পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চলছে বাঙালির প্রাণের মেলা অমর একুশে বইমেলা। প্রতিবছরই এই মেলায় আগত দর্শনার্থীদের নজর কাড়ে মেলা প্রাঙ্গণের প্রবেশপথে থাকা দৃষ্টিনন্দন পানির ফোয়ারা। কিন্তু এবারের মেলায় সেটি আর কারো নজর কাড়ছে না। কারণ দৃষ্টিনন্দন সেই ফোয়ারাটা এখন পরিণত হয়েছে ময়লার ভাগাড়ে। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে উদাসীন কতৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার মেলা প্রাঙ্গণে থাকা এই ফোয়ারাটি সরেজমিনে দেখা যায়, সেখানে এখন আর নেই কোনো ঝর্ণা, না আছে সেখানে কোনো পানি। আছে শুধু মেলায় আগত ক্রেতা দর্শনার্থীদের ফেলানো আবর্জনা।
প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও ফোয়ারাটির সামনে থাকা বাংলা একাডেমির স্টলের বিক্রয়কর্মী শাহ পরান ইনকিলাবকে বলেন, এটা আসলে ম্যানেজমেন্টের সমস্যা। অতীতে এখানে একটা পানির ফোয়ারা ছিল। কিন্তু ইদানিং এ বিষয়টা কতৃপক্ষ এডিয়ে যাচ্ছে। এটা আসলেই খুব খারাপ হচ্ছে। বিষয়টা যে খারাপ হয়েছে এটা অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই। এখানে যে ফোয়ারা ছিল সে ফেয়ারাকে কেন্দ্র করে আশপাশের স্টলগুলোতে ক্রেতাদের একট সমাগম ছিল। একটা উচ্ছ্বাস নিয়েই ক্রেতারা এখানে আসতো। কিন্তু এখন আর সেই দৃশ্য নেই।
মেলায় আগত রাজধানীর ধানমন্ডির একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা সাকিল মিয়া বলেন, প্রতিবছরই বইমেলায় আসা হয়। এবারও আসতেছি। এখানে থাকা পানির ফোয়ারাটা ছিল সত্যিই দৃষ্টিনন্দন। এই ফোয়ারা ঘিরে দেখা যেত দর্শনার্থী আর শিশুদের আনন্দ উল্লাস। কিন্তু এবারের ফোয়ারা একেবারেই ভিন্ন। জীর্ণ শীর্ণ ময়লার ভাগাড়। এটা সত্যিই দুঃখজনক যে, মেলার গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় এমন ময়লার ভাগাড় থাকবে।
বিষয়টি নিয়ে জানতে বইমেলার আয়োজন কমিটির সদস্য সচিব ও বাংলা একাডেমির পরিচালক ড.জালাল আহমেদকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।