পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বাংলাদেশ ছিল রাজাকার- আল শামসদের ঘাঁটি। তারা দেশটাকে চালাত। যারা মা-বোনদের ইজ্জত নিয়েছেন, বাবা-ভাইকে হত্যা করেছেন; তারা বাংলাদেশের পতাকা উড়িয়ে মন্ত্রিত্ব করেছেন।
শুক্রবার (১ এপ্রিল) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা টি আলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ মাঠে আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
আনিসুল হক বলেন, তারা ইউরোপে ভিক্ষার থলি নিয়ে যান। সে থলি যতক্ষণ না ভরতো ততক্ষণ বাংলাদেশের বাজেট ঘোষণা হতো না। দুই মিলিয়ন ডলার দিলে বাংলাদেশের বাজেট হতো দুই দশমিক এক মিলিয়ন ডলার। এ টাকা এনে ওনাদের পকেট আর ভ্যানিটি ব্যাগ ভরতো। শেখ হাসিনা আসার পর বাংলাদেশ উন্নয়ন দেখেছে।
আইনমন্ত্রী বলেন, আমরা যখন জাতির পিতার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নকাজে লিপ্ত ছিলাম তখন আপনারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে খুন করেন। সে সুযোগ আর পাবেন না। জনগণ সম্পূর্ণ প্রস্তুত। সব ষড়যন্ত্রের জবাব জনগণ দেবে।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ উন্নয়নের সব সূচকে এগিয়ে আছে। বাংলাদেশ যে সারাবিশ্বের অনেক দেশ থেকে ভালো আছে সেটি পাকিস্তান প্রেমীদের পছন্দ হয় না। তারা চায় বাংলাদেশকে দাবায়ে রাখতে। কিন্তু তারা জানে না বাংলাদেশের জনগণকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না।
কসবা পৌর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে সম্মেলনে জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল হান্নান রতন, আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, কসবা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদুল কাউসার ভূঁইয়া, কসবা পৌরসভার মেয়র গোলাম হাক্কানী, কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক রুহুল আমিন ভূঁইয়া ও কাজী আজহারুল ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।