবার সকালে বেলকুচি আলহাজ সিদ্দিক উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনের সড়কে মানববন্ধন পালিত হয়। বাবলু ব্যাপারী হত্যার ঘটনায় নিহতের স্ত্রী মর্জিনা খাতুন বাদী হয়ে দৌলতপুর ইউপি সদস্য মালেককে প্রধান আসামি করে ২২ জনসহ আরো বেশ কয়েকজনকে অজ্ঞান আসামি করে বেলকুচি থানায় মামলা করেন। মামলার পর ৪ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন- সাবেক ইউপি সদস্য রবিউল ইসলাম, সমাজ সেবক জিলানী, নিহতের স্ত্রী মরজিনা, মেয়ে লাইলি খাতুনসহ আরো অনেকেই।
এ সময় নিহতের মেয়ে লাইলি খাতুন বলেন, আমার বাবা একজন সহজ সরল মানুষ ছিলেন। তার কোন দোষ ছিল না। বিনা কারণে আমার সহজ সরল বাবাকে ইউপি সদস্য মালেকের নেতৃত্বে হত্যা করা হয়েছে। আমি আর কিছুই চাই না, শুধু আমার বাবাকে যারা বিনা অজুহাতে হত্যা করেছে তাদের ফাঁসি চাই।নিহতের স্ত্রী মর্জিনা বলেন, যারা আমার স্বামীকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে তাদেরকে দ্রুত সময়ে আইনের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসি দাবি করছি।
বেলকুচি থানার ওসি গোলাম মোস্তফা বলেন, এ ঘটনায় পুলিশ আন্তরিকভাবে কাজ করছে। ঘটনার পরে আমরা এজাহার ভূক্ত ৪ আসামিকে গ্রেপ্তার করেছি। তাছাড়াও বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশ কাজ করছে।
উল্লেখ্য, গত ২২ এপ্রিল এলাকার ইউপি সদস্য মালেক ও তার চাচাতো ভাই মুছা গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে দেশিয় অস্ত্রের আঘাতে বাবলু ব্যাপারী গুরুতর আহত হয়। তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।