বাংলাদেশের জনজীবন ও অর্থনীতিতে ফারাক্কা বাঁধের বিরূপ প্রতিক্রিয়া
ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে প্রবাহিত গঙ্গার ওপর নির্মিত ভারতের ফারাক্কা বাঁধের প্রতিক্রিয়া যেমন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক
আবুল কাসেম হায়দার
ডেনিম রফতানি এখন একটি রমরমা বাণিজ্য। আমরা ডেনিম রফতানিতে বেশ এগিয়ে গিয়েছি। তৈরি পোশাক শিল্পের বিকাশের সাথে সাথে আমাদের বস্ত্র খাতও উন্নতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। দেশে তৈরি পোশাক শিল্পের জন্য বস্ত্র আমদানিও বেশ কমে এসেছে। বর্তমানে নিট তৈরি পোশাক শিল্পের সম্পূর্ণ কাঁচামাল দেশ থেকে সংগৃহীত হচ্ছে। শুধু ওভেন খাতে কিছু পরিমাণ বস্ত্র বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। তার পরিমাণ ৩০-৩৫ শতাংশের বেশি হবে না। দেশে ওভেন বস্ত্র খাত স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে হলে আরও অনেক বেশি এই খাতে ব্যয় করতে হবে। কিন্তু বিগত ৮ বছর ধরে বস্ত্র খাতে বিনিয়োগ বেশ হ্রাস পেয়েছে। গ্যাস, বিদ্যুতের স্বল্পতা এই খাতে বিনিয়োগের বড় বাধা। এই শিল্পে বিনিয়োগের পূর্বশর্ত হচ্ছে নিরবিছিন্ন গ্যাস, বিদ্যুতের সরবরাহ নিশ্চিত করতে হয়। বিগত বছরগুলোতে গ্যাস ও বিদ্যুৎ উভয়ের সংকট চলছে। দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণ গ্যাস নেই। বর্তমানে স্থাপিত বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানে গ্যাসের সরবরাহ বিঘœ ঘটায় উৎপাদন বেশ হ্রাস পেয়েছে। তাই নতুন শিল্প স্থাপনে উদ্যোক্তাগণ সাহস পাচ্ছেন না। দ্বিতীয়ত ব্যাংকের সুদের হার অত্যধিক হওয়ায়ও এই খাতে বিনিয়োগ হচ্ছে না। তাছাড়া রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বা রাজনৈতিক অর্থনীতির না থাকায়ও বিনিয়োগের আরও একটি প্রধানতম কারণ বিনিয়োগে নিরাপদ অবস্থান সব সময় বিনিয়োগকারীগণ পূর্বশর্ত হিসেবে দেখেন। বিনিয়োগ নিরাপদ না হলে কেউ বিনিয়োগে আগ্রহী হয় না।
ইউরোপের বাজারে প্রথম স্থান দখল করেছে বাংলাদেশের ডেনিমস। অল্প সময়ের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারেও তৃতীয় স্থান দখল করেছে ডেনিমস। এ কারণে এ খাতে উদ্যোক্তাদের ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্ববাজারে দেশের ডেনিম (জিন্স) পণ্য রফতানির বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাদেশের। কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদ ও ক্রমাগত গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি। ফলে কাক্সিক্ষত বিনিয়োগ হচ্ছে না। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সম্ভাবনা কাজে লাগাতে সরকারকে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। এতে একদিকে রফতানির মাধ্যমে বিপুল অংকের বৈদেশিক মুদ্রা আসবে, অপরদিকে দেশীয় বাজারেও কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ইউরো স্টেটের তথ্য মতে, ২০১৫ সালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ৪ হাজার ৬৫১ মিলিয়ন ইউরোর ডেনিম পণ্য আমদানি করে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো। এরমধ্যে বাংলাদেশ থেকে ১ হাজার ১৭৬ মিলিয়ন ইউরোর ডেনিম পণ্য রফতানি হয়েছে। ২০১৪-তে ৯৩৯ মিলিয়ন, ২০১৩-তে ৮০৮ মিলিয়ন, ২০১২-তে ৭২৫ মিলিয়ন, ২০১১-তে ৫৯১ মিলিয়ন এবং ২০১০ সালে ৪৪৪ মিলিয়ন ইউরোর ডেনিম পণ্য রফতানি হয়েছে ইউরোপে। বাংলাদেশের পরের অবস্থানে রয়েছে তুরস্ক। এরপরের স্থানে যথাক্রমে রয়েছে পাকিস্তান ও চীন। এ চার দেশের মধ্যে পাকিস্তানের রফতানি প্রবৃদ্ধি সবচেয়ে বেশি, প্রায় ৩১ শতাংশ।
ডেনিমস উৎপাদন সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ডেনিম বা জিন্স পণ্য রফতানি খাতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। যমুনা, পারটেক্স ও এনভয়ের মতো স্বনামধন্য ২৮টি প্রতিষ্ঠান ইউরোপ-আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ডেনিম রফতানি করে দেশের সুনাম বয়ে আনছে। এছাড়া রফতানিকে উৎসাহিত করতে এবং বিদেশী ক্রেতাদের বাংলাদেশের ডেনিম পণ্য সম্পর্কে অবহিত করতে একাধিক প্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক মেলার আয়োজন করছে। বিশ্ববাজারে চাহিদা থাকায় প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্রতিষ্ঠান উৎপাদনের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে। কিন্তু এতে প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদ ও গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি। একটি রফতানিমুখী ডেনিম কারখানা স্থাপনে প্রায় ৩০০ থেকে ৩৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগের প্রয়োজন। ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদের কারণে উদ্যোক্তারা শুরুতেই হোঁচট খাচ্ছেন। সুদ পরিশোধ করতে তাদের গলদঘর্ম অবস্থা। অন্যদিকে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির কারণে উৎপাদন ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে। যার ফলে প্রতিযোগিতার সক্ষমতাও কমছে।
সম্ভাবনাময় খাত হলেও গ্যাস, ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদের কারণে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকা যাচ্ছে না। একদিকে গ্যাসের স্বল্প চাপের কারণে কারখানা বন্ধ রাখতে হচ্ছে। অন্যদিকে ক্রমাগতভাবে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি করা হচ্ছে। গ্যাস নিয়ে বিপাকে রয়েছেন উদ্যোক্তারা। আর ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদ থাকায় যেসব প্রতিষ্ঠানের অর্ডার রয়েছে তারাও কারখানা সম্প্রসারণ করতে পারছে না। এছাড়া ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি বাতিল হওয়ায় রফতানিতে বেকায়দায় পড়তে হচ্ছে। এ সেক্টরকে বিকাশের স্বার্থে সরকারকে অবশ্যই জিএসপি সুবিধা পুনর্বহালে শক্তিশালী উদ্যোগ নিতে হবে।
উদ্যোক্তারা বলছেন, পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত টেক্সটাইল পণ্যের রফতানি বৃদ্ধিতে টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল খাতের জন্য ৬ হাজার কোটি রুপির বিশেষ প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। যেখানে টেক্সটাইল সামগ্রী উৎপাদন ও রফতানিতে কর সুবিধাসহ বিভিন্ন প্রণোদনা দেয়া হয়েছে। এ প্যাকেজের আওতায় ৩ বছরের মধ্যে বিনিয়োগ প্রায় ৭৪ হাজার কোটি রুপিতে দাঁড়াবে। এর ফলে তাদের অতিরিক্ত রফতানি আয় ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হবে বলে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ আশাবাদ ব্যক্ত করছে। এর বিপরীতে বাংলাদেশে উল্টো গ্যাসের দাম বৃদ্ধির পাঁয়তারা চলছে। এক বছরের কম সময়ের মধ্যে গ্যাস ট্যারিফ ৪৬০ দশমিক ৭৭ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। এ প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে টেক্সটাইল ও তৈরি পোশাক খাতের বিদ্যমান প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান ও সক্ষমতা বিপর্যয়ের মধ্যে পড়বে।
ডেনিম রফতানির প্রধান প্রতিবন্ধকতা গ্যাস ও ব্যাংক ঋণ। রফতানি বাড়াতে হলে ওয়াশিং, ডাইং ও ডিজাইনের স্ট্যান্ডার্ড বাড়াতে হবে। এজন্য কারখানায় নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সংযোগ দিতে হবে। সঙ্গে যৌক্তিক হারে গ্যাসের মূল্যও নির্ধারণ করতে হবে। পাশাপাশি ব্যাংক ঋণের সুদ কমাতে হবে। তাহলে নতুন নতুন কারখানা স্থাপন হবে।
বিশ্বব্যাপী ডেনিমের চাহিদা ক্রমাগত বাড়ছে। এ পণ্যের কোনো নির্দিষ্ট মৌসুম নেই। ১২ মাসই রফতানি হয়। ছোট-বড় সব শ্রেণী-পেশার মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে জিন্স। এ কারণে সারা বছরই এ কাপড়ের ডিমান্ড থাকে। এরইমধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বাজার দখল করতে পেরেছে। এতে আগ্রহী হয়ে বর্তমানে অনেক প্রতিষ্ঠান ডেনিম উৎপাদনে এগিয়ে আসছে। তবে বড় বাধা ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদ এবং গ্যাস। ফ্যাক্টরি করতে বিশাল বিনিয়োগ প্রয়োজন, যা একা কোনো ব্যাংক দিতে পারে না। ঋণের সুদ বেশি হলে প্রতিযোগী সক্ষমতা হ্রাস পাবে। অন্যদিকে জ্বালানি খাতে সাপোর্ট দিলে আরও প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে। এখনও গ্যাসের কারণে অনেকে উৎপাদন শুরু করতে পারেনি। বড় বড় অনেক মিল গ্যাসের সংযোগ পায়নি। এ খাতে সরকার নীতি সহায়তা ও কম সুদে ঋণ নিশ্চিত করতে পারলে চীনকেও টপকে যেতে পারবে বাংলাদেশ। ইউরোপ অঞ্চলে ডেনিম রফতানিতে সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছে কম্বোডিয়া। ২০১০ সালে দেশটির রফতানি ছিল মাত্র ৬ মিলিয়ন ইউরো। সেখানে তারা ২০১৫ সালে ১৭৬ মিলিয়ন ইউরো রফতানি করেছে। এর আগের বছরের তুলনায় রফতানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪৪ শতাংশ। প্রতি বছরই রফতানি প্রবৃদ্ধির ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
ইউএস আইটিসির (ইউনাইটেড স্টেটস ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড কমিশন) তথ্য মতে, ২০১৫ সালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্র ৩ হাজার ৬৯৯ মিলিয়ন ডলারের ডেনিম পণ্য আমদানি করে, যা আগের বছরের তুলনায় ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ কম। একক দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে ডেনিম রফতানিতে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। প্রথমে চীন ও দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে মেক্সিকো। এ সময় বাংলাদেশ থেকে রফতানি হয়েছে ৪৩০ মিলিয়ন ডলারের ডেনিম পণ্য, প্রবৃদ্ধি হয়েছে দশমিক ৬৮ শতাংশ। ২০১৪-তে ৪২৮ মিলিয়ন, ২০১৩-তে ৪৫৫ মিলিয়ন, ২০১২-তে ৪০৮ মিলিয়ন, ২০১১-তে ৪০৫ মিলিয়ন এবং ২০১০ সালে ৪০৪ মিলিয়ন ডলারের ডেনিম পণ্য রফতানি হয়েছে।
রফতানি বৃদ্ধির স্বার্থে যা করণীয়
১. এখন দেশে একটি স্থিতি অবস্থা বিরাজমান। কিছু কিছু ব্যাংক ও আর্থিক খাতে সুদের হার হ্রাস পেয়েছে। অন্য প্রায় ব্যাংকসমূহে ১১ শতাংশের মধ্যে ব্যাংক ঋণ পাওয়া যাচ্ছে। ব্যাংক ঋণকে ৭ খেকে ৮ শতাংশে নিয়ে আসতে হবে। বিশ্বব্যাপী ব্যাংকের সুদের হার ১ থেকে ৪ শতাংশ। বর্তমানে বিদেশি ঋণও ৩ থেকে ৬ শতাংশের মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে। তাই কিছু কিছু শিল্প উদ্যোক্তা শিল্প স্থাপনে এগিয়ে আসছেন। ব্যাংকসমূহ যদি দ্রুত সময়ের মধ্যে সুদের হার ৭ থেকে ৮ শতাংশে নিয়ে আসেন, তবে বিনিয়োগ বেশ বৃদ্ধি পাবে। সেই ক্ষেত্রে ডেনিম শিল্প স্থাপন ও এগিয়ে যাবে।
২. গ্যাসের মূল্য কোনোভাবে শিল্পে ব্যবহৃত গ্যাস খাতে বৃদ্ধি করা যাবে না। বিগত বছর গ্যাসের মূল্য দ্বিগুণ করা হয়েছে। এখনি যদি আবার গ্যাসের মূল্য ১৪০ শতাংশ বৃদ্ধি করে তবে শিল্প খাতে বিপদে পড়বে। উৎপাদন খাত বৃদ্ধির ফলে বিশ্ব বাণিজ্য প্রতিযোগিতায় কোন ক্রমে টিকে থাকতে পারবে না। নতুন করে গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কারের মাধ্যমে গ্যাস উৎপাদন বৃদ্ধি করতে হবে। নতুন নতুন গ্যাস ক্ষেত্রে পেট্রাবাংলাকে আবিষ্কার করতে হবে। পেট্রোবাংলাকে প্রয়োজনীয় অর্থ ও জনবল দিতে হবে। এই বিষয়টি বিশেষ বিবেচনায় নিয়ে সরকারকে অগ্রসর হতে হবে।
৩. কিছুদিন পূর্বেও বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে। মাত্র এক বছর যেতে না যেতে আবারও বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির প্রস্তাব নিয়ে সরকার এগিয়ে এসেছেন। শিল্প খাতে মূল্য বৃদ্ধি নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। দেশে বিদ্যুতের চাহিদানুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে না। নতুন নতুন বৃহৎ বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের পাশাপাশি পুরাতন বড় বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলোর মেরামত নিয়মিত করতে হবে। তা না হলে গ্রাহকগণ চাহিদানুযায়ী বিদ্যুৎ পাবে না। তখনি শিল্প উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হবে। শিল্পে উৎপাদন বন্ধ হলে কোন ক্রমেই ঐ পণ্যকে লাভজনক পর্যায়ে রাখা যাবে না। বিশ্ব বাণিজ্যে বিপুল প্রতিযোগিতার মধ্যে তখন আমাদের পণ্য হারিয়ে যাবে।
৪. আজকের প্রবন্ধে ডেনিম বস্ত্রেও রফতানি নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। শুধু এই উপখাতের বিকাশকে দীর্ঘদিন ধরে রাখতে হলে আমাদেরকে আরও বেশি সহনশীল হতে হবে। সরকার সহনশীল, ধৈর্য ও শিল্প খাতের একান্ত বন্ধু না হলে এই খাতের এই ধারাবাহিক উন্নতিকে কোনভাবেই ধরে রাখা যাবে না। সম্ভাবনাময় এই খাত তখন মুখ ঘুমড়ে পড়বে। তাই আমাদের সকলকে স্ব স্ব অবস্থানে থেকে ধৈর্য, বুদ্ধিমত্তা, সহনশীলতা ও শিল্পবান্ধব দৃষ্টিতে এগিয়ে আসতে হবে। তবেই ডেনিম বয়ে নিয়ে আসবে আরও সুবাতাস।
য় লেখক : সাবেক সহ-সভাপতি এফবিসিসিআই, বিটিএমএ বিজেএমইএ, প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইস্টার্ন ইউনির্ভাসিটি
ধয়যধরফবৎ@ুড়ঁঃযমৎড়ঁঢ়নফ.পড়স
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।