পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
টায়ার, বোতাম ও সেফটিপিন আনার ঘোষণা দিয়ে সিগারেট আমদানি করে শত কোটি টাকা শুল্ক ফাঁকির অভিযোগে চট্টগ্রাম কাস্টমসের বর্তমান, সাবেক সাত কর্মকর্তাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। শনিবার রাতে দুদক চট্টগ্রাম কার্যালয়ে মামলাগুলো করেন সংস্থার উপ-পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম। মামলায় ২০১৮ সালের ১৪ মে থেকে ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০টি চালানের মাধ্যমে ১০৫ কোটি টাকা শুল্ক ফাঁকি দেয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে।
আসামিরা হলেন- চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের সহকারী প্রোগ্রামার কামরুল হক, শুল্কায়ন গ্রুপের সাবেক সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা ও বর্তমানে ঢাকার কাস্টম হাউসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা সাইফুন্নাহার জনি, সাবেক রাজস্ব কর্মকর্তা ও বর্তমানে রাজশাহীর কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট মো. হাবিবুল ইসলাম, কাস্টমসের এআইআর শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা সুলতান আহম্মদ, কম্পিউটার অপারেটর ফিরোজ আহমেদ, উচ্চমান সহকারী মো. আবদুল্লাহ আল মাছুম ও অফিস সহায়ক মো. সিরাজুল ইসলাম, ঢাকার কোতোয়ালি থানাধীন জারা এন্টারপ্রাইজের মালিক মাহবুবুর রহমান, সিফাত ট্রেডিংয়ের মো. সালাউদ্দিন টিটো, মুভিং ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের ম্যানেজিং পার্টনার মো. মিজানুর রহমান চাকলাদার, মো. মফিজুল ইসলাম, আবদুল হান্নান দেওয়ান এবং সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট মেসার্স চাকলাদার সার্ভিসের মো. হাবিবুর রহমান (অপু) চাকলাদার।
এছাড়া আবদুল গোফরান, মো. জহুরুল ইসলাম ও মো. আবুল কামাল নামের তিনজনকে অনুপ্রবেশকারী হিসেবে মামলায় যুক্ত করা হয়েছে। তারা চট্টগ্রামের চান্দগাঁও, জোরারগঞ্জ ও ফরিদপুরের বাসিন্দা। দুদক কর্মকর্তারা জানান, ঘোষণা দিয়ে আনা পণ্যের পরিবর্তে উচ্চ শুল্ক হারযুক্ত পণ্য আমদানি ও খালাস করে সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছেন আসামিরা। তারা পরস্পর যোগসাজশে ১০৫ কোটি ৯ লাখ ৯৩ হাজার ৩৬০ টাকা শুল্ক ফাঁকি দিয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।