পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মাঙ্কিপক্স ভাইরাস পশু থেকে মানবদেহে ছড়ায়। তাই পোষা প্রাণী থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ। মঙ্গলবার বিএসএমএমইউ-তে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানিয়েছেন।
আরও বলেন, সারা বিশ্ব থেকেই খবর পাওয়া যাচ্ছে যে পশু থেকে সংক্রমিত হয়েছে। যাদের ঘরে পোষ্য প্রাণী আছে তাদের একটু সতর্ক থাকতে বলবো। পোষ্য প্রাণীর কামড়, আঁচড় বা লালা থেকে যেন তারা নিজেকে সুরক্ষিত রাখে।
একই সঙ্গে জানান, বাংলাদেশে এখনও কোনো মাঙ্কিপক্সের রোগী ধরা পড়েনি।
গুটিবসন্তের টিকা মাঙ্কিপক্স থেকে ৮৫ শতাংশ সুরক্ষা দেয়। দুই সপ্তাহের মধ্যে অথবা সম্ভব হলে চারদিনের মধ্যে এই টিকা ব্যবহার করতে হবে। এ সময় মানুষকে যে কোনো ধরনের গুজব বা আতঙ্ক এড়িয়ে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনে চলার পরামর্শ দেন ডা. শারফুদ্দিন।
অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, যদি কোন ব্যক্তির শরীরে এ রোগ শনাক্ত হয় তাহলে তাকে ২১ দিনের আইসোলেশন থাকতে হবে ও তার সংস্পর্শে যারা আসছেন তাদের কেউ আইসোলেশনে রাখার ব্যবস্থা করা হবে। সঠিক সময়ে মধ্যে টিকা দিলে এ রোগ ভালো হয়ে যাবে, কোন ধরনের জটিলতা তৈরি হবে না।
তিনি বলেন, মাঙ্কিপক্স একটি ডিএনএ ভাইরাস। কাউপক্স, ভ্যাক্সিনিয়া এবং ভ্যারিওলা (স্ম্যালপক্স) এই গ্রুপের ভাইরাস। এটি একটি জুনোটিক ভাইরাস যার প্রাথমিক সংক্রমণ সংক্রমিত প্রাণীর সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে বা সম্ভবত তাদের অপর্যাপ্তভাবে রান্না করা মাংস খাওয়ার মাধ্যমে ঘটে বলে বিশ্বাস করা হয়। উদাহরণ-জংলি কুকুর, ইঁদুর, খরগোশ, কাঠবিড়ালী, বানর, সজারু ইত্যাদি। ১৯৫৮ সালে ল্যাবরেটরিতে প্রথম বানরের দেহে এই ভাইরাসের সংক্রমণ প্রথম দেখা দিয়েছিল বলে ১৯৭০ সালে এর নামকরণ হয় মাঙ্কিপক্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।