Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সাহাবাগণের রাসুলপ্রেম

মুন্সি আাব্দুল কাদির | প্রকাশের সময় : ২৪ মার্চ, ২০২২, ১২:০৯ এএম

(হে রাসুল) বলুন, তোমরা যদি আল্লাহ্কে ভালোবাস তবে তোমরা আমায় অনুসরণ করো, তা হলে আল্লাহ্ তোমাদের ভালবাসবেন, আর তোমাদের অপরাধ সমূহ ক্ষমা করে দিবেন। কেননা আল্লাহ্ ক্ষমাশীল, অফুরন্ত দয়ালু। সুরা আল ইমরান ৩১।

বলুন, যদি তোমাদের পিতারা ও তোমাদের পুত্রেরা, তোমাদের ভাইয়েরা ও তোমাদের পরিবার, তোমাদের আত্মীয়স্বজন, তোমাদের অর্জিত সম্পদ যা তোমরা অর্জন করেছ, আর ব্যবসা-বাণিজ্য যার অচলাবস্থা তোমরা আশঙ্কা করো, আর বাড়িঘর যা তোমরা ভালোবাসো, যদি তোমাদের কাছে আল্লাহ্ ও তাঁর রসূলের ও তাঁর পথে সংগ্রামের চেয়ে অধিকতর প্রিয় হয় তবে অপেক্ষা করো আল্লাহর বিধান আসা পর্যন্ত।’ আর আল্লাহ্ দুষ্কৃতিকারী সম্প্রদায়কে সৎপথ প্রদর্শন করেন না। সুরা তাওয়া আয়াত ২৪।

মানুষ তার সন্তানকে ভালবাসে। সন্তান তার কাছে যা চায় তা যদি তার জন্য ক্ষতিকর মনে না করে তবে চেষ্টা করে সন্তানের আবদার রাখতে। যে সন্তান যত মাতা পিতা ভক্ত অর্থাৎ পিতা মাতাকে ভালবাসে সে সন্তান তত বেশি পিতা মাতার কথা মেনে চলে। পিতা মাতার মনোতুষ্টি কামনা করে। পিতা মাতার সন্তুষ্টি পেতে চায়। তাই বলা হয়ে থাকে যাকে তুমি ভালবাস তার মত করে জীবন যাপন কর। শুধু আবেগ উথলে দিয়ে ভালবাসা প্রকাশের নাম কপটতা, শঠতা। ভালবাসায় আবেগ থাকবে সাথে থাকবে প্রেমাস্পদের মান্যতা, তার মত করে জীবন সাজিয়ে নেওয়া। তার মনমত করে জীবন পরিচালনা। অন্য দিকে এই ভালবাসায় থাকবে ভয় ও উদ্বেগ। কেননা কোন কাজে প্রেমাস্পদ অখুশি হয়ে যায় কি না এমন ভয় ও আতঙ্ক কাজ করে। এই আতঙ্ক আবার অস্থিরতা নয়। এখানে চেষ্টা থাকে ভালবাসার মানুষের সব কথা যেন সে মেনে চলতে পারে।

ভালবাসা মানুষের সহজাত প্রবৃতি। সন্তানের প্রতি মায়ের ভালবাসা, ভাই-বোনের সম্পর্ক, রক্তের সম্পর্ক ইত্যাদি মানুষ জন্মগত ভাবেই পেয়ে যায়। ভালবাসা, দয়া, মায়া ছাড়া মানব জীবন অচল। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি ভালবাসা সব কিছুর উর্ধে। সারা পৃথিবীর সকল মুসলমান রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উপর ভালবাসার দাবীদার। এই ইশকে রাসুলের (রাসুলের ভালবাসা) অপর নাম ইত্তেবায়ে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি ভালবাসার নাম হল তাকে জীবনের সকল ক্ষেত্রে অনুসরন করা। এই দাবীর সত্যতায় সাহাবায়ে কেরাম রাঃ উজ্জল দৃষ্টান্ত। তাদের ভালবাসার সাথে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি আর কারো ভালবাসা তুলনা করা যায় না। পৃথিবী তাদের ভালবাসার নজির থেকে স্তম্ভিত হয়ে যায়। চোখের পাতা স্থির হয়ে যায়। কানগুলো আরো খাড়া হয়ে যায়। অন্তরের মনিকোঠায় কে যেন প্রবল বেগে এক কঠোর ধাক্কা দিয়ে দেয়।

হ্যাঁ প্রিয় বন্ধুগন আজ আমরা সাহাবায়ে কেরাম গনের রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি ভালবাসার এমন কিছু নজির জানব এবং নিজেরা যে রাসুলের প্রেমিক বলে দাবী করি এ নিয়ে একটু চিন্তা করব:

১. উম্মে আম্মারা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর এক বৃদ্ধা সাহাবী। ঠক ঠক করে লাঠি নিয়ে হাটেন। ওহুদ যুদ্ধ। যুদ্ধে তার নওজোয়ান ছেলে অংশ গ্রহণ করেছে, তার ভাই অংশ গ্রহন করেছে, তার প্রিয় স্বামী অংশ গ্রহণ করেছে। খরব রটে গেল যুদ্ধে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শাহাদত বরণ করেছেন। এই কথা শোনে এই বৃদ্ধা মহিলা সাহাবী লাঠি ভর করে ওহুদ ময়দানের দিকে ছুটছেন। তিনি ঘরে স্থির থাকতে পারলেন না। তিনি আস্তে আস্তে সামনে যাচ্ছেন। এক ব্যক্তি তার পাশ দিয়ে যেতে বললেন, আপনি কি উম্মে আম্মারা? তিনি জবাব দিলেন, হ্যাঁ আমি উম্মে আম্মারা। লোকটি বললো যুদ্ধে আপনার নওজোয়ান ছেলে শহীদ হয়েছেন। অপর এক ব্যক্তি তাকে বললেন, আপনার স্বামী শাহাদাত বরণ করেছেন। আরো একজন এসে বললো আপনার প্রিয় ভাই ওহুদে শহীদ হয়েছেন। উম্মে আম্মারা রাঃ বললেন, যুদ্ধে আমার ছেলের কী হল তার পরোয়া আমি করি না, আমার স্বামীর কী হল তারও কোন পরোয়া আমার নেই। আমার ভাই কী হল এই মুহুর্তে তাও আমার জানার প্রয়োজন নেই। তোমরা বল আমার প্রিয় রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কী অবস্থা। লোকেরা বলল, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জীবিত আছেন। উম্মে আম্মারা রাঃ বললেন, আমাকে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে নিয়ে চল। আমাকে আমার রাসুলের চেহারা দেখিয়ে দাও। উম্মে আম্মারা রাঃ কে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে নিয়ে যাওয়া হল। তিনি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের চেহারা দেখে বললেন, আমার রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যদি জীবিত থাকেন, তাহলে আমার জন্য সারা পৃথিবীই জীবিত। আমার রাসুল জীবিত থাকলে আমার সন্তান হারানোর কোন ব্যথা নেই। স্বামী হারানোর কোন আফসোস নেই। ভাই হারানোর কোন দুঃখ নেই। - শানে রেসালাত।

২. যায়েদ ইবনে দাসানা (রা.) কাফেরদের হাতে বন্দি। মক্কার কাফেররা তাকে শূলে চড়ানোর আয়োজন করে। তামাশা দেখার জন্য সমবেত হয় অনেক লোক। আবু সুফিয়ান (রা.) তখনও ইসলাম গ্রহণ করেননি। তিনি নরম সুরে যায়েদ ইবনে দাসানা রাঃ কে জিজ্ঞাসা করলেন, জায়েদ, আল্লাহর শপথ দিয়ে তোমাকে জিজ্ঞেস করছি, সত্যে করে তুমি বল তো? তুমি কি এটা পছন্দ কর যে, তোমার পরিবর্তে মুহাম্মদের গর্দান উড়িয়ে দেওয়া হোক আর তোমাকে হাসিমুখে তোমার পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হোক? জায়েদ (রা.) দৃঢ়কণ্ঠে জবাব দিলেন, আল্লাহর শপথ, নবীজির যাত্রাপথে একটি কাঁটা লুকিয়ে রাখা হবে আর আমি ঘরে বসে আরাম করব এতটুকুও সহ্য করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। জায়েদের জবাব শুনে সেদিন মক্কার কাফেররা হতভম্ব হয়ে গিয়েছিল। আরব নেতা আবু সুফিয়ান মন্তব্য করেছিল, মোহাম্মদের প্রতি তার সাথীদের যে ভালোবাসা আমি দেখেছি, অন্য কারো প্রতি এমন ভালোবাসা আমার চোখে কখনো পড়েনি। - আশ শিফা বি তারিফি হুকুকিল মোস্তাফা সঃ।

৩. সাদ ইবনে রাবী রাঃ উহুদ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন এবং শাহাদাতের নজরানা পেশ করেন। যুদ্ধ করতে করতে পরাস্ত হয়ে ঢলে পড়েন। তাঁর দেহে তীর-বর্ষার মোট বারোটি আঘাত লাগে। তিনি যখন মুমূর্ষু অবস্থায় যুদ্ধের ময়দানে পড়ে আছেন তখন মালিক ইবন দুখশান তাঁর কাছে এসে জিজ্ঞাসা করেন, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নাকি নিহত হয়েছেন, তুমি জান? সা’দ রাঃ জবাব দেন, তিনি নিহত হলেও আল্লাহ চিরঞ্জীব, তাঁর মৃত্যু নেই। তুমি তোমার দ্বীনের পক্ষে জিহাদ করতে থাক। মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর রবের বাণী ও দ্বীনের বিধি-বিধান পৌঁছানের দায়িত্ব পূর্ণরূপে পালন করে গেছেন। ওহুদ যুদ্ধ শেষে সাদ রাঃ ওহুদ প্রান্তরে ছটফট করছেন। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একজন সাহাবী বললেন, যাও সাদ ইবনে রাবীর লাশ তালাশ করে নিয়ে এসো। সাদকে যেখানে পাবে আমার সালাম বলবে। সাহাবী ওহুদ প্রান্তরের বিভিন্ন জায়গায় সাদ রাঃ লাশ তালাশ করে পাননি। ফিরে এসে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে এই কথা জানালে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, শহীদগনের লাশের মধ্যে তালাশ করো। সাদ যদি শহীদ হয়ে যায় আমাকে জানাবে। সাহাবী সাদ শহীদদের লাশের মধ্যে খুঁজছেন। সাদ রাঃ এর নাম ধরে ডাকছেন। ক্ষিন আওয়াজে সাদ রাঃ সাহাবীর ডাকে সাড়া দেন, আমি মৃতদের মধ্যে। মৃত্যু যন্ত্রনায় সাদ ছটফট করছেন। জীবনের শেষ মুহূর্ত। শ্বাস প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছে, জিহবাও আয়ত্তে নেই। সাহাবী সাদ রাঃ মুখে পানি তুলে দেন। তারপর বলেন, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তোমাকে সালাম জানিয়েছেন। সাহাবী বলেন, আমি যখন তাকে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সালাম জানাই মনে হল, তার চেহারা চমকিত/আলোকিত হয়ে উঠছে। তিনি উঠে বসতে চাচ্ছেন। ছটফট করতে করতে আবার পড়ে যান। সাদ রাঃ বলেন, আমার রাসুল কি বলেছেন। সাহাবী জবাব দেন রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তোমাকে ডেকে পাঠিয়েছেন। তোমাকে স্মরণ করেছেন। সাদ রাঃ বলেন, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে গিয়ে বলবে। সাদ এর সময় শেষ। সাদ জান্নাতের ঘ্রাণ পাচ্ছে। অন্য একটি বর্ণনা মতে, লোকটি যখন তাঁর খোঁজে ঘুরাঘুরি করছে, তখন সা’দই তাঁকে ডাক দেন। যাই হোক, সেই অবস্থায় সা’দ তাঁকে বললেন, রাসূলুল্লাহকে সা. আমার সালাম পৌঁছিয়ে বলবেন, আমাকে বারোটি আঘাত করা হয়েছে। আমিও আমার হত্যাকারীকে হত্যা করেছি। তুমি আমার সম্প্রদায় আনসারদের বলবে, যদি দুর্ভাগ্যবশতঃ রাসূল সা. নিহত হন, আনসারদের একজনও জীবিত ফিরে যাও, আল্লাহর সামনে দাঁড়ানোর যোগ্যতা তোমাদের থাকবে না। তোমরাইতো আকাবার রাতে রাসূলুল্লাহর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জন্য জীবন উৎসর্গ করার শপথ নিয়েছিলে। কোন কোন বর্ণনায় এই সাহাবীর নাম উবাই ইবন কা’ব রাঃ বলা হয়েছে। তিনি সেখানে দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় সা’দের পবিত্র রূহ তাঁর দেহ তেকে বেরিয়ে যায়। অন্য কথায় সাদ রাঃ শেষ কথা ছিল, হে আমার সম্প্রদায় আনসারীরা তোমরা জীবিত থাকতে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর শরীরে যেন একটি আচড়ও না লাগে। সাহাবী বলেন, আমি সাদ রাঃ কথা গিয়ে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নিকট বলি, যে হে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাদ মৃত্যুর সময় বলেছেন, তুমি আমার সম্প্রদায়কে বলবে তারা জীবিত থাকতে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর গায়ে সামান্য আচড় ও যেন না লাগে। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর এই কথা শোনার চোখ বেয়ে পানি নেমে আসে। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, হে আল্লাহ আমি সাদের উপর সন্তুষ্ট। আপনিও সাদের উপর সন্তুষ্ট হয়ে যান। এই সময়ে সাদ রাঃ স্ত্রী ও দুটি মেয়ে সন্তান ছিল। স্ত্রীও ছিলেন সন্তান সম্ভবা। - শানে রিসালাত।

৪. হযরত সাওয়াদ রাঃ। বদর যুদ্ধের একজন সাহাবী। বদর যুদ্ধের সময় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যুদ্ধের সারি ঠিক করছেন। তাঁর হাতে একটি তীর। হজরত সাওয়াদ রাদিয়াল্লাহু আনহু সারির একটু সামনে দাঁড়িয়ে যান। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার সামনে এসে তাকে তীর দিয়ে সামান্য খোঁচা দিয়ে বলেন, লাইন সোজা করে দাঁড়াও। এবার সাওয়াদ রাঃ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে বলেন, আপনি আমাকে তীর দিয়ে খোঁচা দিয়ে কষ্ট দিয়েছেন, আমি এর প্রতিশোধ নিতে চাই। সবাই হতভম্ব। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাওয়াদের হাতে তীর দিলেন আর নিজের পেট থেকে কাপড় সরালেন এবং সাওয়াদকে বললেন, প্রতিশোধ নাও। এ সুযোগে সাওয়াদ রাঃ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে শুরু করলেন। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, সাওয়াদ! এ কি করছ? সাওয়াদ রাঃ বলেন, হে আল্লাহর রাসুল, সামনে যুদ্ধ। বাঁচব কি না জানিনা। মৃত্যুর আগে আপনার শরীরের একটু স্পর্শ পাওয়ার জন্যই এমনটি করেছি। - অনলাইন মিডিয়া।

লেখক : শিক্ষাবিদ, গবেষক।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: সাহাবাগণের রাসুলপ্রেম

১৬ ডিসেম্বর, ২০২১
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ