Inqilab Logo

রোববার ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২১ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

কার নির্দেশে পুলিশি হামলা, হবে তদন্ত

শাবি সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ২০ জানুয়ারি, ২০২২, ৮:৩১ এএম

হল প্রভোস্টের পদত্যাগ দাবির আন্দোলনে উপাচার্যের অবরুদ্ধ হওয়ার গঠনার পর আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশি হামলার ঘটনায় তদন্তের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্বদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম। বুধবার রাত সাড়ে ১১ টায় অনশনরত শিক্ষার্থীদের আন্দোলন থেকে ফেরার পথে গণমাধ্যমের সম্মুখে এ কথা বলেন তিনি।

এর আগে উপাচার্যের স্বেচ্ছায় পদত্যাগের জন্য দুপুর বারোটা পর্যন্ত দেওয়া আল্টিমেটাম শেষে বেলা তিনটায় আমরণ অনশনে বসেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

আমরণ অনশনের প্রায় সাত ঘন্টা পর বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ, সেন্টার অব এক্সিলেন্সের পরিচালক, শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ ও ডিনবৃন্দসহ শতাধিক শিক্ষক তাদের সাথে কথা বলতে আসলে আন্দোলনের দাবির সাথে একমত না হলে তাদের কথা শুনবেন না বলে তাদের কথা বলার সুযোগ দেননি। এসময় অনশনকারী এক শিক্ষার্থীকে ‘হয় আমরা থাকবো নাহয় ভিসি থাকবে’ এমন লিখা প্রদর্শন করতে দেখা যায়। প্রায় দেড় ঘন্টা শিক্ষার্থীদের সামনে কথা বলতে ব্যর্থ হয়ে ফিরে যান তাঁরা। যাবার পথে গণমাধ্যমে কোষাধ্যক্ষ বলেন, রবিবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটার পূর্ব মুহুর্তে ছাত্রীদের দাবি মেনে প্রভোস্ট পদত্যাগ করেছিলেন। আমি শিক্ষার্থীদের একথা জানালে তারা বলে উপাচার্যের লিখিত ছাড়া এ ঘোষণা তারা বিশ্বাস করবে না। আমি ভিসির সাথে কথা বলার জন্য তালা খুলে যেই সেখানে ঢুকতে যাব, তখনই পুলিশ লাঠিচার্জ শুরু করে। কার নির্দেশে পুলিশ এ কাজটি করলো তা তদন্ত করে বের করতে হবে। এ কাজটি ভিসির, ট্রেজারার, ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক বা প্রক্টর যার নির্দেশে ঘটেছে তাকেই তার দায় নিতে হবে। ভিসির নির্দেশে হয়ে থাকলে আমরা ভিসির পদত্যাগের আন্দোলনে তাদের সাথে একমত পোষণ করবো।

হল প্রভোস্টের পদত্যাগ দাবির আন্দোলনে উপাচার্যের অবরুদ্ধ হওয়ার গঠনার পর আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশি হামলার ঘটনায় তদন্তের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্বদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম। বুধবার রাত সাড়ে ১১ টায় অনশনরত শিক্ষার্থীদের আন্দোলন থেকে ফেরার পথে গণমাধ্যমের সম্মুখে এ কথা বলেন তিনি।

এর আগে উপাচার্যের স্বেচ্ছায় পদত্যাগের জন্য দুপুর বারোটা পর্যন্ত দেওয়া আল্টিমেটাম শেষে বেলা তিনটায় আমরণ অনশনে বসেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

আমরণ অনশনের প্রায় সাত ঘন্টা পর বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ, সেন্টার অব এক্সিলেন্সের পরিচালক, শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ ও ডিনবৃন্দসহ শতাধিক শিক্ষক তাদের সাথে কথা বলতে আসলে আন্দোলনের দাবির সাথে একমত না হলে তাদের কথা শুনবেন না বলে তাদের কথা বলার সুযোগ দেননি। এসময় অনশনকারী এক শিক্ষার্থীকে ‘হয় আমরা থাকবো নাহয় ভিসি থাকবে’ এমন লিখা প্রদর্শন করতে দেখা যায়। প্রায় দেড় ঘন্টা শিক্ষার্থীদের সামনে কথা বলতে ব্যর্থ হয়ে ফিরে যান তাঁরা। যাবার পথে গণমাধ্যমে কোষাধ্যক্ষ বলেন, রবিবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটার পূর্ব মুহুর্তে ছাত্রীদের দাবি মেনে প্রভোস্ট পদত্যাগ করেছিলেন। আমি শিক্ষার্থীদের একথা জানালে তারা বলে উপাচার্যের লিখিত ছাড়া এ ঘোষণা তারা বিশ্বাস করবে না। আমি ভিসির সাথে কথা বলার জন্য তালা খুলে যেই সেখানে ঢুকতে যাব, তখনই পুলিশ লাঠিচার্জ শুরু করে। কার নির্দেশে পুলিশ এ কাজটি করলো তা তদন্ত করে বের করতে হবে। এ কাজটি ভিসির, ট্রেজারার, ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক বা প্রক্টর যার নির্দেশে ঘটেছে তাকেই তার দায় নিতে হবে। ভিসির নির্দেশে হয়ে থাকলে আমরা ভিসির পদত্যাগের আন্দোলনে তাদের সাথে একমত পোষণ করবো।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ