পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সয়াবিন তেলের মূল্য বৃদ্ধি সরকারের চরম গণবিরোধী নীতিরই বহিঃপ্রকাশ। সয়াবিন তেল এখন সোনার হরিণ। এই সরকার যে জনগণের শত্রুপক্ষ, সয়াবিন তেলের দাম বৃদ্ধিতে তা আবারও প্রমাণিত হলো। এমনই মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ভোজ্যতেল হিসেবে সয়াবিন তেল অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি পণ্য। প্রতিটি পরিবারে রান্নার কাজে এটি একটি অত্যাবশ্যকীয় উপকরণ। সুতরাং নিত্যপ্রয়োজনীয় এ পণ্যকে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়াই সরকারের প্রধান লক্ষ্য।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ফখরুল এসব কথা বলেন। বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ৩৮ টাকা, খোলা সয়াবিন তেলের মূল্য ৪৪ টাকা বাড়ানো হয়। বিএনপি মহাসচিব বলেন, নিজেদের গোষ্ঠী স্বার্থে সয়াবিন তেলের মূল্য বাড়িয়েছে সরকার। অথচ আশপাশের কোনো দেশেই ভোজ্যতেলের মূল্য বাড়েনি। একমাত্র বাংলাদেশের বর্তমান গণধিকৃত সরকারই জনগণের স্বার্থের তোয়াক্কা করে না। এরা নিপীড়ন-নির্যাতনের ভয়ার্ত পরিবেশ সৃষ্টি করে জনগণকে বন্দি রাখতে চায়।
তিনি বলেন, ঈদের আগে বাজার থেকে সয়াবিন তেল উধাও এবং গতকাল সয়াবিন তেলের দাম ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি নজিরবিহীন ঘটনা। এ ঘটনা জনগণকে চরম ভোগান্তিতে ফেলেছে। ক্ষমতাসীন মহলের সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যে বাজার থেকে সয়াবিন তেল গায়েব করে এখন চরম মূল্যবৃদ্ধির মাধ্যমে মানুষকে চরম হয়রানির মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছে।মির্জা ফখরুল বলেন, ভোটারবিহীন সরকারকে জনগণের কাছে কোনো জবাবদিহিতা করতে হয় না। তাই তারা সয়াবিন তেলের মতো একটি প্রয়োজনীয় পণ্য জনগণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে নিয়ে গিয়ে চরম দুর্ভোগের মধ্যে ফেলে দিয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।