প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
১৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে টেলিভিশন প্রডিউসারস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টেলিপ্যাব) নির্বাচন। এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন মাটে ৫৫ জন প্রার্থী। প্যানেলভুক্ত নির্বাচন না হলেও একজোট হয়ে মনোয়ার হোসেন পাঠানসহ সমমনা ২৭ জন একটি নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন। গত ১৩ মার্চ মনোয়ার হোসেন পাঠান এবং সাজু মুনতাসিরসহ সমমনা ২৭ জন প্রার্থী এবং ভোটারের এক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়। এই আয়াজেনে উপস্থিত ছিলেন টেলিভিশন, চলচ্চিত্র এবং শোবিজ ইন্ডাস্ট্রির অনেকে। সভাপতি পদপ্রার্থী মনোয়ার হোসেন পাঠান তাদের নর্বাচনী ইশতেহার তুলে ধরেন। তিনি বলেন, প্রযোজকদের মিথ্যা আশ্বাস আমরা দিতে চাই না, কথার ফুলঝুড়ি ঝরাতে চাই না এবং অলীক স্বপ্নও দেখাতে চাই না। যতটুকু বাস্তবায়নযোগ্য ততটুকুই করতে চান। নির্বাচনী ইশতেহারেও ¯ে¬াগান ছিল, ‘আমি না, আমরা’। তাদের ঘোষিত ইশতেহারে অন্যতম বিষয় ছিল টেলিপ্যাবকে আমি থেকে বের করে আমরা’য় পরিণত করা। তারা চান টেলিপ্যাব হবে সবার যেখানে সভাপতি, সাধারণ স¤পাদক এবং একজন সাধারণ সদস্যের অধিকার এবং সম্মান হবে এক ও অভিন্ন। ইশতেহারের উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে, টেলিপ্যাবকে তার সম্মান এবং অবস্থানের দিক থেকে বাংলাদেশের টেলিভিশন ইন্ডাস্ট্রির প্রধান সংগঠন হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা, প্রযোজকদের অধিকার এবং সম্মান ফিরিয়ে আনা এবং বাস্ত বায়ন করা, টেলিপ্যাব অ্যাওয়ার্ড চালু করা, যেটি হবে টেলিভিশন এবং ডিজিটাল মাধ্যমের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভালো কাজের স্বীকৃতি। প্রতি বছর আয়োজন করে টেলিভিশন এবং ডিজিটাল মাধ্যমে কাজের স্বীকৃতি দেয়া হবে এবং সেই কাজগুলা স্বীকৃতি দেওয়া হবে যে কাজগুলো টেলিপ্যাবের সদস্যরা প্রযোজনা করেছেন। সরকার যেন জাতীয় টেলিভিশন পুরস্কার প্রবর্তন করেন, সরকারের সঙ্গে আলাচেনা সাপেক্ষে সেটি বাস্তবায়ন করতে চান মনোয়ার হোসেন পাঠান ও সাজু মুনতাসিরের নেতৃত্বে থাকা প্রযোজকরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।