পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় প্রশান্ত কুমার হালদার (পিকে হালদার)সহ ১০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। গতকাল রোববার ঢাকা মহানগর সিনিয়র বিশেষ জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালত দাখিলকৃত চার্জশিট গ্রহণ করে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। আগামী ২৫ মে আসামিদের গ্রেফতার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।
৪ শ’ ২৬ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অন্তত ৬ হাজার ৮০ কোটি টাকা সন্দেহজনক লেনদেনের মামলায় পিকে হালদারসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয় দুদক। গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন, পিকে হালদারের মা লীলাবতী হালদার, পূর্ণিমা রানী হালদার, উত্তম কুমার মিস্ত্রি, অমিতাভ অধিকারী,প্রীতিশ কুমার হালদার, রাজিব সোম, সুব্রত দাস, অনঙ্গ মোহন রায় ও স্বপন কুমার মিস্ত্রি।
মামলার অপর চার আসামি গ্রেফতার হয়ে কারাগারে রয়েছেন। তারা হলেন, অবন্তিকা বড়াল,শঙ্খ বেপারী, সুকুমার মৃধা ও অনিন্দিতা মৃধা।
প্রসঙ্গত: ২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি ২৭৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে পিকে হালদারের বিরুদ্ধে মামলা করেন সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরী। এর আগে দুদক ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। চার্জশিটে পিকে হালদারের বিরুদ্ধে অবৈধ উপায়ে ১ কোটি ১৭ লাখ কানাডিয়ান ডলারের সমপরিমাণ অর্থ দেশটিতে পাচারের অভিযোগ আনা হয়।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়, পিকে হালদার বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসা ও অবৈধ কার্যক্রমের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ২৭৪ কোটি ৯১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৫৫ টাকার অবৈধ সম্পদ নিজ দখলে রেখেছেন। এটি দুদক আইন, ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ। ওই অপরাধলব্ধ আয়ের অবৈধ উৎস, প্রকৃতি, অবস্থান, মালিকানা ও নিয়ন্ত্রণ, উৎস গোপন বা আড়াল করতে স্থানান্তর, রূপান্তর ও হস্তান্তর করে মানিলন্ডারিং-সংক্রান্ত অপরাধ করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।