Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

শীঘ্রই খানজাহান আলী বিমান বন্দরের নির্মাণ কাজ শুরু হবে : বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী

বাগেরহাট জেলা সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ২২ মার্চ, ২০২২, ৮:২৩ পিএম

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো: মাহবুব আলী এমপি বলেছেন, খাজাহান আলী বিমান বন্দরের নির্মাণ কাজ শীঘ্রই শুরু হবে। করোনাসহ নানা কারনে এতদিন খানজাহান আলী বিমান বন্দরের নির্মাণ কাজ বন্দ ছিল। শুধু খানজাহান আলী বিমানবন্দর নয়, সকল বিমান বন্দরকে আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। একই সাথে বাংলাদেশের পর্যটন খাতকে বিশ্বমানে উন্নীত করার জোর চেষ্টা চলছে। পর্যটনের সম্ভাবনার জায়গায় আমরা দ্রুত অগ্রসর হচ্ছি। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের আয়োজনে ১৫টি দেশের রাষ্ট্রদূত ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের নিয়ে ‘মুজিব’স বাংলাদেশ ফ্যামিলাইরিজেশন ট্যুর’ এ সুন্দরবন ও ষাটগুম্বুজ ভ্রমনের পর মঙ্গলবার (২২ মার্চ) বিকালে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।

মন্ত্রী আরো বলেন, বাগেরহাটের লোকজন অত্যন্ত সৌভাগ্যবান। বিশ্ব ঐতিহ্যের বড় দুটি স্থানই পড়েছে বাগেরহাটে। একটি সুন্দরবন, অন্যটি ষাটগম্বুজ মসজিদসহ খানজাহানের অন্যান্য স্থাপনা। দেশের ট্যুরিজমকে প্রমোট ও অবারিত করার জন্য মন্ত্রনালয়ের পক্ষ থেকে জোরালোভাবে কাজ চলছে। তারই ধারাবাহিকতায় এই ট্যুর পরিচালিত হয়েছে।

এসময় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রনালয়ের সচিব মো: মোকাম্মেল হোসেন, বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজিজুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক খোন্দকার মোঃ রিজাউল করিম, প্রত্নত্ব বিভাগের খুলনা বিভাগীয় পরিচালক আফরোজা খান, কাষ্টডিয়ান মো: যায়েদ, ষাটগুম্বুজ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ আক্তারুজ্জামান বাচ্চুসহ প্রশাসনের ঊর্ধধতন কর্মকর্তরা উপস্থিত ছিলেন।

এই প্রতিনিধি দলে ইন্দোনেশিয়া, ইরাক, ইতালি, থাইল্যান্ড, দক্ষিণ করিয়া, ফিলিপিন, নেপাল, পাকিস্থানসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও ২ দুটি সংস্থার প্রতিনিধিরাসহ মোট ৬০জন অংশ নেন। বাগেরহাটের মোংলা দিয়ে সুন্দরবন ভ্রমণ শেষে বিমান ও পর্যটন মন্ত্রীর নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলটি বাগেরহাটের ঐতিহাসিক ষাটগম্বুজ মসজিদ ও বাগেরহাট যাদুঘর ঘুরে দেখেন।

প্রতিনিধি দলে থাকা নেপাল অ্যাম্বাসির মি: কুমার রায় বলেন, আমি বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছি। বাংলাদেশের ষাটগম্বুজ মসজিদের ঘূরতে এসে আমি মূগ্ধ হয়েছি। এটার স্থাপত্য শৈলী অসাধারণ। তবে এই মসজিদের স্বতন্ত্র স্থাপত্য শৈলী এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিবেচনায় এটি আমার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভ্রমণ। আমি বিশ্বের সকল পর্যটকদের অনুরোধ করবো এই স্থাপনাগুলো ঘুরে দেখার জন্য।



 

Show all comments
  • Mesbahul Haq Taim ২২ মার্চ, ২০২২, ১০:৩৯ পিএম says : 0
    যদি হয় তাহলে আমরা খুবি ভাগ্য বান। i am so happy
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ