Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বিশ্বখ্যাত শেফ টনি খানের ব্যবস্থাপনায় খুলনায় রন্ধন শিল্পের উপর কর্মশালা শুরু

খুলনা ব্যুরো | প্রকাশের সময় : ১১ মার্চ, ২০২২, ৪:২৭ পিএম

বিশ্বখ্যাত শেফ টনি খানের ব্যবস্থাপনায় খুলনা বিভাগের সার্কিট হাউজ, বাংলো, রেস্ট হাউজের কর্মচারীদের জন্য ‘নিরাপদ রান্না, কিচেন ব্যবস্থাপনা, হাউজ কিপিং ও টেবিল এটিকেট’ শীর্ষক ৬ দিনব্যাপী কর্মশালা-২০২২ উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (১১ মার্চ) সকাল ১০টায় খুলনা মহানগরীর ৭৩/৩ কেডিএ এভিনিউয়ে টনি খান হোটেল ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট অ্যান্ড স্কিল ডেভেলপমেন্টে এ কর্মশালা উদ্বোধন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি থেকে কর্মশালার উদ্বোধন করেন অতিরিক্ত খুলনা বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব) মো. শহিদুল ইসলাম।
খুলনা শহরে এডমিনিস্ট্রেটিভ কনভেনশন সেন্টার নির্মাণ প্রকল্প বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় এ কর্মশালার আয়োজন করে।
এ সময় প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, নিরাপদ খাদ্য এটাই আমাদের মূল থিম। নিরাপদ খাদ্যের পাশাপাশি কিচেন ব্যবস্থাপনা, টেবিল এটিকেট এসব বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। রন্ধনশিল্পে নিরাপদ খাদ্য বিষয়টি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন খুলনা শহরে এডমিনিস্ট্রেটিভ কনভেনশন সেন্টার নির্মাণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ও কোর্স সমন্বয়ক আবু সায়েদ মো. মনজুর আলম।
এ কর্মশালায় প্রশিক্ষক হিসেবে রয়েছে টনি খান হোটেল ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট অ্যান্ড স্কিল ডেভেলপমেন্টের প্রধান উপদেষ্টা বিশ্ব বিখ্যাত শেফ টনি খান, জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়) পরিদর্শক হুমায়ুন কবীর চৌধুরী, প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজম মালিক, প্রতিষ্ঠানে ভাইস পিন্সিপাল সাইফুল ইসলাম, প্রতিষ্ঠানের কো-অর্ডিনেটর আসিশ বৈরাগী, সিনিয়র ইনেস্ট্রাকটর রাঁধুনী ১৪২৭-এর দ্বিতীয় স্থান অধিকারী রন্ধনশিল্পী নাদিয়া নাতাশা, ইনেস্ট্রাকটর রেহেনা মোর্তজা, নাজনীন আশরাফ লাইজু । উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন টনি খান হোটেল ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট অ্যান্ড স্কিল ডেভেলপমেন্টে চেয়ারম্যান রেজাউল করিম।
শেফ টনি খান বলেন, দেশে-বিদেশে শেফদের চাহিদা বর্তমানে তুঙ্গে। দেশে বর্তমানে পাঁচতারা রেস্টুরেন্ট থেকে শুরু করে বিভিন্ন ছোটোখাটো রেস্টুরেন্টেও এখন বাবুর্চির বদলে শেফ নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। শেফ হিসেবে বিদেশেও যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। দেশের হোটেল রেস্টেুরেন্টে ১০ লাখ লোকের চাহিদা রয়েছে। দেশে আরও ১৬ টি নতুন হোটেল আসছে। ইউকে ও জার্মানিতে ৪ লাখ লোক চাচ্ছে। অথচ আমাদের দক্ষ লোক নেই। ট্রেনিং ছাড়া কোন বিকল্প নেই। একটি গ্লাস ধরতেও ট্রেনিং লাগে।

 



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ