বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে খুলনা-ঢাকা রুটে ‘খুলনা স্পেশাল’ নামে অতিরিক্ত একটি ট্রেন চলাচল করবে। ২৯ এপ্রিল থেকে এ ট্রেনটি চলবে ১ মে পর্যন্ত। খুলনা স্পেশাল ট্রেনটির টিকিট শুধুমাত্র কাউন্টারেই পাওয়া যাবে।
খুলনা রেলওয়ে স্টেশনের মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকার বলেন, ঈদে ট্রেনের ৫০ শতাংশ টিকিট অনলাইনে এবং বাকি টিকিট স্টেশন কাউন্টার থেকে যাত্রীরা কিনতে পারবেন। খুলনা স্পেশাল ট্রেন চালু হওয়ায় আশা করা হচ্ছে যাত্রীদের ভোগান্তি কিছুটা হলেও কমবে।
সাধারণ যাত্রীদের সাথে কথা বললে তারা জানান, ঈদের পর আরও ৪/৫ দিন ট্রেনটির সার্ভিস অব্যহত রাখলে ভোগান্তি অনেকটাই কম হত। কারণ যারা ঈদ করতে ঢাকা যাবেন বা খুলনায় আসবেন, তাদের ফেরার বিষয়টি রেল কর্তৃপক্ষের সদয় বিবেচনায় নেয়া দরকার ছিল।
উল্লেখ্য, খুলনা-ঢাকা রুটে সাপ্তাহিত একদিন বাদে রোজ দুটি আন্ত:নগর ট্রেন চলাচল করে। একটি চিত্রা এক্সপ্রেস, অন্যটি সুন্দরবন এক্সপ্রেস। স্বাভাবিক সময়ে ট্রেনগুলোর টিকিট পাওয়া মুশকিল হয়ে দাঁড়ায়। অধিকাংশ যাত্রীই সড়ক পথ অপেক্ষা রেলপথে যাত্রা করে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। স্বল্প সময়ে সড়ক পথে খুলনা হতে মাওয়া হয়ে ঢাকা যেতে ৫ ঘন্টা সময় লাগে। তবে লঞ্চে ঝুঁকিপূর্ণভাবে নদী পার হতে হয়। অন্যদিকে, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া হয়ে ঢাকা যেতে ৯ থেকে ১০ ঘন্টা সময় লাগে। ট্রেনে গড়ে ৯ ঘন্টা সময় লাগলেও নিরাপত্তা ও আরামের বিষয়টি বিবেচনায় প্রতিদিন কমপক্ষে ৪ থেকে ৫ হাজার মানুষ এই রুটে ট্রেনে যাতায়াত করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।