পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
হাওরে স্থায়ী ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা সম্ভব নয়, তাই প্রতি বছরই ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ করতে হবে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। গতকাল দুপুরে সুনামগঞ্জের হাওরের ঝুঁকিপূর্ণ আহসানমারা বেড়িবাঁধ পরিদর্শনে এসে তিনি এ কথা বলেন।
এবারের আগাম বন্যায় কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন উল্লেখ করে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, গত কয়েক দিন সুনাগঞ্জের কৃষকদের জন্য বিপজ্জনক ছিল। প্রথম ধাক্কা সামলানো গেছে। এ ধাক্কায় অনেক কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সরকার এসব কৃষকের পাশে দাঁড়াবে। এরই মধ্যে সরকারি সহায়তা প্রশাসনের কাছে পৌঁছেছে। এ সহায়তা দ্রুত প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্থদের হাতে পৌঁছাতে হবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আগামী দুদিন বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা রয়েছে। এ সময়ে হাওর রক্ষা বাঁধগুলোকে নিবিড় তদারকির মধ্যে রাখতে হবে। একই সঙ্গে দ্রুত ধানকাটা সারতে হবে। হাওরে এখন বহু সংখ্যক ধানকাটার যন্ত্র রয়েছে। শ্রমিকদেরও কাজে লাগাতে হবে। অন্যান্য জেলার শ্রমিকদের নিয়ে আসতে হবে। আসার পথে শ্রমিকেরা যাতে বাধার মুখে না পড়ে, সেটি প্রশাসন খেয়াল রাখবে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘এ বছর প্রধান কাজ ধান ঘরে তোলা। পরের বছরও বাঁধের কাজ আরও ভালো করতে হবে। হাওরে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করা সম্ভব নয়, তাই প্রতি বছরই কিছু কাজ করতে হবে। ’
এ সময় পরিকল্পনামন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক বিমল চন্দ্র সোম প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।