বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
সাত কাউন্সিলরের আইনি নোটিশে ৬টি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে একদিন পরেই তাদের একটি অভিযোগ সমাধান করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নোটিশ দাতারা। বরিশাল সিটি করপোরেশন গৃহকর বৃৃদ্ধি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ওএসডি করে রাখা, হাট-বাজার ইজারা না দেয়াসহ সম্মানী কম দেয়াসহ ছয়টি অভিযোগ তুলে মেয়র, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সচিবকে গত ৩ জানুয়ারি আইনি নোটিশ দিয়েছিলেন ৭ কাউন্সিলর। এ জবাবে অভিযোগগুলো মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছেন বিসিসি কর্তৃপক্ষ।
আইনি নোটিশদাতা সাতজনসহ আওয়ামী লীগ দলীয় মোট ১০ কাউন্সিলর বঞ্চনার অভিযোগ এনে গত আগস্ট থেকে মেয়র সাদিক আবদুল্লাহর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। বিসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ ফারুক হোসেনের পক্ষে আইনি নোটিশের জবাব দিয়েছেন অ্যাডভোকেট জগদীশ চন্দ্র সরকার। কাউন্সিলরদের পক্ষে আইনি নোটিশদাতা অ্যাডভোকেট আজাদ রহমান নোটিশের জবাব গ্রহণ করেছেন বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।
বিসিসির দেয়া জবাবের প্রেক্ষিতে আইনি নোটিশদাতা কাউন্সিলরদের অন্যতম ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের শরীফ আনিসুর রহমান সাংবাদিকদের বলেছেন, বিসিসি আইনি নোটিশের জবাব দিয়ে আরেকটি আত্মঘাতী ভুল করেছে। তাদের প্রধান অভিযোগ ছিল, অন্য কাউন্সিলরদের ৫০ হাজার টাকা করে সম্মানী দেয়া হলেও সাত কাউন্সিলরকে দেওয়া হতো সাড়ে ৪৩ হাজার টাকা।
কাউন্সিলর আনিছ শরীফ বলেন, বিবিসির জবাবে বলা হয়েছে কাউন্সিলরদের সম্মানী সাড়ে ৪৩ হাজার টাকা। তবে মাসিক সভায় অংশগ্রহণকারীরা যাতায়াত ভাতা বাবদ আরও সাড়ে ৬ হাজার টাকা পাচ্ছেন। নোটিশদাতা কাউন্সিলররা সভায় আসেন না, তাই যাতায়াত ভাতার বিল পাচ্ছেন না। এ জবাব দেয়ার একদিন পরই গত বুধবার সাত কাউন্সিলরের হিসাব নম্বরে ডিসেম্বর মাসের সম্মানী ৫০ হাজার টাকা করে জমা হয়েছে বলে জানান আনিছ শরীফ। তিনি উল্টো প্রশ্ন তোলেন, তারা যাতায়াত ভাতার ভাউচার দেননি, তারপরও কিভাবে ডিসেম্বরের সম্মানী ৫০ হাজার টাকা পেলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।