পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বিডিআর বিদ্রোহের মূল কারণ ছিল সেনাবাহিনীর মনোবল ভেঙে দেওয়া। এটা শুধু বিদ্রোহ ছিল না, এর পেছনে সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্র ছিল। এমনটিই মনে করছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি আজ শুক্রবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে বনানীর সামরিক কবরস্থানে বিডিআর বিদ্রোহে নিহতদের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো শেষে এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ২৬ ফেব্রুয়ারি জাতির জন্য অত্যন্ত শোকাবহ দিন। একইসঙ্গে একটা আতঙ্কের দিনও, এই জন্য যে এই বিদ্রোহ, দুর্ঘটনার মধ্যে দিয়ে আমাদের জাতির সম্পদ সেনাবাহিনীর ৫৬ জন কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়েছিল। এই ঘটনার মধ্যে দিয়ে আমাদের জাতীয় যে নিরাপত্তা ব্যবস্থা সেটাকে সম্পূর্ণভাবে ভেঙে ফেলা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আজ আমাদের দুর্ভাগ্য যে, ঘটনার এত বছর পরেও তদন্ত করে প্রকৃত যে সত্য সেটা উদঘাটন করা সম্ভব হয়নি। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধেও এত কর্মকর্তা চলে (মারা) যাননি। কিন্তু এখানে ৫৬ জন কর্মকর্তা চলে (মারা) গেছেন, একজন সৈনিক গেছেন।
তিনি আরও বলেন, বিডিআর একটা ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান ছিল সীমান্ত রক্ষার। সেটাকে ভেঙে দিয়ে নতুন করে একটা প্রতিষ্ঠান তৈরি করা হয়েছে। হাজার বিডিআর সৈনিকদের বিচার করা হয়েছে, কিন্তু পেছনে কারা, তার সুষ্ঠু তদন্তের রিপোর্ট আমরা এখনও পায়নি। সেনাবাহিনীর যে তদন্ত করা হয়েছিল, তারও রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়নি। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন বীর বিক্রম, এয়ার ভাইস মার্শাল আলতাফ হোসেন চৌধুরী, মেজর জেনারেল (অব.) ফজলে এলাহি আকবর, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাসান নাসির, কর্নেল (অব.) কামরুজ্জামান প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।